আমাদের বাবা-মা আর পরিবার, ওনারাই আমাদের প্রথম শিক্ষক। ওনাদের মাধ্যমেই আমরা জীবনের মূল্যবোধ আর নীতি শিখি, যা আমাদের বাসার বাইরের জগতে পথ দেখায়। সৃষ্টির সময়, ঈশ্বর নারী-পুরুষকে দুটি বিশেষ দায়িত্ব দিয়েছিলেন: প্রথমত, বংশবৃদ্ধি করে পৃথিবীতে ছড়িয়ে পড়া। পরিবারের মাধ্যমে আমরা এমন এক শক্তিশালী বন্ধন গড়ে তুলি যা দূরত্বকে অতিক্রম করেও আমাদের একসাথে রাখে। তাই, ওনাদের জন্য প্রার্থনা করার সময় আমরা এই পবিত্র বাক্যটি স্মরণ করতে পারি: “যারা তাঁকে ভয় করে তাদের প্রতি, তাঁর স্নেহ চিরকাল থাকে, পুত্র-পৌত্রদের প্রতি তাঁর ন্যায়বিচার” (গীতসংহিতা ১০৩:১৭)।
কিন্তু হে ভ্রাতৃগণ, আমাদের প্রভু যীশু খ্রীষ্টের নামে আমি তোমাদিগকে বিনয় করিয়া বলি, তোমরা সকলে একই কথা বল, তোমাদের মধ্যে দলাদলি না হউক, কিন্তু এক মনে ও এক বিচারে পরিপক্ব হও।
পরস্পর সহনশীল হও, এবং যদি কাহাকেও দোষ দিবার কারণ থাকে, তবে পরস্পর ক্ষমা কর; প্রভু যেমন তোমাদিগকে ক্ষমা করিয়াছেন, তোমরাও তেমনি কর।
আমি তোমার সহিত ও পুরুষানুক্রমে তোমার ভাবী বংশের সহিত যে নিয়ম স্থাপন করিব, তাহা চিরকালের নিয়ম হইবে; ফলতঃ আমি তোমার ঈশ্বর ও তোমার ভাবী বংশের ঈশ্বর হইব।
এই কারণ মনুষ্য আপন পিতা মাতাকে ত্যাগ করিয়া আপন স্ত্রীতে আসক্ত হইবে, এবং তাহারা একাঙ্গ হইবে।
কিন্তু কেহ যদি আপনার সমপর্কীয় লোকদের বিশেষতঃ নিজ পরিজনগণের জন্য চিন্তা না করে, তাহা হইলে সে বিশ্বাস অস্বীকার করিয়াছে, এবং অবিশ্বাসী অপেক্ষা অধম হইয়াছে।
যদি সদাপ্রভুর সেবা করা তোমাদের মন্দ বোধ হয়, তবে যাহার সেবা করিবে, তাহাকে অদ্য মনোনীত কর; নদীর ওপারস্থ তোমাদের পিতৃপুরুষদের সেবিত দেবগণ হয় হউক, কিম্বা যাহাদের দেশে তোমরা বাস করিতেছ সেই ইমোরীয়দের দেবগণ হয় হউক; কিন্তু আমি ও আমার পরিজন আমরা সদাপ্রভুর সেবা করিব।
তাঁহার সন্তানগণ উঠিয়া তাঁহাকে ধন্য বলে; তাঁহার স্বামীও বলেন, আর তাঁহার এইরূপ প্রশংসা করেন-“অনেক মেয়ে গুণবত্তা প্রদর্শন করিয়াছে, কিন্তু তাহাদের মধ্যে সর্বাপেক্ষা তুমি শ্রেষ্ঠা।”
তবে তোমরা আমার আনন্দ পূর্ণ কর- একই বিষয় ভাব, এক প্রেমের প্রেমী, একপ্রাণ, এক ভাববিশিষ্ট হও।
তোমার পিতাকে ও তোমার মাতাকে সমাদর করিও, যেন তোমার ঈশ্বর সদাপ্রভু তোমাকে যে দেশ দিবেন, সেই দেশে তোমার দীর্ঘ পরমায়ু হয়।
কেননা আমি তৃষিত ভূমির উপরে জল, এবং শুষ্ক স্থানের উপরে জলপ্রবাহ ঢালিয়া দিব; আমি তোমার বংশের উপরে আপন আত্মা, তোমার সন্তানদের উপরে আপন আশীর্বাদ, ঢালিব।
যাহারা তোমাকে আশীর্বাদ করিবে তাহাদিগকে আমি আশীর্বাদ করিব; যে কেহ তোমাকে অভিশাপ দিবে, তাহাকে আমি অভিশাপ দিব; এবং তোমাতে ভূমণ্ডলের যাবতীয় গোষ্ঠী আশীর্বাদ প্রাপ্ত হইবে।
আমাদের ঈশ্বর সদাপ্রভু যেমন আমাদের পিতৃপুরুষদের সহবর্তী ছিলেন, তেমনি আমাদেরও সহবর্তী থাকুন, তিনি আমাদিগকে ত্যাগ না করুন, আমাদিগকে ছাড়িয়া না যাউন।
কিন্তু সদাপ্রভুর দয়া, যাহারা তাঁহাকে ভয় করে, তাহাদের উপরে অনাদিকাল অবধি অনন্তকাল পর্যন্ত থাকে; এবং তাঁহার ধর্মশীলতা পুত্র পৌত্রদের প্রতি বর্তে,
দেখ, সন্তানেরা সদাপ্রভুদত্ত অধিকার, গর্ভের ফল তাঁহার দত্ত পুরস্কার।যেমন বীরের হস্তে বাণ সকল, তেমনি যৌবনের সন্তানগণ।ধন্য সেই পুরুষ, যাহার তূণ তাদৃশ বাণে পরিপূর্ণ; তাহারা লজ্জিত হইবে না, যখন তাহারা পুরদ্বারে শত্রুগণের সহিত কথা কহে।
তোমার গৃহের অন্তঃপুরে তোমার স্ত্রী ফলবতী দ্রাক্ষালতার ন্যায় হইবে, তোমার মেজের চারিদিকে তোমার সন্তানগণ জলপাই বৃক্ষের চারার ন্যায় হইবে।
আর এই যে সকল কথা আমি অদ্য তোমাকে আজ্ঞা করি, তাহা তোমার হৃদয়ে থাকুক।আর তোমরা প্রত্যেকে আপন আপন সন্তানগণকে এই সকল যত্নপূর্বক শিক্ষা দিবে, এবং গৃহে বসিবার কিম্বা পথে চলিবার সময়ে এবং শয়ন কিম্বা গাত্রোত্থান কালে ঐ সমস্ত বিষয়ে কথোপকথন করিবে।
আবার আমি তোমাদিগকে সত্য কহিতেছি, পৃথিবীতে তোমাদের দুই জন যাহা কিছু যাচ্ঞা করিবে, সেই বিষয়ে যদি একচিত্ত হয়, তবে আমার স্বর্গস্থ পিতা কর্তৃক তাহাদের জন্য তাহা করা যাইবে।তিনি একটি শিশুকে আপনার নিকটে ডাকিয়া তাঁহাদের মধ্যে দাঁড় করাইলেন,কেননা যেখানে দুই কি তিন জন আমার নামে একত্র হয়, সেখানে আমি তাহাদের মধ্যে আছি।
সন্তানেরা, তোমরা প্রভুতে পিতামাতার আজ্ঞাবহ হও, কেননা তাহা ন্যায্য।শেষ কথা এই, তোমরা প্রভুতে ও তাঁহার শক্তির পরাক্রমে বলবান হও।ঈশ্বরের সমগ্র যুদ্ধসজ্জা পরিধান কর, যেন দিয়াবলের নানাবিধ চাতুরীর সম্মুখে দাঁড়াইতে পার।কেননা রক্তমাংসের সহিত নয়, কিন্তু আধিপত্য সকলের সহিত, কর্তৃত্ব সকলের সহিত, এই অন্ধকারের জগৎপতিদের সহিত, স্বর্গীয় স্থানে দুষ্টতার আত্মাগণের সহিত আমাদের মল্লযুদ্ধ হইতেছে।এই জন্য তোমরা ঈশ্বরের সমগ্র যুদ্ধসজ্জা গ্রহণ কর, যেন সেই কুদিনে প্রতিরোধ করিতে এবং সকলই সমপন্ন করিয়া দাঁড়াইয়া থাকিতে পার।অতএব সত্যের কটিবন্ধনীতে বদ্ধকটি হইয়া, ধার্মিকতার বুকপাটা পরিয়া,এবং শান্তির সুসমাচারের সুসজ্জতার পাদুকা চরণে দিয়া দাঁড়াইয়া থাক;এই সকল ছাড়া বিশ্বাসের ঢালও গ্রহণ কর, যাহার দ্বারা তোমরা সেই পাপাত্মার সমস্ত অগ্নিবাণ নির্বাপিত করিতে পারিবে;এবং পরিত্রাণের শিরস্ত্রাণ ও আত্মার খড়্গ, অর্থাৎ ঈশ্বরের বাক্য গ্রহণ কর।সর্ববিধ প্রার্থনা ও বিনতি সহকারে সর্বসময়ে আত্মাতে প্রার্থনা কর, এবং ইহার নিমিত্ত সম্পূর্ণ অভিনিবেশ ও বিনতিসহ জাগিয়া থাক,সমস্ত পবিত্র লোকের জন্য এবং আমার পক্ষে বিনতি কর, যেন মুখ খুলিবার উপযুক্ত বক্তৃতা আমাকে দেওয়া যায়, যাহাতে আমি সাহসপূর্বক সেই সুসমাচারের নিগূঢ়তত্ত্ব জ্ঞাত করিতে পারি,“তোমার পিতাকে ও তোমার মাতাকে সমাদর করিও,” এ ত প্রতিজ্ঞাসহযুক্ত প্রথম আজ্ঞা-যাহার নিমিত্ত আমি শৃঙ্খলে বদ্ধ হইয়া রাজদূতের কর্ম করিতেছি; যেমন কথা বলা আমার উচিত, তেমনি যেন সেই বিষয়ে সাহস দেখাইতে পারি।আর আমার বিষয়, আমার কিরূপ চলিতেছে, তাহা যেন তোমরাও জানিতে পার, তন্নিমিত্ত প্রভুতে প্রিয় ভ্রাতা ও বিশ্বস্ত পরিচারক যে তুখিক, তিনি তোমাদিগকে সকলই জ্ঞাত করিবেন।আমি তাঁহাকে তোমাদের কাছে সেই জন্যই পাঠাইলাম, যেন তোমরা আমাদের সমস্ত সংবাদ জ্ঞাত হও, এবং তিনি যেন তোমাদের হৃদয়ে আশ্বাস দেন।পিতা ঈশ্বর এবং প্রভু যীশু খ্রীষ্ট হইতে শান্তি, এবং বিশ্বাসের সহিত প্রেম, ভ্রাতৃগণের প্রতি বর্তুক।আমাদের প্রভু যীশু খ্রীষ্টকে যাহারা অক্ষয়ভাবে প্রেম করে, অনুগ্রহ সেই সকলের সহবর্তী হউক।“যেন তোমার মঙ্গল হয়, এবং তুমি দেশে দীর্ঘায়ু হও।”আর পিতারা, তোমরা আপন আপন সন্তানদিগকে ক্রুদ্ধ করিও না, বরং প্রভুর শাসনে ও চেতনা প্রদানে তাহাদিগকে মানুষ করিয়া তুল।
ধৈর্যের ও সান্ত্বনার ঈশ্বর এমন বর দিউন, যাহাতে তোমরা খ্রীষ্ট যীশুর অনুরূপে পরস্পর একমনা হও,যেন তোমরা একচিত্তে এক মুখে আমাদের প্রভু যীশু খ্রীষ্টের ঈশ্বরের ও পিতার গৌরব কর।
এবং আইস, আমরা পরস্পর মনোযোগ করি, যেন প্রেম ও সৎক্রিয়ার সম্বন্ধে পরস্পরকে উদ্দীপিত করিয়া তুলিতে পারি;এবং আপনারা সমাজে সভাস্থ হওয়া পরিত্যাগ না করি যেমন কাহারও কাহারও অভ্যাস বরং পরসপরকে চেতনা দিই; আর তোমরা সেই দিন যত অধিক সন্নিকট হইতে দেখিতেছ, ততই যেন অধিক এই বিষয়ে তৎপর হই।
অতএব যেমন তোমরা করিয়াও থাক, তেমনি তোমরা পরস্পরকে আশ্বাস দেও, এবং একজন অন্যকে গাঁথিয়া তুল।
প্রজ্ঞা দ্বারা গৃহ নির্মিত হয়, আর বুদ্ধি দ্বারা তাহা স্থিরীকৃত হয়;আমি অলসের ক্ষেত্রের পার্শ্ব দিয়া গেলাম, হীনবুদ্ধির দ্রাক্ষার উদ্যানের নিকট দিয়া গেলাম;আর দেখ, তৎসমুদয় কাঁটাবন হইয়া উঠিয়াছে, বিছুটি তাহার পৃষ্ঠ আচ্ছন্ন করিয়াছে, তাহার প্রস্তরময় প্রাচীর ভগ্ন হইয়াছে।আমি দৃষ্টিপাত করিলাম, মনোনিবেশ করিলাম, তাহা দর্শন করিয়া উপদেশ পাইলাম;‘আর একটু নিদ্রা, আর একটু তন্দ্রা, আর একটু শুইয়া হস্ত জড়সড় করিব;’তাই তোমার দরিদ্রতা দস্যুর ন্যায় আসিবে, তোমার দৈন্যদশা ঢালীর ন্যায় আসিবে।জ্ঞান দ্বারা কুঠরি সকল পরিপূর্ণ হয়, বহুমূল্য ও মনোরম্য সমস্ত দ্রব্যে।
প্রিয়তমেরা, আইস, আমরা পরস্পর প্রেম করি; কারণ প্রেম ঈশ্বরের; এবং যে কেহ প্রেম করে, সে ঈশ্বর হইতে জাত এবং সে ঈশ্বরকে জানে।
বংশানুক্রমে এক পুরুষ অন্য পুরুষের কাছে তোমার ক্রিয়া সকলের প্রশংসা করিবে, তোমার পরাক্রমের কার্য সকল প্রচার করিবে।
তাহাদের চিন্তা জানিয়া তিনি তাহাদিগকে কহিলেন, যে কোন রাজ্য আপনার বিপক্ষে ভিন্ন হয়, তাহা উচ্ছিন্ন হয়; এবং যে কোন নগর কিম্বা পরিবার আপনার বিপক্ষে ভিন্ন হয়, তাহা স্থির থাকিবে না।
যেন আমি তোমার মনোনীত লোকদের মঙ্গল দেখি, যেন তোমার জাতির আনন্দে আনন্দ করি, যেন তোমার অধিকারের সহিত শ্লাঘা করি।
কেবল, খ্রীষ্টের সুসমাচারের যোগ্যরূপে তাঁহার প্রজাদের মত আচরণ কর; আমি আসিয়া তোমাদিগকে দেখি, কি অনুপস্থিত থাকি, আমি যেন তোমাদের বিষয়ে শুনিতে পাই যে, তোমরা এক আত্মাতে স্থির আছ, এক প্রাণে সুসমাচারের বিশ্বাসের পক্ষে মল্লযুদ্ধ করিতেছ;
তৎকালে তুমি ডাকিবে ও সদাপ্রভু উত্তর দিবেন; তুমি আর্তনাদ করিবে ও তিনি কহিবেন, এই যে আমি। যদি তুমি আপনার মধ্য হইতে জোঁয়ালি, অঙ্গুলিতর্জন ও অধর্মবাক্য দূর কর,
সদাপ্রভু বিদেশীদের রক্ষাকারী; তিনি পিতৃহীন ও বিধবাকে সুস্থির রাখেন, কিন্তু দুষ্টগণের পথ বক্র করেন।
কেননা যেমন দেহ এক, আর তাহার অঙ্গপ্রত্যঙ্গ অনেক, এবং দেহের সমুদয় অঙ্গ অনেক হইলেও, এক দেহ হয়, খ্রীষ্টও সেইরূপ।ফলতঃ আমরা কি যিহূদী কি গ্রীক, কি দাস কি স্বাধীন, সকলেই এক দেহ হইবার জন্য একই আত্মাতে বাপ্তাইজিত হইয়াছি, এবং সকলেই এক আত্মা হইতে পায়িত হইয়াছি।
তোমরা যে যেমন অনুগ্রহদান পাইয়াছ, তদনুসারে ঈশ্বরের বহুবিধ অনুগ্রহ-ধনের উত্তম অধ্যক্ষের মত পরস্পর পরিচর্যা কর।
সুতরাং তাহারা আর দুই নয়, কিন্তু একাঙ্গ। অতএব ঈশ্বর যাহার যোগ করিয়া দিয়াছেন, মনুষ্য তাহার বিয়োগ না করুক।
অতএব যে যে বিষয় শান্তিজনক, ও যে যে বিষয়ের দ্বারা পরস্পরকে গাঁথিয়া তুলিতে পারি, আমরা সেই সকলের অনুধাবন করি।
আর ক্ষণকাল, পরে দুষ্ট লোক আর নাই, তুমি তাহার স্থান তত্ত্ব করিবে, কিন্তু সে আর নাই।কিন্তু মৃদুশীলেরা দেশের অধিকারী হইবে, এবং শান্তির বাহুল্যে আমোদ করিবে।
অবশেষে বলি, হে ভ্রাতৃগণ, আনন্দ কর, পরিপক্ব হও, আশ্বাস গ্রহণ কর, একভাববিশিষ্ট হও, শান্তিতে থাক; তাহাতে প্রেমের ও শান্তির ঈশ্বর তোমাদের সঙ্গে সঙ্গে থাকিবেন।
সদাপ্রভু তোমাদের বৃদ্ধি করুন, তোমাদের ও তোমাদের সন্তানগণের বৃদ্ধি করুন।তোমরা সদাপ্রভুর আশীর্বাদপাত্র, তিনি স্বর্গের ও পৃথিবীর নির্মাণকর্তা।
কারণ, হে ভ্রাতৃগণ, তোমরা স্বাধীনতার জন্য আহূত হইয়াছ; কেবল দেখিও, সেই স্বাধীনতাকে মাংসের পক্ষে সুযোগ করিও না, বরং প্রেমের দ্বারা একজন অন্যের দাস হও।যেহেতু সমস্ত ব্যবস্থা এই একটি বচনে পূর্ণ হইয়াছে, যথা, “তোমার প্রতিবাসীকে আপনার মত প্রেম করিবে।”
আমি ইবদিয়াকে বিনতি করিয়া, ও সুন্তুখীকে বিনতি করিয়া বলিতেছি, তোমরা প্রভুতে একই বিষয় ভাব।আমাদের ঈশ্বর ও পিতার মহিমা যুগপর্যায়ের যুগে যুগে হউক। আমেন।তোমরা খ্রীষ্ট যীশুতে প্রত্যেক পবিত্র লোককে মঙ্গলবাদ কর। আমার সঙ্গী ভ্রাতৃগণ তোমাদিগকে মঙ্গলবাদ করিতেছেন।সকল পবিত্র লোক, বিশেষতঃ যাঁহারা কৈসরের বাটীর লোক, তাঁহারা তোমাদিগকে মঙ্গলবাদ করিতেছেন।প্রভু যীশু খ্রীষ্টের অনুগ্রহ তোমাদের আত্মার সহবর্তী হউক।আবার, হে প্রকৃত সহযুগ্য, তোমাকেও বিনয় করিতেছি, তুমি ইঁহাদের সাহায্য কর, কেননা ইঁহারা সুসমাচারে আমার সহিত পরিশ্রম করিয়াছিলেন, ক্লীমেন্ত এবং আমার অন্যান্য সহকর্মচারীও তাহা করিয়াছিলেন, তাঁহাদের নাম জীবন-পুস্তকে লেখা আছে।
সদাপ্রভু তোমাকে সমস্ত অমঙ্গল হইতে রক্ষা করিবেন; তিনি তোমার প্রাণ রক্ষা করিবেন।সদাপ্রভু তোমার বাহিরে যাওয়া ও তোমার ভিতরে আসা রক্ষা করিবেন, এখন অবধি চিরকাল পর্যন্ত।
আর আমরা জানি, যাহারা ঈশ্বরকে প্রেম করে, যাহারা তাঁহার সঙ্কল্প অনুসারে আহূত, তাহাদের পক্ষে সকলই মঙ্গলার্থে একসঙ্গে কার্য করিতেছে।
তোমরা পরস্পর মধুর স্বভাব ও করুণচিত্ত হও, পরস্পর ক্ষমা কর, যেমন ঈশ্বরও খ্রীষ্টে তোমাদিগকে ক্ষমা করিয়াছেন।
কিন্তু যাহারা সদাপ্রভুর অপেক্ষা করে, তাহারা উত্তরোত্তর নূতন শক্তি পাইবে; তাহারা ঈগল পক্ষীর ন্যায় পক্ষসহকারে ঊর্ধ্বে উঠিবে; তাহারা দৌড়াইলে শ্রান্ত হইবে না; তাহারা গমন করিলে ক্লান্ত হইবে না।
যেন তাহাদের হৃদয় আশ্বাস পায়, তাহারা প্রেমে পরস্পর সংসক্ত হইয়া জ্ঞানের নিশ্চয়তারূপ সমস্ত ধনে ধনী হইয়া উঠে, যেন ঈশ্বরের নিগূঢ়তত্ত্ব, অর্থাৎ খ্রীষ্টকে জানিতে পায়।
লক্ষ্যের অভিমুখে দৌড়াইতে দৌড়াইতে আমি খ্রীষ্ট যীশুতে ঈশ্বরের কৃত ঊর্ধ্বদিক্স্থ আহ্বানের পণ পাইবার জন্য যত্ন করিতেছি।
তুমি ত মৃত্যু হইতে আমার প্রাণ উদ্ধার করিয়াছ, তুমি কি পতন হইতে আমার চরণ [উদ্ধার কর নাই,] যেন আমি জীবিতদের দীপ্তিতে ঈশ্বরের সাক্ষাতে গমনাগমন করি?
অতএব পাপ তোমাদের মর্ত্যদেহে রাজত্ব্ব না করুক- করিলে তোমরা তাহার অভিলাষ-সমূহের আজ্ঞাবহ হইয়া পড়িবে;
সদাপ্রভু আমার বল ও আমার ঢাল; আমার অন্তঃকরণ তাঁহার উপরে নির্ভর করিয়াছে, তাই আমি সাহায্য পাইয়াছি; এই জন্য আমার অন্তঃকরণ উল্লসিত হইয়াছে, আমি নিজ গীত দ্বারা তাঁহার প্রশংসা করিব।
তদ্রূপ, হে ভার্যা সকল, তোমরা আপন আপন স্বামীর বশীভূতা হও;কারণ, “যে ব্যক্তি জীবন ভালবাসিতে চায়, ও মঙ্গলের দিন দেখিতে চায়, সে মন্দ হইতে আপন জিহ্বাকে, ছলনাবাক্য হইতে আপন ওষ্ঠকে নিবৃত্ত করুক।সে মন্দ হইতে ফিরুক ও সদাচরণ করুক, শান্তির চেষ্টা করুক, ও তাহার অনুধাবন করুক।কেননা ধার্মিকগণের প্রতি প্রভুর চক্ষু আছে; তাহাদের বিনতির প্রতি তাঁহার কর্ণ আছে; কিন্তু প্রভুর মুখ দুরাচারদের প্রতিকূল।” আর যদি তোমরা সদাচরণের পক্ষে উদ্যোগী হও, তবে কে তোমাদের হিংসা করিবে?কিন্তু যদিও ধার্মিকতার নিমিত্ত দুঃখভোগ কর, তবু তোমরা ধন্য। আর তোমরা উহাদের ভয়ে ভীত হইও না, এবং উদ্বিগ্ন হইও না, বরং হৃদয়মধ্যে খ্রীষ্টকে প্রভু বলিয়া পবিত্র করিয়া মান।যে কেহ তোমাদের অন্তরস্থ প্রত্যাশার হেতু জিজ্ঞাসা করে, তাহাকে উত্তর দিতে সর্বদা প্রস্তুত থাক। কিন্তু মৃদুতা ও ভয় সহকারে উত্তর দিও, সৎবিবেক রক্ষা কর,যেন যাহারা তোমাদের খ্রীষ্টগত সদাচরণের দুর্নাম করে, তাহারা তোমাদের পরিবাদ করণ বিষয়ে লজ্জা পায়।কারণ দুরাচরণের জন্য দুঃখভোগ করণ অপেক্ষা বরং- ঈশ্বরের যদি এমন ইচ্ছা হয়- সদাচরণের জন্য দুঃখভোগ করা আরও ভাল।কারণ খ্রীষ্টও একবার পাপসমূহের জন্য দুঃখভোগ করিয়াছিলেন- সেই ধার্মিক ব্যক্তি অধার্মিকদের নিমিত্ত- যেন আমাদিগকে ঈশ্বরের নিকট লইয়া যান। তিনি মাংসে হত, কিন্তু আত্মায় জীবিত হইলেন।আবার আত্মাতে গমন করিয়া কারাবদ্ধ সেই আত্মাদের কাছে ঘোষণা করিলেন,যেন কেহ কেহ যদিও বাক্যের অবাধ্য হয়, তথাপি যখন তাহারা তোমাদের সভয় বিশুদ্ধ আচার-ব্যবহার স্বচক্ষে দেখিতে পায়, তখন কোন বাক্য বিহীনে আপন আপন ভার্যার আচার-ব্যবহার দ্বারা তাহাদিগকে লাভ করা হয়।
আর তোমার সন্তানেরা সকলে সদাপ্রভুর কাছে শিক্ষা পাইবে, আর তোমার সন্তানদের পরম শান্তি হইবে।
কেননা আমি তোমাদিগকে দেখিবার আকাঙ্ক্ষা করিতেছি, যেন তোমাদিগকে এমন কোন আত্মিক বর প্রদান করি, যাহাতে তোমরা স্থিরীকৃত হও;অর্থাৎ যাহাতে তোমাদের ও আমার, উভয় পক্ষের, আন্তরিক বিশ্বাস দ্বারা তোমাদিগেতে আমি নিজেও সঙ্গে সঙ্গে আশ্বাস পাই।
আহা! তোমার দত্ত মঙ্গল কেমন মহৎ, যাহা তুমি তোমার ভয়কারীদের জন্য সঞ্চয় করিয়াছ, যাহা মনুষ্য-সন্তানদের সাক্ষাতে তোমার শরণাপন্নদের পক্ষে সাধন করিয়াছ।
তাহা মস্তকে নিষিক্ত উৎকৃষ্ট তৈল-সদৃশ, যাহা দাড়িতে, হারোণের দাড়িতে ক্ষরিয়া পড়িল, তাঁহার বস্ত্রের গলায় ক্ষরিয়া পড়িল।
পরন্তু, যে শক্তি আমাদের মধ্যে কার্য সাধন করে, সেই শক্তি অনুসারে যিনি আমাদের সমস্ত যাচ্ঞা ও চিন্তার অতীত অতিরিক্ত কর্ম করিতে পারেন,
কিন্তু সদাচারী প্রত্যেক মনুষ্যের প্রতি, প্রথমে যিহূদীর, পরে গ্রীকেরও প্রতি প্রতাপ, সমাদর ও শান্তি বর্তিবে।
তুমি দুরাচারদের বিষয়ে রুষ্ট হইও না; অধর্মাচারীদের প্রতি ঈর্ষা করিও না।আর ক্ষণকাল, পরে দুষ্ট লোক আর নাই, তুমি তাহার স্থান তত্ত্ব করিবে, কিন্তু সে আর নাই।কিন্তু মৃদুশীলেরা দেশের অধিকারী হইবে, এবং শান্তির বাহুল্যে আমোদ করিবে।দুষ্ট লোক ধার্মিকের প্রতিকূলে কুসঙ্কল্প করে, তাহার বিরুদ্ধে দন্তঘর্ষণ করে।প্রভু তাহাকে উপহাস করিবেন, কেননা তিনি দেখেন, তাহার দিন আসিতেছে। দুষ্টেরা খড়্গ নিষ্কোষ ও ধনুক আকর্ষণ করিয়াছে,যেন দুঃখী ও দরিদ্রকে নিপাত করিতে পারে, যেন সরলপথগামীদিগকে বধ করিতে পারে,তাহাদের খড়্গ তাহাদেরই হৃদয়ে প্রবেশ করিবে, তাহাদের ধনুক ভাঙ্গিয়া যাইবে।ধার্মিকের অল্প সম্পত্তি ভাল, বহুদুষ্টের ধনরাশি অপেক্ষা ভাল।কারণ দুষ্টদের বাহু ভগ্ন হইবে; কিন্তু সদাপ্রভু ধার্মিকদিগকে ধরিয়া রাখেন।সদাপ্রভু সিদ্ধদের দিন সকল জানেন; তাহাদের অধিকার চিরকাল থাকিবে।তাহারা বিপদকালে লজ্জিত হইবে না, দুর্ভিক্ষের সময়ে তৃপ্ত হইবে।কেননা তাহারা ঘাসের ন্যায় শীঘ্র ছিন্ন হইবে, হরিৎ তৃণের ন্যায় ম্লান হইবে।
সকলের সহিত শান্তির অনুধাবন কর, এবং যাহা ব্যতিরেকে কেহই প্রভুর দর্শন পাইবে না, সেই পবিত্রতার অনুধাবন কর; সাবধান হইয়া দেখ, পাছে কেহ ঈশ্বরের অনুগ্রহ হইতে বঞ্চিত হয়;
অতএব তোমরা, ঈশ্বরের মনোনীত লোকদের, পবিত্র ও প্রিয় লোকদের, উপযোগী মতে করুণার চিত্ত, মধুর ভাব, নম্রতা, মৃদুতা, সহিষ্ণুতা পরিধান কর।পরস্পর সহনশীল হও, এবং যদি কাহাকেও দোষ দিবার কারণ থাকে, তবে পরস্পর ক্ষমা কর; প্রভু যেমন তোমাদিগকে ক্ষমা করিয়াছেন, তোমরাও তেমনি কর।আর এই সকলের উপরে প্রেম পরিধান কর; তাহাই সিদ্ধির যোগবন্ধন।
কিন্তু তিনি যেমন জ্যোতিতে আছেন, আমরাও যদি তেমনি জ্যোতিতে চলি, তবে পরস্পর আমাদের সহভাগিতা আছে, এবং তাঁহার পুত্র যীশুর রক্ত আমাদিগকে সমস্ত পাপ হইতে শুচি করে।
প্রত্যাশার ঈশ্বর তোমাদিগকে বিশ্বাস দ্বারা সমস্ত আনন্দে ও শান্তিতে পরিপূর্ণ করুন, যেন তোমরা পবিত্র আত্মার পরাক্রমে প্রত্যাশায় উপচিয়া পড়।
তোমরা বচসা ও তর্কবিতর্ক বিনা সমস্ত কার্য কর,যেন তোমরা অনিন্দনীয় ও অমায়িক হও, এই কালের সেই কুটিল ও বিপথগামী লোকদের মধ্যে ঈশ্বরের নিষ্কলঙ্ক সন্তান হও, যাহাদের মধ্যে তোমরা জগতে জ্যোতির্গণের ন্যায় প্রকাশ পাইতেছ, জীবনের বাক্য ধরিয়া রহিয়াছ;
কিন্তু তোমরা প্রথমে তাঁহার রাজ্য ও তাঁহার ধার্মিকতার বিষয়ে চেষ্টা কর, তাহা হইলে ঐ সকল দ্রব্যও তোমাদিগকে দেওয়া হইবে।
এই জন্য আইস, আমরা যেমন সুযোগ পাই, তেমনি সকলের প্রতি, বিশেষতঃ যাহারা বিশ্বাস-বাটীর পরিজন, তাহাদের প্রতি সৎকর্ম করি।
অতএব প্রভুতে বন্দি আমি তোমাদিগকে বিনতি করিতেছি, তোমরা যে আহ্বানে আহূত হইয়াছ, তাহার যোগ্যরূপে চল।যিনি নামিয়াছিলেন, তিনিই সকল স্বর্গের ঊর্ধ্বে উঠিয়াছেন, যেন সকলই পূরণ করেন।আর তিনিই কয়েক জনকে প্রেরিত, কয়েক জনকে ভাববাদী, কয়েক জনকে সুসমাচার-প্রচারক ও কয়েক জনকে পালক ও শিক্ষাগুরু করিয়া দান করিয়াছেন,পবিত্রগণকে পরিপক্ব করিবার নিমিত্ত করিয়াছেন, যেন পরিচর্যা কার্য সাধিত হয়, যেন খ্রীষ্টের দেহকে গাঁথিয়া তোলা হয়,যাবৎ আমরা সকলে ঈশ্বরের পুত্র বিষয়ক বিশ্বাসের ও তত্ত্বজ্ঞানের ঐক্য পর্যন্ত, সিদ্ধ পুরুষের অবস্থা পর্যন্ত, খ্রীষ্টের পূর্ণতার আকারের পরিমাণ পর্যন্ত, অগ্রসর না হই;যেন আমরা আর বালক না থাকি, মনুষ্যদের ঠকামিতে, ধূর্ততায়, ভ্রান্তির চাতুরীক্রমে তরঙ্গাহত এবং যে সে শিক্ষাবায়ুতে ইতস্তঃত পরিচালিত না হই;কিন্তু প্রেমে সত্যনিষ্ঠ হইয়া সর্ববিষয়ে তাঁহার উদ্দেশে বৃদ্ধি পাই,যিনি মস্তক, তিনি খ্রীষ্ট, তাঁহা হইতে সমস্ত দেহ, প্রত্যেক সন্ধি যে উপকার যোগায়, তদ্দ্বারা যথাযথ সংলগ্ন ও সংযুক্ত হইয়া প্রত্যেক ভাগের স্ব স্ব পরিমাণানুযায়ী কার্য অনুসারে দেহের বৃদ্ধি সাধন করিতেছে, আপনাকেই প্রেমে গাঁথিয়া তুলিবার জন্য করিতেছে।অতএব আমি এই বলিতেছি, ও প্রভুতে দৃঢ়রূপে আদেশ করিতেছি, তোমরা আর পরজাতীয়দের ন্যায় চলিও না; তাহারা আপন আপন মনের অসার ভাবে চলে;তাহারা চিত্তে অন্ধীভূত, ঈশ্বরের জীবনের বহির্ভূত হইয়াছে, আন্তরিক অজ্ঞানতা প্রযুক্ত, হৃদয়ের কঠিনতা প্রযুক্ত হইয়াছে।তাহারা অসাড় হইয়া লোভ প্রযুক্ত সর্বপ্রকার অশুচি ক্রিয়া করিবার জন্য আপনাদিগকে স্বৈরিতায় সমর্পণ করিয়াছে।সম্পূর্ণ নম্রতা ও মৃদুতা সহকারে, দীর্ঘসহিষ্ণুতা সহকারে চল;
প্রেম চিরসহিষ্ণু, প্রেম মধুর, ঈর্ষা করে না,প্রেম আত্মশ্লাঘা করে না, গর্ব করে না, অশিষ্টাচরণ করে না, স্বার্থ চেষ্টা করে না, রাগিয়া উঠে না, অপকার গণনা করে না,অধার্মিকতায় আনন্দ করে না, কিন্তু সত্যের সহিত আনন্দ করে;সকলই বহন করে, সকলই বিশ্বাস করে, সকলই প্রত্যাশা করে, সকলই ধৈর্যপূর্বক সহ্য করে।
তোমরা সদাপ্রভুর প্রশংসা কর। আমি সর্বান্তঃকরণে সদাপ্রভুর স্তব করিব, সরল লোকদের সভায় ও মণ্ডলীর মধ্যে করিব।
ঈশ্বরকে কেহ কখনও দেখে নাই; যদি আমরা পরস্পর প্রেম করি, তবে ঈশ্বর আমাদের মধ্যে থাকেন, এবং তাঁহার প্রেম আমাদের মধ্যে সিদ্ধ হয়।
অতএব যে যে বিষয় শান্তিজনক, ও যে যে বিষয়ের দ্বারা পরস্পরকে গাঁথিয়া তুলিতে পারি, আমরা সেই সকলের অনুধাবন করি।এক ব্যক্তির বিশ্বাস আছে যে, সর্বপ্রকার দ্রব্যই খাইতে পারে, কিন্তু যে দুর্বল, সে শাক খায়।খাদ্যের নিমিত্ত ঈশ্বরের কর্ম ভাঙ্গিয়া ফেলিও না। সকল বস্তুই শুচি বটে, কিন্তু যে ব্যক্তির যাহা ভোজন করিলে ব্যাঘাত জন্মে, তাহার পক্ষে তাহা মন্দ।
আর যদি তোমার ভ্রাতা তোমার নিকটে কোন অপরাধ করে, তবে যাও, যখন কেবল তোমাতে ও তাহাতে থাক, তখন সেই দোষ তাহাকে বুঝাইয়া দেও। যদি সে তোমার কথা শুনে, তুমি আপন ভ্রাতাকে লাভ করিলে।
খ্রীষ্টের বাক্য প্রচুররূপে তোমাদের অন্তরে বাস করুক; তোমরা সমস্ত বিজ্ঞতায় গীত, স্তোত্র ও আত্মিক সঙ্কীর্তন দ্বারা পরস্পর শিক্ষা ও চেতনা দান কর; অনুগ্রহে আপন আপন হৃদয়ে ঈশ্বরের উদ্দেশে গান কর।
অতএব সর্ববিষয়ে তোমরা যাহা যাহা ইচ্ছা কর যে, লোকে তোমাদের প্রতি করে, তোমরাও তাহাদের প্রতি সেইরূপ করিও; কেননা ইহাই ব্যবস্থার ও ভাববাদি-গ্রন্থের সার।
সদাপ্রভু আমার পালক, আমার অভাব হইবে না।তিনি তৃণভূষিত চরাণীতে আমাকে শয়ন করান, তিনি বিশ্রাম-জলের ধারে ধারে আমাকে চালান।তিনি আমার প্রাণ ফিরাইয়া আনেন, তিনি নিজ নামের জন্য আমাকে ধর্মপথে গমন করান।