আমাদের স্বর্গীয় পিতা আমাদেরকে অবিরাম প্রার্থনা করতে বলেছেন। প্রার্থনার মাধ্যমেই আমরা আমাদের ঈশ্বরের সাথে যোগাযোগ করতে পারি। প্রার্থনা হলো একজন বিশ্বাসীর যোগাযোগের মাধ্যম। প্রার্থনার মাধ্যমেই আমরা আমাদের সৃষ্টিকর্তার পায়ের কাছে আমাদের প্রতিটি অনুরোধ রাখতে পারি। জীবনে যখন কিছুই ভালো যায় না, যখন আমাদের মনে ভার থাকে, যখন আমরা দুঃখী থাকি, তখন আমরা তাঁর কাছে যাই।
প্রার্থনার মাধ্যমে ঈশ্বর আমাদের চরিত্র, প্রয়োজন এবং আমাদের কণ্ঠস্বর জানতে শুরু করেন। আমাদের জন্মের আগেই তিনি আমাদের জীবন সম্পর্কে জানেন, কিন্তু তিনি চান যেন আমরা তাঁর সাথে কথা বলি, তাঁকে খুঁজি। প্রার্থনার মাধ্যমেই তুমি ঈশ্বরের সাথে তোমার বন্ধুত্ব, ঘনিষ্ঠতা এবং সম্পর্ককে শক্তিশালী করতে শুরু কর। একজন যীশু খ্রীষ্টে বিশ্বাসী হিসেবে এটা তোমার অস্ত্র, যা প্রতিটি যুদ্ধে তোমাকে রক্ষা করবে। কারণ প্রার্থনার মাধ্যমেই তুমি সবকিছুর বিজয় অর্জন করবে।
প্রার্থনার শক্তি তোমার কাছ থেকে আসে না। শক্তি যীশুর মধ্যে। তিনিই প্রার্থনার উত্তর দেন এবং যা মানুষের পক্ষে অসম্ভব বলে মনে হয়, তা সম্ভব করে তোলেন। আন্তরিকভাবে প্রার্থনা করলে আমরা পিতার সান্ত্বনা, শান্তি এবং ভালোবাসা পেতে পারি। একটা ভগ্ন ও নম্র হৃদয় নিয়ে ঈশ্বরের কাছে যাও, তিনি কখনোই তোমাকে প্রত্যাখ্যান করবেন না। (ইফিষীয় ৬:১৮)
সর্বদা আত্মায় প্রার্থনা কর, অনুরোধ এবং প্রার্থনার মাধ্যমে। সজাগ থাক এবং সকল সাধুর জন্য অবিচলিতভাবে প্রার্থনা কর। যখন প্রার্থনা কর, ধন্যবাদ দাও। শুধু তোমার প্রয়োজনের কথা বলো না, তাঁর উপস্থিতিতে নীরবও থাক। (১ থিষলনীকীয় ৫:১৬-১৮) সবসময় আনন্দিত থাক, অবিরাম প্রার্থনা কর, সব পরিস্থিতিতে ঈশ্বরকে ধন্যবাদ দাও, কারণ খ্রীষ্ট যীশুতে তোমাদের জন্য এটাই তাঁর ইচ্ছা।
তোমরা আপনাদের ঈশ্বর সদাপ্রভুর সেবা করিও; তাহাতে তিনি তোমার অন্নজলে আশীর্বাদ করিবেন, এবং আমি তোমার মধ্য হইতে রোগ দূর করিব।
মহাসমাজে তোমা হইতে আমার প্রশংসা জন্মে, যাহারা তাঁহাকে ভয় করে, তাহাদের সাক্ষাতে আমি আপন মানত সকল পূর্ণ করিব।
হে সমুদ্রগামীরা ও সাগরস্থ সকলে, হে উপকূলসমূহ ও তন্নিবাসীরা, তোমরা সদাপ্রভুর উদ্দেশে নূতন গীত গাও, পৃথিবীর প্রান্ত হইতে তাঁহার প্রশংসা গাও।
সদাপ্রভু আমার বল ও গান, তিনি আমার পরিত্রাণ হইলেন; এই আমার ঈশ্বর, আমি তাঁহার প্রশংসা করিব; আমার পৈতৃক ঈশ্বর, আমি তাঁহার প্রতিষ্ঠা করিব।
পরে সেই সিংহাসন হইতে এই বাণী নির্গত হইল, হে ঈশ্বরের দাসগণ, তোমরা যাহারা তাঁহাকে ভয় কর, তোমরা ক্ষুদ্র কি মহান সকলে আমাদের ঈশ্বরের স্তবগান কর।
যেন আমার গৌরব তোমার প্রশংসা গান করে, নীরব না থাকে। সদাপ্রভু, আমার ঈশ্বর, আমি চিরকাল তোমার স্তব করিব।
পরে স্বর্গে ও পৃথিবীতে ও পৃথিবীর নিচে ও সমুদ্রের উপরে যে সকল সৃষ্ট বস্তু, এবং এই সকলের মধ্যে যাহা কিছু আছে, সমস্তেরই এই বাণী শুনিলাম, ‘যিনি সিংহাসনে বসিয়া আছেন, তাঁহার প্রতি ও মেষশাবকের প্রতি ধন্যবাদ ও সমাদর ও গৌরব ও কর্তৃত্ব যুগপর্যায়ের যুগে যুগে বর্তুক।’
কিন্তু এমন সময় আসিতেছে, বরং এখনই উপস্থিত, যখন প্রকৃত ভজনাকারীরা আত্মায় ও সত্যে পিতার ভজনা করিবে; কারণ বাস্তবিক পিতা এইরূপ ভজনাকারীদেরই অন্বেষণ করেন।
ঈশ্বর আত্মা; আর যাহারা তাঁহার ভজনা করে, তাহাদিগকে আত্মায় ও সত্যে ভজনা করিতে হইবে।
যে ব্যক্তি স্তবের বলি উৎসর্গ করে, সেই আমার গৌরব করে; যে ব্যক্তি নিজ পথ সরল করে, তাহাকে আমি ঈশ্বরের পরিত্রাণ দেখাইব।
আর এখন, হে আমাদের ঈশ্বর, আমরা তোমার স্তব করিতেছি, তোমার গৌরবান্বিত নামের প্রশংসা করিতেছি।
কিন্তু আমি তোমার উদ্দেশে স্তবধ্বনি সহ বলিদান করিব; আমি যে মানত করিয়াছি, তাহা পূর্ণ করিব; পরিত্রাণ সদাপ্রভুরই কাছে।
অতএব, হে সদাপ্রভু ঈশ্বর, তুমি মহান; কারণ তোমার তুল্য কেহই নাই, ও তুমি ব্যতীত কোন ঈশ্বর নাই; আমরা স্বকর্ণে যাহা যাহা শুনিয়াছি, তদনুসারে ইহা জানি।
তিনি আমার মুখে নূতন গীত, আমাদের ঈশ্বরের স্তব দিলেন; অনেকে ইহা দেখিবে, ভীত হইবে, ও সদাপ্রভুতে বিশ্বাস করিবে।
আর এক্ষণে আমার চারিদিকের শত্রুগণ অপেক্ষা আমার মস্তক উন্নত হইবে, আমি তাঁহার তাম্বুতে জয়ধ্বনির বলি উৎসর্গ করিব, আমি সদাপ্রভুর উদ্দেশে গান ও সঙ্গীত করিব।
হে সদাপ্রভু, তুমি আমার ঈশ্বর; আমি তোমার প্রতিষ্ঠা করিব, তোমার নামের প্রশংসা করিব; কেননা তুমি আশ্চর্য কার্য করিয়াছ; পুরাকালীন মন্ত্রণা সকল সাধন করিয়াছ, বিশ্বস্ততায় ও সত্যে।
অতএব আইস, আমরা তাঁহারই দ্বারা ঈশ্বরের উদ্দেশে নিয়ত স্তব-বলি, অর্থাৎ তাহার নাম স্বীকারকারী ওষ্ঠাধরের ফল, উৎসর্গ করি।
তোমরা বল, হে আমাদের ত্রাণেশ্বর, ত্রাণ কর, আমাদিগকে সংগ্রহ কর, জাতিগণ হইতে উদ্ধার কর, যেন আমরা তোমার পবিত্র নামের স্তব করি, যেন তোমার প্রশংসায় জয়ধ্বনি করি।
আর স্তবার্থে তাড়ীযুক্ত দ্রব্য উৎসর্গ কর, এবং স্বেচ্ছা-দত্ত উপহারের বিষয় ঘোষণা কর, ও প্রচার কর; কেননা, হে ইস্রায়েল-সন্তানগণ, তোমরা এই প্রকার করিতেই ভালবাস, ইহা প্রভু সদাপ্রভু বলেন।
কিন্তু মধ্যরাত্রে পৌল ও সীল প্রার্থনা করিতে করিতে ঈশ্বরের উদ্দেশে স্ত্রোত্রগান করিতেছিলেন, এবং বন্দিগণ তাঁহাদের গান কান পাতিয়া শুনিতেছিল।
কিন্তু আত্মাতে পরিপূর্ণ হও; গীত, স্তোত্র ও আত্মিক সঙ্কীর্তনে পরস্পর আলাপ কর; আপন আপন অন্তঃকরণে প্রভুর উদ্দেশে গান ও বাদ্য কর;
খ্রীষ্টের বাক্য প্রচুররূপে তোমাদের অন্তরে বাস করুক; তোমরা সমস্ত বিজ্ঞতায় গীত, স্তোত্র ও আত্মিক সঙ্কীর্তন দ্বারা পরস্পর শিক্ষা ও চেতনা দান কর; অনুগ্রহে আপন আপন হৃদয়ে ঈশ্বরের উদ্দেশে গান কর।
যখন তাহারা আনন্দ গান ও প্রশংসা করিতে আরম্ভ করিল, তখন সদাপ্রভু যিহূদার বিরুদ্ধে আগত অম্মোনের ও মোয়াবের সন্তানগণের ও সেয়ীর পর্বতীয় লোকদের বিরুদ্ধে লুক্কায়িত সৈন্যদিগকে নিযুক্ত করিলেন; তাহাতে তাহারা পরাহত হইল।
অতএব, হে ভ্রাতৃগণ, ঈশ্বরের নানা করুণার অনুরোধে আমি তোমাদিগকে বিনতি করিতেছি, তোমরা আপন আপন দেহকে জীবিত, পবিত্র, ঈশ্বরের প্রীতিজনক বলিরূপে উৎসর্গ কর, ইহাই তোমাদের চিত্ত-সঙ্গত আরাধনা।
আমি সর্বান্তঃকরণে সদাপ্রভুর স্তব করিব, তোমার সমস্ত আশ্চর্য ক্রিয়া বর্ণনা করিব।
যাহারা তোমার নাম জানে, তাহারা তোমাতে বিশ্বাস রাখিবে; কেননা, হে সদাপ্রভু, তুমি তোমার অন্বেষণকারীদিগকে পরিত্যাগ কর নাই।
তোমরা সিয়োন-নিবাসী সদাপ্রভুর প্রশংসা গাও; জাতিগণের মধ্যে তাঁহার ক্রিয়া সকল জ্ঞাত কর।
কেননা যিনি রক্তপাতের অনুসন্ধান করেন, তিনি নিহতদিগকে স্মরণ করেন; তিনি দুঃখীদের ক্রন্দন ভুলিয়া যান না;
হে সদাপ্রভু, আমার প্রতি কৃপা কর; বিদ্বেষী লোকগণ হইতে আমার যে দুঃখ ঘটে, তাহা দেখ, তুমি মৃত্যু-দ্বার হইতে আমার উত্তোলনকর্তা;
এই জন্য আমি তোমার সমস্ত প্রশংসা প্রচার করিব; সিয়োন-কন্যার পুরদ্বারসমূহে, আমি তোমার পরিত্রাণে উল্লাস করিব।
জাতিগণ আপনাদের কৃত খাতে ডুবিয়াছে; তাহারা গোপনে যে জাল পাতিয়াছিল, তাহাতে তাহাদেরই চরণ বদ্ধ হইয়াছে।
সদাপ্রভু আপনার পরিচয় দিয়াছেন; তিনি বিচার সাধন করিয়াছেন; দুষ্ট স্বহস্তের কর্মপাশে বদ্ধ হইয়াছে। [হিগায়োন। সেলা]
দুষ্টেরা পাতালে ফিরিয়া যাইবে, যে জাতিরা ঈশ্বরকে ভুলিয়া যায়, তাহারাও যাইবে।
কারণ দরিদ্র নিয়ত বিস্মৃতিপাত্র থাকিবে না, দুঃখীদের আশা চিরতরে বিনষ্ট হইবে না।
হে সদাপ্রভু, উঠ; মর্ত্য প্রবল না হউক, তোমার সাক্ষাতে জাতিগণ বিচারিত হউক।
আমি তোমাতে আনন্দ ও উল্লাস করিব; পরাৎপর, আমি তোমার নামের প্রশংসা গাহিব।
যেন সিয়োনের শোকার্ত লোকদিগকে বর দিই, যেন তাহাদিগকে ভস্মের পরিবর্তে শিরোভূষণ, শোকের পরিবর্তে আনন্দতৈল, অবসন্ন আত্মার পরিবর্তে প্রশংসারূপ পরিচ্ছদ দান করি; তাই তাহারা ধার্মিকতা-বৃক্ষ ও সদাপ্রভুর রোপিত তাঁহার ভূষণার্থক উদ্যান বলিয়া আখ্যাত হইবে।
সদাপ্রভুর নামের গৌরব কীর্তন কর, নৈবেদ্য সঙ্গে লইয়া তাঁহার সম্মুখে আইস, পবিত্র শোভায় সদাপ্রভুকে প্রণিপাত কর।
হে প্রভু, তোমার বিরচিত সর্বজাতি আসিয়া তোমার সম্মুখে প্রণিপাত করিবে, তাহারা তোমার নামের গৌরব করিবে।
ঈশ্বরের উদ্দেশে স্তব কর, স্তব কর; আমাদের রাজার উদ্দেশে স্তব কর, স্তব কর।
কেননা ঈশ্বর সমস্ত পৃথিবীর রাজা; বুদ্ধি সহযোগে স্তব কর।
আমরাই ত ছিন্নত্বক্ লোক, আমরা যাহারা ঈশ্বরের আত্মাতে আরাধনা করি, এবং খ্রীষ্ট যীশুতে শ্লাঘা করি, মাংসে প্রত্যয় করি না।
আর প্রভুই সেই আত্মা; এবং যেখানে প্রভুর আত্মা, সেইখানে স্বাধীনতা।
কিন্তু আমরা সকলে অনাবৃত মুখে প্রভুর তেজ দর্পণের ন্যায় প্রতিফলিত করিতে করিতে তেজ হইতে তেজ পর্যন্ত যেমন প্রভু হইতে, আত্মা হইতে হইয়া থাকে, তেমনি সেই মূর্তিতে স্বরূপান্তরীকৃত হইতেছি।
ঈশ্বর উঠুন, তাঁহার শত্রুগণ ছিন্নভিন্ন হউক, তাঁহার বিদ্বেষিগণ তাঁহার সম্মুখ হইতে পলায়ন করুক।
তোমার সমাজ তাহার মধ্যে বাস করিল; হে ঈশ্বর, তুমি আপন মঙ্গলভাবে দুঃখীর নিমিত্ত আয়োজন করিলে।
প্রভু বাক্য দেন, শুভবার্তার প্রচারিকাগণ মহাবাহিনী।
বাহিনীগণের রাজারা পলায়ন করেন, পলায়ন করেন, আর গৃহস্বামিনী দ্রব্য বিভাগ করিয়া লয়।
তোমরা কি বাথান মধ্যে শয়ন করিবে, রৌপ্যমণ্ডিত কপোতের পক্ষবৎ হইবে, যাহার পালখ হরিৎ সুবর্ণমণ্ডিত?
সর্বশক্তিমান যখন রাজাদিগকে দেশে ছিন্নভিন্ন করিলেন, তখন সল্মোন পর্বতে [যেন] তুষার পড়িল।
বাশন পর্বত ঈশ্বরের পর্বত; বাশন পর্বত বহুশৃঙ্গ পর্বত।
হে বহুশৃঙ্গ পর্বতগণ, ঈশ্বর আপন নিবাসের নিমিত্ত যে পর্বতে প্রীত হইয়াছেন, তৎপ্রতি তোমরা কেন কুটিল দৃষ্টি করিতেছ? অবশ্য সদাপ্রভু চিরকাল তথায় বাস করিবেন।
ঈশ্বরের রথ অযুত অযুত ও লক্ষ লক্ষ, প্রভু সেই সকলের মধ্যবর্তী; যেমন সীনয়ে, তাঁহার পবিত্র স্থানে
তুমি ঊর্ধ্বে উঠিয়াছ, বন্দিগণকে বন্দি করিয়াছ, মনুষ্যদের মধ্যে দান গ্রহণ করিয়াছ; এমন কি, বিদ্রোহীদের মধ্যেও গ্রহণ করিয়াছ, যেন সদাপ্রভু ঈশ্বর [তথায়] বাস করেন।
ধন্য প্রভু, যিনি দিন দিন আমাদের ভার বহন করেন; সেই ঈশ্বর আমাদের পরিত্রাণ। [সেলা]
যেমন ধূম চালিত হয়, তেমনি তুমি তাহাদিগকে চালিত কর; যেমন অগ্নির সম্মুখে মোম গলিয়া যায়, তেমনি ঈশ্বরের সম্মুখে দুষ্টগণ বিনষ্ট হউক।
ঈশ্বর আমাদের পক্ষে পরিত্রাণসাধক ঈশ্বর; মৃত্যু হইতে উত্তরণ প্রভু সদাপ্রভুরই বশে।
ঈশ্বর অবশ্য আপন শত্রুগণের মস্তক ও কুপথগামীর সকেশ-কপাল চূর্ণ করিবেন।
প্রভু কহিলেন, আমি বাশন হইতে পুনর্বার আনিব, সমুদ্রের গভীর তল হইতে [তাহাদিগকে] পুনর্বার আনিব,
যেন তোমার চরণ রক্তে ডুবাইতে পার, যেন তোমার কুকুরদের জিহ্বা [তোমার] শত্রুগণ হইতে অংশ পায়।
হে ঈশ্বর, লোকে তোমার গমন দেখিয়াছে; পবিত্র স্থানে আমার ঈশ্বরের, আমার রাজার, গমন [দেখিয়াছে]।
অগ্রে গায়কগণ, পশ্চাতে বাদ্যকরগণ চলিল, বাদ্যবাদিনী কুমারীদের মধ্যস্থানে।
জনসমাগমের মধ্যে ঈশ্বরের ধন্যবাদ কর; তোমরা, যাহারা ইস্রায়েলরূপ উনুই হইতে [উৎপন্ন], তোমরা প্রভুর ধন্যবাদ কর।
সেখানে আছেন তাহাদের শাসক কনিষ্ঠ বিন্যামীন, যিহূদার অধ্যক্ষগণ ও তাহাদের জনগণ, সবূলূনের অধ্যক্ষগণ, নপ্তালির অধ্যক্ষগণ।
তোমার ঈশ্বর তোমার পরাক্রমের আজ্ঞা দিয়াছেন, হে ঈশ্বর, তুমি আমাদের নিমিত্ত যাহা সাধন করিয়াছ, তাহা পরাক্রান্ত কর।
যিরূশালেমে তোমার মন্দির আছে বলিয়া, রাজগণ তোমার উদ্দেশে উপহার আনিবেন।
কিন্তু ধার্মিকগণ আনন্দ করুক, ঈশ্বরের সাক্ষাতে উল্লাস করুক, তাহারা আনন্দে আহ্লাদিত হউক।
তোমরা সদাপ্রভুর প্রশংসা কর। সদাপ্রভুর উদ্দেশে নূতন গীত গাও; সাধুগণের সমাজে তাঁহার প্রশংসা গাও।
ইস্রায়েল আপন নির্মাণকর্তাতে আনন্দ করুক, সিয়োন-সন্তানগণ আপনাদের রাজাতে উল্লসিত হউক।
তাহারা নৃত্যযোগে তাঁহার নামের প্রশংসা করুক, তবল ও বীণাযোগে তাঁহার প্রশংসা গান করুক।
আমি তোমার স্তব করিব, কেননা আমি ভয়াবহরূপে ও আশ্চর্যরূপে নির্মিত; তোমার কর্ম সকল আশ্চর্য, তাহা আমার প্রাণ বিলক্ষণ জানে।
ধৈর্যের ও সান্ত্বনার ঈশ্বর এমন বর দিউন, যাহাতে তোমরা খ্রীষ্ট যীশুর অনুরূপে পরস্পর একমনা হও,
যেন তোমরা একচিত্তে এক মুখে আমাদের প্রভু যীশু খ্রীষ্টের ঈশ্বরের ও পিতার গৌরব কর।
কিন্তু ঈশ্বরের নিকটে থাকা আমারই পক্ষে মঙ্গল; আমি প্রভু সদাপ্রভুর শরণ লইলাম, যেন তোমার সমস্ত ক্রিয়া বর্ণনা করিতে পারি।
হে সদাপ্রভু, আমাদের প্রভু, সমস্ত পৃথিবীতে তোমার নাম কেমন মহিমান্বিত। তুমি আকাশমণ্ডলের ঊর্ধ্বেও তোমার প্রভা সংস্থাপন করিয়াছ।
তুমি শিশু ও দুগ্ধপোষ্যদের মুখ হইতে শক্তির ভিত্তিমূল স্থাপন করিয়াছ, তোমার বৈরিগণ হেতুই করিয়াছ, যেন শত্রু ও বিপক্ষকে ক্ষান্ত কর।
কিন্তু আত্মার ফল প্রেম, আনন্দ, শান্তি, দীর্ঘসহিষ্ণুতা, মাধুর্য, মঙ্গলভাব, বিশ্বস্ততা,
মৃদুতা, ইন্দ্রিয়দমন; এই প্রকার গুণের বিরুদ্ধ ব্যবস্থা নাই।