আর একজনকে পরাক্রম-কার্য-সাধক গুণ, আর একজনকে ভাববাণী, আর একজনকে আত্মাদিগকে চিনিয়া লইবার শক্তি, আর একজনকে নানাবিধ ভাষা কহিবার শক্তি, এবং আর একজনকে বিশেষ বিশেষ ভাষার অর্থ করিবার শক্তি দত্ত হয়;
তোমরা প্রেমের অনুধাবন কর, আবার আত্মিক বর সকলের জন্য উদ্যোগী হও, বিশেষতঃ যেন ভাববাণী বলিতে পার।
কিন্তু যে ব্যক্তি ভাববাণী বলে, সে মনুষ্যের কাছে গাঁথিয়া তুলিবার এবং আশ্বাস ও সান্ত্বনার কথা কহে।
যে ব্যক্তি বিশেষ ভাষায় কথা বলে, সে আপনাকে গাঁথিয়া তুলে, কিন্তু যে ভাববাণী বলে, সে মণ্ডলীকে গাঁথিয়া তুলে।
আমি ইচ্ছা করি, যেন তোমরা সকলে বিশেষ বিশেষ ভাষায় কথা বলিতে পার, কিন্তু অধিক ইচ্ছা করি, যেন ভাববাণী বলিতে পার; কেননা যে বিশেষ বিশেষ ভাষায় কথা বলে, মণ্ডলীকে গাঁথিয়া তুলিবার জন্য সে যদি অর্থ বুঝাইয়া না দেয়, তবে ভাববাণী-প্রচারক তাহা হইতে মহান।
অতএব সেই বিশেষ বিশেষ ভাষা বিশ্বাসীদের নিমিত্ত নয়, বরং অবিশ্বাসীদেরই নিমিত্ত চিহ্নস্বরূপ; কিন্তু ভাববাণী অবিশ্বাসীদের নিমিত্ত নয়, বরং বিশ্বাসীদেরই নিমিত্ত।
কিন্তু সকলে যদি ভাববাণী বলে, আর কোন অবিশ্বাসী কি সামান্য ব্যক্তি প্রবেশ করে, তবে সে সকলের দ্বারা দোষীকৃত হয়, সে সকলের দ্বারা বিচারিত হয়,তাহার হৃদয়ের গুপ্তভাব সকল প্রকাশ পায়; এবং এইরূপে সে অধোমুখে পড়িয়া ঈশ্বরের ভজনা করিবে, বলিবে, ঈশ্বর বাস্তবিকই তোমাদের মধ্যবর্তী।
কারণ তোমরা সকলে এক এক করিয়া ভাববাণী বলিতে পার, যেন সকলেই শিক্ষা পায়, ও সকলেই আশ্বাসিত হয়।
অতএব, হে আমার ভ্রাতৃগণ, তোমরা ভাববাণী বলিবার জন্য উদ্যোগী হও, এবং বিশেষ বিশেষ ভাষা কহিতে বারণ করিও না।
আর তিনিই কয়েক জনকে প্রেরিত, কয়েক জনকে ভাববাদী, কয়েক জনকে সুসমাচার-প্রচারক ও কয়েক জনকে পালক ও শিক্ষাগুরু করিয়া দান করিয়াছেন,
আর আমাদিগকে যে অনুগ্রহ দত্ত হইয়াছে, তদনুসারে যখন আমরা বিশেষ বিশেষ বর প্রাপ্ত হইয়াছি, তখন সেই বর যদি ভাববাণী হয়, তবে আইস, বিশ্বাসের পরিমাণ অনুসারে ভাববাণী বলি;
“শেষ কালে এইরূপ হইবে, ইহা ঈশ্বর বলিতেছেন, আমি মর্ত্যমাত্রের উপরে আপন আত্মা সেচন করিব; তাহাতে তোমাদের পুত্রগণ ও তোমাদের কন্যাগণ ভাববাণী বলিবে, আর তোমাদের যুবকেরা দর্শন পাইবে, আর তোমাদের প্রাচীনেরা স্বপ্ন দেখিবে।
আবার আমার দাসদের উপরে এবং আমার দাসীদের উপরে সেই সময়ে আমি আমার আত্মা সেচন করিব, আর তাহারা ভাববাণী বলিবে।
সেই সময়ে কয়েক জন ভাববাদী যিরূশালেম হইতে আন্তিয়খিয়াতে আসিলেন।তাঁহাদের মধ্যে আগাব নামে এক ব্যক্তি উঠিয়া আত্মার আবেশে জানাইলেন যে, সমুদয় পৃথিবীতে মহাদুর্ভিক্ষ হইবে; তাহা ক্লৌদিয়ের অধিকার সময়ে ঘটিল।
তখন আন্তিয়খিয়ার মণ্ডলীতে বার্ণবা, শিমোন, যাঁহাকে নীগের বলে, কুরীণীয় লুকিয়, হেরোদ রাজার সহপালিত মনহেম, এবং শৌল নামে কয়েক জন ভাববাদী ও শিক্ষক ছিলেন।
আর পৌল তাহাদের উপরে হস্তার্পণ করিলে পবিত্র আত্মা তাহাদের উপরে আসিলেন, তাহাতে তাহারা নানা ভাষায় কথা কহিতে এবং ভাববাণী বলিতে লাগিল।
নিশ্চয়ই প্রভু সদাপ্রভু আপনার দাস ভাববাদিগণের নিকটে আপন গূঢ় মন্ত্রণা প্রকাশ না করিয়া কিছুই করেন না।
পরে সদাপ্রভু আপন হস্ত বিস্তার করিয়া আমার মুখ স্পর্শ করিলেন, এবং সদাপ্রভু আমাকে কহিলেন, দেখ, আমি আমার বাক্য তোমার মুখে দিলাম;
যে ভাববাদী স্বপ্ন দেখিয়াছে, সে স্বপ্নের বৃত্তান্ত বলুক; এবং যে আমার বাক্য পাইয়াছে, সে সত্যরূপে আমার বাক্যই বলুক। সদাপ্রভু কহেন, শস্যের কাছে পোয়াল কি?
তুমি তাহাদের কাছে আমার বাক্য সকল বলিও, তাহারা শুনুক বা না শুনুক; তাহারা ত অত্যন্ত বিদ্রোহী।
আর তাহার পরে এইরূপ ঘটিবে, আমি মর্ত্যমাত্রের উপরে আমার আত্মা সেচন করিব, তাহাতে তোমাদের পুত্রকন্যাগণ ভাববাণী বলিবে তোমাদের প্রাচীনেরা স্বপ্ন দেখিবে, তোমাদের যুবকেরা দর্শন পাইবে;
কিন্তু যাকোবকে তাহার অধর্ম ও ইস্রায়েলকে তাহার পাপ জ্ঞাত করিবার জন্য আমি সত্যই সদাপ্রভুর আত্মার দত্ত শক্তিতে, এবং ন্যায়বিচারে ও বিক্রমে পরিপূর্ণ।
কারণ ভাববাণী কখনও মনুষ্যের ইচ্ছাক্রমে উপনীত হয় নাই, কিন্তু মনুষ্যেরা পবিত্র আত্মা দ্বারা চালিত হইয়া ঈশ্বর হইতে যাহা পাইয়াছেন, তাহাই বলিয়াছেন।
ধন্য সে, যে এই ভাববাণীর বাক্য সকল উচ্চৈঃস্বরে পাঠ করে, ও ধন্য তাহারা, যাহারা শ্রবণ করে, এবং ইহাতে লিখিত কথা সকল পালন করে; কেননা কাল সন্নিকট।
তখন আমি তাঁহাকে ভজনা করিবার জন্য তাঁহার চরণে পড়িলাম। তাহাতে তিনি আমাকে কহিলেন, দেখিও, এমন কর্ম করিও না; আমি তোমার সহদাস, এবং তোমার যে ভ্রাতৃগণ যীশুর সাক্ষ্য ধারণ করে, তাহাদেরও সহদাস; ঈশ্বরেরই ভজনা কর; কেননা যীশুর যে সাক্ষ্য, তাহাই ভাববাণীর আত্মা।
যে ভাববাদী শান্তির ভাববাণী বলে, সেই ভাববাদীর বাক্য সফল হইলেই জানা যায় যে, সদাপ্রভু সত্যই সেই ভাববাদীকে প্রেরণ করিয়াছেন।
তিনি কহিলেন, তোমরা আমার বাক্য শুন; তোমাদের মধ্যে যদি কেহ ভাববাদী হয়, তবে আমি সদাপ্রভু তাহার নিকটে কোন দর্শন দ্বারা আপনার পরিচয় দিব, স্বপ্নে তাহার সহিত কথা কহিব।
তৎকালে হিষ্কিয়ের সাংঘাতিক পীড়া হইয়াছিল। আর আমোসের পুত্র যিশাইয় ভাববাদী তাঁহার নিকটে আসিয়া কহিলেন, সদাপ্রভু এই কথা কহেন, তুমি আপন বাটীর ব্যবস্থা করিয়া রাখ, কেননা তোমার মৃত্যু হইবে, তুমি বাঁচিবে না।
তাহাতে দান অবধি বের্-শেবা পর্যন্ত সমস্ত ইস্রায়েল জানিতে পাইল যে, শমূয়েল সদাপ্রভুর ভাববাদী হইবার জন্য বিশ্বাসের পাত্র হইয়াছেন।
পরে আমি প্রভুর রব শুনিতে পাইলাম; তিনি বলিলেন, আমি কাহাকে পাঠাইব? আমাদের পক্ষে কে যাইবে? আমি কহিলাম, এই আমি, আমাকে পাঠাও।
বাহিনীগণের সদাপ্রভু এই কথা কহেন, ঐ যে ভাববাদিগণ তোমাদের কাছে ভাববাণী বলে, তাহাদের কথা শুনিও না, তাহারা তোমাদিগকে ভুলায়; তাহারা আপন আপন হৃদয়ের দর্শন বলে, সদাপ্রভুর মুখে শুনিয়া বলে না।
তাহারা দর্শকদিগকে বলে, তোমরা দর্শন করিও না; লক্ষণবেত্তাদিগকে বলে, তোমরা আমাদের জন্য যথার্থ লক্ষণ বলিও না; আমাদিগকে স্নিগ্ধ বাক্য বল, মায়াযুক্ত লক্ষণ বল;
কিন্তু আমি আপন দাস ভাববাদিগণকে যাহা যাহা আজ্ঞা করিয়াছিলাম, আমার সেই সকল বাক্য ও বিধান কি তোমাদের পিতৃপুরুষদের নাগাল পায় নাই? তখন তাহারা ফিরিয়া আসিয়া কহিল, বাহিনীগণের সদাপ্রভু আমাদের আচার ও ক্রিয়ানুসারে আমাদের প্রতি যেরূপ ব্যবহার করিতে মনস্থ করিয়াছিলেন, আমাদের প্রতি তদ্রূপ ব্যবহার করিয়াছেন।
ভাক্ত ভাববাদিগণ হইতে সাবধান; তাহারা মেষের বেশে তোমাদের নিকটে আইসে, কিন্তু অন্তরে গ্রাসকারী কেন্দুয়া।
কেননা ভাক্ত খ্রীষ্টেরা ও ভাক্ত ভাববাদীরা উঠিবে, এবং এমন মহৎ মহৎ চিহ্ন ও অদ্ভুত অদ্ভুত লক্ষণ দেখাইবে যে, যদি হইতে পারে, তবে মনোনীতদিগকেও ভুলাইবে।
কিন্তু ঈশ্বর তাঁহার খ্রীষ্টের দুঃখভোগের বিষয়ে যে সকল কথা সমস্ত ভাববাদীর মুখ দ্বারা পূর্বে জ্ঞাত করিয়াছিলেন, সেই সকল এইরূপে পূর্ণ করিয়াছেন।
তথাপি সদাপ্রভু সমস্ত ভাববাদীর ও দর্শকের দ্বারা ইস্রায়েলের ও যিহূদার কাছে সাক্ষ্য দিতেন, বলিতেন, তোমরা আপনাদের কুপথ হইতে ফির, এবং আমি তোমাদের পিতৃপুরুষদিগকে যে সমস্ত ব্যবস্থা দিয়াছি, ও আমার দাস ভাববাদিগণের হস্ত দ্বারা তোমাদের নিকটে যাহা পাঠাইয়াছি, তদনুসারে আমার আজ্ঞা ও বিধি সকল পালন কর।
তখন সদাপ্রভু আমাকে কহিলেন, সেই ভাববাদীরা আমার নামে মিথ্যা ভাববাণী বলে; আমি তাহাদিগকে প্রেরণ করি নাই, তাহাদিগকে আজ্ঞা দিই নাই, তাহাদের কাছে কথা কহি নাই; তাহারা তোমাদের নিকটে মিথ্যা দর্শন ও মন্ত্র, অবস্তু ও আপন আপন হৃদয়ের প্রতারণামূলক ভাববাণী বলে।
প্রভু সদাপ্রভু এই কথা কহেন, ধিক্ সেই নির্বোধ ভাববাদিগণকে, যাহারা আপন আপন আত্মার অনুগমন করে, কিছুই দেখে নাই।
আমি সেই ভাববাদিগণকে প্রেরণ করি নাই, তাহারা নিজেরা দৌড়াইয়াছে; আমি তাহাদিগকে বলি নাই, তাহারা নিজেরা ভাববাণী বলিয়াছে।
সদাপ্রভু কহেন, আমার বাক্য কি অগ্নির তুল্য নয়? তাহা কি হাতুড়ির তুল্য নয়, যাহা পাষাণ খণ্ডবিখণ্ড করে?
যে ভাববাদীকে ভাববাদী বলিয়া গ্রহণ করে, সে ভাববাদীর পুরস্কার পাইবে; এবং যে ধার্মিককে ধার্মিক বলিয়া গ্রহণ করে, সে ধার্মিকের পুরস্কার পাইবে।
যাহারা এই গ্রন্থের ভাববাণীর বচন সকল শুনে, তাহাদের প্রত্যেক জনের কাছে আমি সাক্ষ্য দিয়া বলিতেছি, যদি কেহ ইহার সহিত আর কিছু যোগ করে, তবে ঈশ্বর সেই ব্যক্তিতে এই গ্রন্থে লিখিত আঘাত সকল যোগ করিবেন;
পরে তাঁহারা আমাকে কহিলেন, অনেক প্রজাবৃন্দের ও জাতির ও ভাষার ও রাজার বিষয়ে তোমাকে আবার ভাববাণী বলিতে হইবে।
তখন এলিয় লোকদিগকে কহিলেন, আমি, কেবল একা আমিই, সদাপ্রভুর ভাববাদী অবশিষ্ট আছি; কিন্তু বালের ভাববাদিগণ চারি শত পঞ্চাশ জন আছে।
তখন যিরীহোর শিষ্য-ভাববাদিগণ সম্মুখে [থাকায়] তাহা দেখিয়া কহিল, এলিয়ের আত্মা ইলীশায়ে অধিষ্ঠিত হইয়াছে। পরে তাহারা তাঁহার সঙ্গে দেখা করিয়া তাঁহার সম্মুখে ভূমিতে প্রণিপাত করিল।
তাঁহারা প্রভুর সেবা ও উপবাস করিতেছিলেন, এমন সময়ে পবিত্র আত্মা কহিলেন, আমি বার্ণবা ও শৌলকে যে কার্যে আহ্বান করিয়াছি, সেই কার্যের নিমিত্ত আমার জন্য এখন তাহাদিগকে পৃথক করিয়া দেও।
কিন্তু সদাপ্রভু আমাকে পশুপালের অনুগমন হইতে লইলেন, এবং সদাপ্রভু আমাকে কহিলেন, যাও, আমার প্রজা ইস্রায়েলের কাছে ভাববাণী বল।
পরে যোনা নগরে প্রবেশ করিতে আরম্ভ করিয়া এক দিনের পথ গেলেন, এবং ঘোষণা করিলেন, বলিলেন, ‘আর চল্লিশ দিন গত হইলে নীনবী উৎপাটিত হইবে।’
তখন তিনি আমাকে কহিলেন, তুমি এই সকল অস্থির উদ্দেশে ভাববাণী বল, তাহাদিগকে বল, হে শুষ্ক অস্থি সকল, সদাপ্রভুর বাক্য শুন।
তোমার জাতির ও তোমার পবিত্র নগরের সম্বন্ধে সত্তর সপ্তাহ নিরূপিত হইয়াছে- অধর্ম সমাপ্ত করিবার জন্য, পাপ শেষ করিবার জন্য, অপরাধের প্রায়শ্চিত্ত করিবার জন্য, অনন্তকালস্থায়ী ধার্মিকতা আনয়ন করিবার জন্য, দর্শন ও ভাববাণী মুদ্রাঙ্কিত করিবার জন্য, এবং মহাপবিত্রকে অভিষেক করিবার জন্য।
তোমার ঈশ্বর সদাপ্রভু তোমার মধ্যবর্তী; সেই বীর পরিত্রাণ করিবেন, তিনি তোমার বিষয়ে পরম আনন্দ করিবেন; তিনি প্রেমভরে মৌনী হইবেন, আনন্দগান দ্বারা তোমার বিষয়ে উল্লাস করিবেন।
বাহিনীগণের সদাপ্রভু এই কথা কহেন, বাহিনীগণের সদাপ্রভুর গৃহের ভিত্তিমূল স্থাপনকালীন ভাববাদীদের মুখে এই বর্তমান কালে এই সকল কথা শুনিতে পাইতেছ যে তোমরা, তোমাদের হস্ত সবল হউক; মন্দির নির্মিত হইবে।
আর আমি ভাববাদিগণের কাছে কথা বলিয়াছি, আমি দর্শনের বৃদ্ধি করিয়াছি, ও ভাববাদিগণ দ্বারা দৃষ্টান্ত ব্যবহার করিয়াছি।
বস্তুতঃ আমার হস্ত সেই ভাববাদীদের বিপক্ষ হইবে, যাহারা অলীক দর্শন পায় ও মিথ্যা মন্ত্র পড়ে; তাহারা আমার প্রজাদের সভায় থাকিবে না, এবং ইস্রায়েল-কুলের বংশাবলি পত্রে উল্লিখিত হইবে না, আর ইস্রায়েল-দেশে প্রবেশ করিবে না; তাহাতে তোমরা জানিবে যে, আমিই প্রভু সদাপ্রভু।
পরে তাহারা প্রত্যুষে উঠিয়া তকোয় প্রান্তরে যাত্রা করিল; তাহাদের যাত্রাকালে যিহোশাফট দাঁড়াইয়া কহিলেন, হে যিহূদা, হে যিরূশালেম-নিবাসিগণ, আমার কথা শুন; তোমরা আপন ঈশ্বর সদাপ্রভুতে বিশ্বাস কর, তাহাতে সুস্থির হইবে; তাঁহার ভাববাদিগণে বিশ্বাস কর, তাহাতে কৃতকার্য হইবে।
পরে পলেষ্টীয়দের প্রহরী সৈন্যদল যেখানে আছে, তুমি ঈশ্বরের সেই পর্বতে উপস্থিত হইবে, তথায় নগরে পৌঁছিলে, এমন এক দল ভাববাদীর সহিত সাক্ষাৎ হইবে, যাহারা নেবল, তবল, বাঁশী ও বীণা লইয়া উচ্চস্থলী হইতে নামিয়া আসিতেছে, আর ভাবোক্তি প্রচার করিতেছে।তখন সদাপ্রভুর আত্মা সবলে তোমার উপরে আসিবেন, তাহাতে তুমিও তাহাদের সহিত ভাবোক্তি প্রচার করিবে, এবং অন্য প্রকার মনুষ্য হইয়া উঠিবে।
এবং নিম্শির পুত্র যেহূকে ইস্রায়েলের উপরে রাজপদে অভিষেক কর; আর তোমার পদে ভাববাদী হইবার জন্য আবেলমহোলা-নিবাসী শাফটের পুত্র ইলীশায়কে অভিষেক কর।