তোমার অন্তরের গভীর থেকে, ঈশ্বরের প্রতি ভালোবাসা, সম্মান, আনুগত্য, সেবা, আত্মসমর্পণ - এসবই হলো প্রকৃত উপাসনা। যোহন ৪:২৪ পদে বলা হয়েছে, ঈশ্বর আত্মা, আর যারা তাঁকে উপাসনা করে, তাদের অবশ্যই আত্মাতে ও সত্যে উপাসনা করতে হবে। এই উপাসনার মাধ্যমেই পবিত্র আত্মার সাথে আমাদের যোগাযোগ স্থাপিত হয়।
ঈশ্বরকে উপাসনা করলে অসাধারণ সবকিছু ঘটে। জীবনে পরিবর্তন, রূপান্তর, নবজীবন আসে। মনের শান্তি পাওয়া যায়, শারীরিকভাবে সুস্থ থাকা যায়। আত্মার ফল জীবনে প্রকাশ পায়। ঈশ্বরের প্রতি একটা অন্যরকম ভালোবাসা তৈরি হয়, তাঁকে কোনোভাবেই অসন্তুষ্ট করতে ইচ্ছে করে না। কারণ তিনি পবিত্র, মহিমান্বিত এবং সম্মানের যোগ্য।
তাঁর বাক্য বলে, ঈশ্বর তাঁর লোকদের প্রশংসার মাঝে বাস করেন। তাই প্রতিদিন সব কিছুর উর্ধ্বে রেখে, যীশুর প্রেমের আলোকে প্রভুর নাম উপাসনা করা আমাদের কর্তব্য।
প্রতিদিন সকালে তোমার অন্তর থেকে সৃষ্টিকর্তার জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করো। তিনি কে এবং তোমার জীবনে তিনি কি করেছেন তা স্মরণ করো। ঈশ্বরকে চেনার পর তাঁকে উপাসনা না করে, তাঁর উপস্থিতিতে কৃতজ্ঞ না হয়ে, তাঁর মহিমা প্রকাশ না করে থাকা অসম্ভব।
আর পৃথিবীস্থ সমস্ত জাতির সম্মুখে এই নগর আমার পক্ষে আনন্দের কীর্তি, প্রশংসা ও শোভাস্বরূপ হইবে; আমি তাহাদের যে সমস্ত মঙ্গল করিব, তাহা তাহারা শুনিবে, এবং আমি নগরের যে সমস্ত মঙ্গল ও শান্তি বিধান করিব, তৎপ্রযুক্ত তাহারা থরথর করিয়া কাঁপিবে।
তিনি আমার মুখে নূতন গীত, আমাদের ঈশ্বরের স্তব দিলেন; অনেকে ইহা দেখিবে, ভীত হইবে, ও সদাপ্রভুতে বিশ্বাস করিবে।
তোমরা স্তব সহকারে তাঁহার দ্বারে প্রবেশ কর, প্রশংসা সহকারে তাঁহার প্রাঙ্গণে প্রবেশ কর; তাঁহার স্তব কর, তাঁহার নামের ধন্যবাদ কর।
অতএব আইস, আমরা তাঁহারই দ্বারা ঈশ্বরের উদ্দেশে নিয়ত স্তব-বলি, অর্থাৎ তাহার নাম স্বীকারকারী ওষ্ঠাধরের ফল, উৎসর্গ করি।
আইস, আমরা প্রণিপাত করি, প্রণত হই, আমাদের নির্মাতা সদাপ্রভুর সাক্ষাতে জানু পাতি।
কেননা তিনিই আমাদের ঈশ্বর, আমরা তাঁহার চরাণির প্রজা ও তাঁহার হস্তের মেষ। আহা! অদ্যই তোমরা তাঁহার রব শ্রবণ কর!
কিন্তু আমি তোমার উদ্দেশে স্তবধ্বনি সহ বলিদান করিব; আমি যে মানত করিয়াছি, তাহা পূর্ণ করিব; পরিত্রাণ সদাপ্রভুরই কাছে।
আমার মুখ সদাপ্রভুর প্রশংসা বর্ণনা করিবে; আর সমুদয় প্রাণী যুগে যুগে চিরকাল তাঁহার পবিত্র নামের ধন্যবাদ করুক।
হে সদাপ্রভু, দেবগণের মধ্যে কে তোমার তুল্য? কে তোমার ন্যায় পবিত্রতায় আদরণীয়, প্রশংসায় ভয়ার্হ, আশ্চর্য ক্রিয়াকারী?
সদাপ্রভু আমার বল ও গান, তিনি আমার পরিত্রাণ হইলেন; এই আমার ঈশ্বর, আমি তাঁহার প্রশংসা করিব; আমার পৈতৃক ঈশ্বর, আমি তাঁহার প্রতিষ্ঠা করিব।
হে আমার পিতৃপুরুষদের ঈশ্বর, আমি তোমার ধন্যবাদ ও প্রশংসা করি, তুমি আমাকে জ্ঞান ও সামর্থ দিয়াছ, আমরা তোমার কাছে যাহা চাহিয়াছিলাম, তাহা আমাকে এখন জানাইলে; তুমি রাজার স্বপ্ন আমাদিগকে জানাইলে।
তিনি বলেন, “আমি আমার ভ্রাতৃগণের কাছে তোমার নাম প্রচার করিব, মণ্ডলীর মধ্যে তোমার প্রশংসা-গান করিব।”
সদাপ্রভুর উদ্দেশে সঙ্গীত কর; কেননা তিনি মহিমার কর্ম করিয়াছেন; তাহা সমস্ত পৃথিবীর জ্ঞানগোচর হউক।
আমরা সেই সকল তাঁহাদের সন্তানগণের কাছে গুপ্ত রাখিব না, উত্তরকালীন বংশের কাছে সদাপ্রভুর প্রশংসা বর্ণনা করিব, তাঁহার পরাক্রম ও তাঁহার কৃত আশ্চর্য ক্রিয়া সকল বর্ণনা করিব।
আমি ইহা স্মরণ করিয়া অন্তরে আপন প্রাণ ঢালি, কেননা আমি লোকারণ্যের সহিত যাত্রা করিতাম, তাহাদিগকে ঈশ্বরের গৃহে লইয়া যাইতাম, আনন্দ ও স্তবগানের ধ্বনির সহিত বহুলোক পর্ব পালন করিত।
তাহাতে তোমার প্রজা ও তোমার চরাণির মেষ যে আমরা, আমরা চিরকাল তোমার স্তব করিব, পুরুষানুক্রমে তোমার প্রশংসা প্রচার করিব।
সেই যে প্রজাবৃন্দকে আমি আপনার নিমিত্ত নির্মাণ করিয়াছি, তাহারা আমার প্রশংসা প্রচার করিবে।
মহাসমাজে তোমা হইতে আমার প্রশংসা জন্মে, যাহারা তাঁহাকে ভয় করে, তাহাদের সাক্ষাতে আমি আপন মানত সকল পূর্ণ করিব।
অতএব, হে ভ্রাতৃগণ, ঈশ্বরের নানা করুণার অনুরোধে আমি তোমাদিগকে বিনতি করিতেছি, তোমরা আপন আপন দেহকে জীবিত, পবিত্র, ঈশ্বরের প্রীতিজনক বলিরূপে উৎসর্গ কর, ইহাই তোমাদের চিত্ত-সঙ্গত আরাধনা।
অতএব অকমপনীয় রাজ্য পাইবার অধিকারী হওয়াতে, আইস, আমরা সেই অনুগ্রহ অবলম্বন করি, যদ্দ্বারা ভক্তি ও ভয় সহকারে ঈশ্বরের প্রীতিজনক আরাধনা করিতে পারি।
কেননা আমাদের ঈশ্বর গ্রাসকারী অগ্নিস্বরূপ।
পরে সেই সিংহাসন হইতে এই বাণী নির্গত হইল, হে ঈশ্বরের দাসগণ, তোমরা যাহারা তাঁহাকে ভয় কর, তোমরা ক্ষুদ্র কি মহান সকলে আমাদের ঈশ্বরের স্তবগান কর।
আর মেষপালকদিগকে যেরূপ বলা হইয়াছিল, তাহারা তদ্রূপ সকলই দেখিয়া শুনিয়া ঈশ্বরের প্রশংসা ও স্তবগান করিতে করিতে ফিরিয়া আসিল।
খ্রীষ্টের বাক্য প্রচুররূপে তোমাদের অন্তরে বাস করুক; তোমরা সমস্ত বিজ্ঞতায় গীত, স্তোত্র ও আত্মিক সঙ্কীর্তন দ্বারা পরস্পর শিক্ষা ও চেতনা দান কর; অনুগ্রহে আপন আপন হৃদয়ে ঈশ্বরের উদ্দেশে গান কর।
আর বাক্যে কি কার্যে যাহা কিছু কর, সকলই প্রভু যীশুর নামে কর, তাঁহার দ্বারা পিতা ঈশ্বরের ধন্যবাদ করিতে করিতে ইহা কর।
তখন যীশু তাঁহাকে কহিলেন, দূর হও, শয়তান; কেননা লেখা আছে, “তোমার ঈশ্বর প্রভুকেই প্রনাম করিবে, কেবল তাঁহারই আরাধনা করিবে।”
হে প্রভু, তোমার বিরচিত সর্বজাতি আসিয়া তোমার সম্মুখে প্রণিপাত করিবে, তাহারা তোমার নামের গৌরব করিবে।
সদাপ্রভুর নামের গৌরব কীর্তন কর, নৈবেদ্য সঙ্গে লইয়া তাঁহার সম্মুখে আইস, পবিত্র শোভায় সদাপ্রভুকে প্রণিপাত কর।
তুমি অন্য দেবতার কাছে প্রণিপাত করিও না, কেননা সদাপ্রভু স্বগৌরব রক্ষণে উদ্যোগী নাম ধারণ করেন; তিনি স্বগৌরব রক্ষণে উদ্যোগী ঈশ্বর।
‘হে আমাদের প্রভু ও আমাদের ঈশ্বর, তুমিই প্রতাপ ও সমাদর ও পরাক্রম গ্রহণের যোগ্য; কেননা তুমিই সকলই সৃষ্টি করিয়াছ, এবং তোমার ইচ্ছাহেতু সকলই অস্তিত্বপ্রাপ্ত ও সৃষ্ট হইয়াছে।’
আমরাই ত ছিন্নত্বক্ লোক, আমরা যাহারা ঈশ্বরের আত্মাতে আরাধনা করি, এবং খ্রীষ্ট যীশুতে শ্লাঘা করি, মাংসে প্রত্যয় করি না।
আইস, আমরা সদাপ্রভুর উদ্দেশে আনন্দগান করি, আমাদের ত্রাণ-শৈলের উদ্দেশে জয়ধ্বনি করি।
চল্লিশ বৎসর পর্যন্ত আমি সেই জাতির প্রতি অসন্তুষ্ট ছিলাম, আমি বলিয়াছিলাম, ইহারা ভ্রান্তচিত্ত লোক; ইহারা আমার পথ জ্ঞাত হইল না।
অতএব আমি আপন ক্রোধে শপথ করিলাম, ইহারা আমার বিশ্রামস্থানে প্রবেশ করিবে না।
আমরা স্তবসহ তাঁহার সম্মুখে গমন করি, সঙ্গীত দ্বারা তাঁহার উদ্দেশে জয়ধ্বনি করি।
হে সদাপ্রভু, মহত্ত্ব, পরাক্রম, গৌরব, জয় ও প্রতাপ তোমারই; কেননা স্বর্গে ও পৃথিবীতে যাহা কিছু আছে সকলই তোমার; হে সদাপ্রভু, রাজ্য তোমারই, এবং তুমি সকলের মস্তকরূপে উন্নত।
তোমা হইতে ধন ও গৌরব আইসে, এবং তুমি সকলের উপরে কর্তৃত্ব করিতেছ; তোমারই হস্তে বল ও পরাক্রম, এবং তোমারই হস্তে সকলকে মহত্ত্ব ও শক্তি দিবার অধিকার।
কিন্তু আমি তোমার দয়ার বাহুল্যে তোমার গৃহে প্রবেশ করিব, তোমার পবিত্র মন্দিরের অভিমুখে তোমার ভয়ে প্রণিপাত করিব।
প্রভু আরও কহিলেন, এই লোকেরা আমার নিকটবর্তী হয়, এবং আপন আপন মুখে ও ওষ্ঠাধরে আমার সম্মান করে, কিন্তু আপন আপন অন্তঃকরণ আমা হইতে দূরে রাখিয়াছে, এবং আমা হইতে তাহাদের যে ভয়, তাহাও মনুষ্যের আদেশ, মুখস্থ করা মাত্র।
আমি সর্বান্তঃকরণে তোমার অন্বেষণ করিয়াছি, আমাকে তোমার আজ্ঞা-পথ ছাড়িয়া ঘুরিয়া বেড়াইতে দিও না।
প্রাচীন লোক হইতেও আমি বুদ্ধিমান, কারণ আমি তোমার নিদেশ সকল পালন করিয়াছি।
আমি সমস্ত কুপথ হইতে আমার চরণ নিবৃত্ত করিয়াছি, যেন আমি তোমার বাক্য পালন করি।
আমি তোমার শাসনপথ হইতে ফিরি নাই, কারণ তুমিই আমাকে শিক্ষা দিয়াছ।
তোমার বচন সকল আমার তালুতে কেমন মিষ্ট লাগে! তাহা আমার মুখে মধু হইতেও মধুর!
তোমার নিদেশমালা দ্বারা আমার বুদ্ধিলাভ হয়, তাই আমি সমুদয় মিথ্যাপথ ঘৃণা করি।
তোমার বাক্য আমার চরণের প্রদীপ, আমার পথের আলোক।
আমি শপথ করিয়াছি, স্থির করিয়াছি, তোমার ধর্মময় শাসন সকল পালন করিব।
আমি অতিশয় দুঃখার্ত; হে সদাপ্রভু, তোমার বাক্যানুসারে আমাকে সঞ্জীবিত কর।
সদাপ্রভু, বিনয় করি, আমার স্বেচ্ছায় দত্ত মুখের উপহার সকল গ্রাহ্য কর, ও তোমার শাসনকলাপ আমাকে শিক্ষা দেও।
আমার প্রাণ নিরন্তর আমার করতলে, তথাপি আমি তোমার ব্যবস্থা ভুলিয়া যাই নাই।
তোমার বচন আমি হৃদয়মধ্যে সঞ্চয় করিয়াছি, যেন তোমার বিরুদ্ধে পাপ না করি।
আমি সর্বান্তঃকরণে তোমার স্তব করিব, দেবগণের সাক্ষাতে তোমার কীর্তন করিব।
তব পবিত্র মন্দিরের অভিমুখে প্রণিপাত করিব, তব দয়া ও তব সত্য প্রযুক্ত তোমার নামের স্তব করিব; কেননা তোমার সমস্ত নাম অপেক্ষা তুমি আপন বচন মহিমান্বিত করিয়াছ।
যেন আমি পরজাতীয়দের নিকটে খ্রীষ্ট যীশুর সেবক হইয়া, ঈশ্বরের সুসমাচারের যাজকত্ব করি, যেন পরজাতীয়েরা পবিত্র আত্মাতে পবিত্রীকৃত উপহাররূপে প্রাহ্য হয়।
ঈশ্বরের উদ্দেশে স্তব কর, স্তব কর; আমাদের রাজার উদ্দেশে স্তব কর, স্তব কর।
কেননা ঈশ্বর সমস্ত পৃথিবীর রাজা; বুদ্ধি সহযোগে স্তব কর।
তুমি আপন ঈশ্বর সদাপ্রভুকেই ভয় করিবে, তাঁহারই সেবা করিবে, ও তাঁহারই নাম লইয়া দিব্য করিবে।
আর, সমুদয় দূত সিংহাসনের ও প্রাচীনবর্গের ও চারি প্রাণীর চারিদিকে দাঁড়াইয়া ছিলেন; তাঁহারা সিংহাসনের সম্মুখে অধোমুখে প্রণিপাত করিয়া ঈশ্বরের ভজনা করিয়া কহিলেন,
‘আমেন; ধন্যবাদ ও গৌরব ও জ্ঞান ও প্রশংসা ও সমাদর ও পরাক্রম ও শক্তি যুগপর্যায়ের যুগে যুগে আমাদের ঈশ্বরের প্রতি বর্তুক। আমেন।’
আর তাঁহারা পরস্পর ডাকিয়া বলিতে লাগিলেন, ‘পবিত্র, পবিত্র, পবিত্র, বাহিনীগণের সদাপ্রভু; সমস্ত পৃথিবী তাঁহার প্রতাপে পরিপূর্ণ।’
হে ঈশ্বর, তুমি আমার ঈশ্বর; আমি সযত্নে তোমার অন্বেষণ করিব; আমার প্রাণ তোমার জন্য পিপাসু, আমার মাংস তোমার জন্য লালায়িত, শুষ্ক ও শ্রান্তিকর দেশে, জলবিহীন দেশে।
তাহারা খড়্গের হস্তে সমর্পিত হইবে, তাহারা শৃগালের খাদ্য হইবে।
কিন্তু রাজা ঈশ্বরে আনন্দ করিবেন; যে কেহ তাঁহাতে শপথ করে, সে শ্লাঘা করিবে; কারণ মিথ্যাবাদীদের মুখ রুদ্ধ হইবে।
এইরূপে আমি পবিত্র স্থানে তোমার মুখ চাহিয়া থাকিতাম, তোমার পরাক্রম ও তোমার গৌরব দেখিবার জন্য।
কারণ তোমার দয়া জীবন হইতেও উত্তম; আমার ওষ্ঠাধর তোমার প্রশংসা করিবে।
আমি গীত দ্বারা ঈশ্বরের নাম প্রশংসা করিব, স্তব দ্বারা তাঁহার মহিমা স্বীকার করিব।
তাহাই সদাপ্রভুর দৃষ্টিতে তুষ্টিকর হইবে, গরু অপেক্ষা, শৃঙ্গ ও খুরযুক্ত বৃষ অপেক্ষা হইবে।
যীশু উত্তর করিয়া তাহাকে কহিলেন, লেখা আছে, “তোমার ঈশ্বর প্রভুকেই প্রণাম করিবে, কেবল তাঁহারই আরাধনা করিবে”।
কারণ তাহারা মিথ্যার সহিত ঈশ্বরের সত্য পরিবর্তন করিয়াছে, এবং সৃষ্ট বস্তুর পূজা ও আরাধনা করিয়াছে, কিন্তু সৃষ্টিকর্তাকে নয়, যিনি যুগে যুগে ধন্য। আমেন।
হে প্রভু, কে না ভীত হইবে? এবং তোমার নামের গৌরব কে না করিবে? কেননা একমাত্র তুমিই সাধু, কেননা সমস্ত জাতি আসিয়া তোমার সম্মুখে ভজনা করিবে, কেননা তোমার ধর্মক্রিয়া সকল প্রকাশিত হইয়াছে।”