Biblia Todo Logo
অনলাইন বাইবেল

- বিজ্ঞাপন -




২ রাজাবলি 4:38 - বাংলা সমকালীন সংস্করণ

38 ইলীশায় গিল্‌গলে ফিরে গেলেন এবং তখন সেই এলাকায় দুর্ভিক্ষ চলছিল। ভাববাদী সম্প্রদায়ের লোকেরা যখন তাঁর সাথে দেখা করতে গেলেন, তিনি তাঁর দাসকে বললেন, “উনুনে বড়ো হাঁড়িটি চাপিয়ে এই ভাববাদীদের জন্য একটু তরকারি রান্না করো।”

অধ্যায় দেখুন কপি


আরো সংস্করণ

কিতাবুল মোকাদ্দস

38 আল-ইয়াসা আবার গিল্‌গলে উপস্থিত হলেন; সেই সময়ে দেশে দুর্ভিক্ষ ছিল। তখন সাহাবী-নবীরা তাঁর সম্মুখে বসেছিলেন; তিনি তাঁর ভৃত্যকে হুকুম দিলেন, বড় হাঁড়ি চড়িয়ে এই সাহাবী নবীদের জন্য ব্যঞ্জন রান্না কর।

অধ্যায় দেখুন কপি

পবিএ বাইবেল CL Bible (BSI)

38 একবার সারা দেশে দারুণ দুর্ভিক্ষ হয়েছিল। সেই সময় ইলিশায় ফিরে গিয়েছিলেন গিলগলে। তখন একদিন একদল শিষ্যকে তিনি শিক্ষা দিচ্ছিলেন। তিনি তাদের জন্য বড় একটা হাঁড়িতে করে সুরুয়া রান্না করতে বললেন তাঁর ভৃত্যকে।

অধ্যায় দেখুন কপি

পবিত্র বাইবেল O.V. (BSI)

38 ইলীশায় পুনর্ব্বার গিল্‌গলে উপস্থিত হইলেন; সেই সময়ে দেশে দুর্ভিক্ষ ছিল। তখন শিষ্য-ভাববাদিগণ তাঁহার সম্মুখে বসিয়াছিল; তিনি আপন চাকরকে আজ্ঞা দিলেন, বড় হাঁড়ী চড়াইয়া এই শিষ্য-ভাববাদিগণের জন্য ব্যঞ্জন পাক কর।

অধ্যায় দেখুন কপি

পবিত্র বাইবেল

38 গিল‌্গলে তখন দুর্ভিক্ষ চলছিল। ইলীশায় আবার সেখানে গেলেন। ভাববাদীদের দলটি তাঁর সামনে বসে ছিল। ইলীশায় তাঁর ভৃত্যকে বললেন, “বড় পাত্রটা আগুনে বসিয়ে এদের জন্য একটু রান্না কর।”

অধ্যায় দেখুন কপি

ইন্ডিয়ান রিভাইজড ভার্সন (IRV) - বেঙ্গলী

38 ইলীশায় আবার গিল্‌গলে ফিরে গেলেন। তখন দেশে দূর্ভিক্ষ চলছিল। তখন ভাববাদীদের সন্তানেরা তাঁর সঙ্গে বসে ছিল; তিনি তাঁর চাকরকে আদেশ দিলেন, “বড় হাঁড়ি চাপিয়ে এদের জন্য কিছু তরকারি রান্না কর।”

অধ্যায় দেখুন কপি




২ রাজাবলি 4:38
34 ক্রস রেফারেন্স  

ইত্যবসরে যাঁর ছেলের প্রাণ ইলীশায় ফিরিয়ে দিলেন, সেই মহিলাটিকে তিনি বললেন, “তোমার পরিবার সাথে নিয়ে তুমি কিছু সময়ের জন্য যেখানেই হোক, গিয়ে থাকো, কারণ সদাপ্রভুর বিধানমতে এই দেশে এক দুর্ভিক্ষ আসতে চলেছে, যা সাত বছর স্থায়ী হবে।”


বেথেলে ভাববাদী সম্প্রদায়ের লোকেরা ইলীশায়ের কাছে এসে জিজ্ঞাসা করলেন, “আপনি কি জানেন যে সদাপ্রভু আপনার মনিবকে আজ আপনার কাছ থেকে তুলে নেবেন?” “হ্যাঁ, আমি তা জানি,” ইলীশায় উত্তর দিলেন, “তাই চুপ করে থাকুন।”


সদাপ্রভু যখন ঘূর্ণিঝড়ের মধ্যে দিয়ে এলিয়কে এবার স্বর্গে প্রায় তুলে নেবেন, এমন সময় এলিয় ও ইলীশায় গিল্‌গল থেকে যাত্রা শুরু করলেন।


“আমি একজন ইহুদি, কিলিকিয়ার তার্ষ নগরে আমার জন্ম, কিন্তু এই নগরে বড়ো হয়েছি। গমলীয়েলের অধীনে আমি আমাদের পিতৃপুরুষদের বিধান সম্পর্কে পুঙ্খানুপুঙ্খ শিক্ষা লাভ করেছি। আজ আপনারা যেমন, একদিন আমিও আপনাদেরই একজনের মতো ঈশ্বরের পক্ষে উদ্যমী ছিলাম।


মরিয়ম নামে তাঁর এক বোন ছিলেন। প্রভুর মুখের বাক্য শোনার জন্য তিনি তাঁর পায়ের কাছে বসলেন।


যখন আমি তোমাদের ভক্ষ্য রুটির জোগান ছিন্ন করব, একটি উনুনে দশজন মহিলা তোমাদের জন্য রুটি তৈরি করতে পারবে এবং নির্দিষ্ট পরিমাণ ওজনের রুটি তারা তোমাদের দেবে। তোমরা ভোজন করবে, কিন্তু তৃপ্ত হবে না।


কিছুদিন পর পৌল বার্ণবাকে বললেন, “যে সমস্ত নগরে আমরা প্রভুর বাক্য প্রচার করেছি, চলো সেখানে ফিরে গিয়ে সেই ভাইদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করি এবং দেখি, তারা কেমন আছে।”


ঈশ্বর কীভাবে নাসরতের যীশুকে পবিত্র আত্মায় ও পরাক্রমে অভিষিক্ত করেছিলেন এবং কীভাবেই বা তিনি বিভিন্ন স্থানে সকলের কল্যাণ করে বেড়াতেন ও দিয়াবলের ক্ষমতাধীন ব্যক্তিদের সুস্থ করতেন, কারণ ঈশ্বর তাঁর সহবর্তী ছিলেন।


তীরে নেমে তাঁরা দেখলেন, কয়লার আগুন জ্বলছে এবং তাঁর উপরে মাছ ও কিছু রুটি রাখা আছে।


যীশু তাঁদের বললেন, “বৎসেরা, তোমাদের কাছে কি কোনো মাছ নেই?” তাঁরা উত্তর দিলেন, “না।”


তিনি উত্তর দিলেন, “তোমরাই ওদের কিছু খেতে দাও।” তাঁরা বললেন, “আমাদের কাছে কেবলমাত্র পাঁচটি রুটি ও দুটি মাছ আছে—সব লোককে খাওয়াতে হলে আমাদের গিয়ে খাবার কিনতে হবে।”


যে লোকটির মধ্য থেকে ভূতেরা বেরিয়ে এসেছিল, সে তাঁর সঙ্গী হওয়ার জন্য যীশুকে অনুনয় করতে লাগল। কিন্তু যীশু তাকে ফিরিয়ে দিলেন,


কী ঘটেছে দেখবার জন্য লোকেরা বাইরে এল। যীশুর কাছে উপস্থিত হয়ে তারা দেখতে পেল, সেই লোকটি ভূতের কবলমুক্ত হয়ে পোশাক পরে সুস্থ মনে যীশুর পায়ের কাছে বসে আছে। এই দেখে তারা ভয় পেয়ে গেল।


আমি তোমাদের নিশ্চিতরূপে বলছি, এলিয়ের সময়ে ইস্রায়েলে বহু বিধবা ছিল। সেই সময় সাড়ে তিন বছর ধরে আকাশ থেকে বৃষ্টি হয়নি। ফলে সারা দেশে ভয়াবহ দুর্ভিক্ষ দেখা দিয়েছিল।


কিন্তু প্রত্যুত্তরে তিনি বললেন, “তোমরা তাদের কিছু খেতে দাও।” তাঁরা তাঁকে বললেন, “এর জন্য ছয় মাসের বেতনের সমান পরিমাণ অর্থের প্রয়োজন হবে। আমরা কি গিয়ে অত পরিমাণ অর্থ ব্যয় করে রুটি কিনে লোকদের খেতে দেব?”


এই বিদ্রোহী জাতির কাছে একটি দৃষ্টান্তের কথা বলো: ‘সার্বভৌম সদাপ্রভু এই কথা বলেন: “ ‘হাঁড়ি চড়াও, হাঁড়ি চড়াও এবং তার মধ্যে জল দাও।


“হে মানবসন্তান, যদি কোনও দেশ আমার প্রতি অবিশ্বস্ত হয়ে পাপ করে আমি তাদের বিরুদ্ধে হাত বিস্তার করে তাদের খাবারের যোগান বন্ধ করে দিই এবং দুর্ভিক্ষ পাঠিয়ে সেখানকার মানুষ ও তাদের পশুদের মেরে ফেলি,


যারা আমার কথা শোনে, যারা প্রতিদিন আমার দরজায় দাঁড়িয়ে পর্যবেক্ষণ করে, আমার দরজায় দাঁড়িয়ে অপেক্ষা করে তারা ধন্য।


দাউদের রাজত্বকালে পরপর তিন বছর দেশে দুর্ভিক্ষ হল; তাই দাউদ সদাপ্রভুর কাছে এর কারণ জানতে চেয়েছিলেন। সদাপ্রভু বললেন, “শৌল ও তার পরিবারে রক্তপাতের দোষ আছে বলেই এমনটি হয়েছে; শৌল যেহেতু গিবিয়োনীয়দের হত্যা করেছিল, তাই এমনটি হয়েছে।”


তাই তিনি তাঁকে বন্দি করে আনার জন্য লোক পাঠালেন। কিন্তু যখন তারা দেখল একদল ভাববাদী ভাববাণী বলছেন, ও শমূয়েল দাঁড়িয়ে থেকে তাঁদের নেতৃত্ব দিচ্ছেন, তখন ঈশ্বরের আত্মা শৌলের লোকজনের উপর নেমে এলেন, ও তারাও ভাববাণী বলল।


তিন দিন পর তাঁরা তাঁকে মন্দির-প্রাঙ্গণে খুঁজে পেলেন এবং দেখলেন, যীশু শাস্ত্রগুরুদের মাঝে বসে তাঁদের কথা শুনছেন, আর বহু প্রশ্ন করছেন।


একবার যাকোব যখন খানিকটা ঝোল-তরকারী রান্না করছিলেন, এষৌ তখন মাঠ থেকে ক্ষুধার্ত অবস্থায় ফিরে এলেন।


তাদের মধ্যে একজন শাক সংগ্রহ করার জন্য ক্ষেতে গেলেন এবং সেখানে বুনো শশার লতা দেখতে পেয়ে কাপড়ে ভরে যত শসা আনা যায়, ততগুলিই তুলে নিয়েছিলেন। ফিরে আসার পর তিনি সেগুলি কেটে তরকারির হাঁড়িতে ঢুকিয়ে দিলেন, যদিও কেউই জানত না সেগুলি ঠিক কী।


তারা বলছে, ‘ঘরবাড়ি তৈরি করবার সময় কি হয়নি? এই নগরটি যেন রান্নার হাঁড়ি আর আমরা হচ্ছি মাংস।’


“সেইজন্য সার্বভৌম সদাপ্রভু এই কথা বলেন, তোমাদের যে মরা লোকদের তোমরা নগরে ফেলেছ সেগুলিই মাংস এবং এই নগরটি হাঁড়ি, কিন্তু সেখান থেকে তোমাদের তাড়িয়ে দেব।


আমোষ অমৎসিয়কে উত্তর দিলেন, “আমি তো ভাববাদী ছিলাম না, ভাববাদীর সন্তানও নয়। আমি ছিলাম একজন পশুপালক। আমি সেই সঙ্গে ডুমুর গাছেরও দেখাশোনা করতাম।


ইত্যবসরে গিলিয়দের তিশবী থেকে আসা তিশবীয় এলিয় আহাবকে বললেন, “আমি যাঁর সেবা করি, ইস্রায়েলের ঈশ্বর সেই জীবন্ত সদাপ্রভুর দিব্যি, আমি না বলা পর্যন্ত পরবর্তী কয়েক বছর দেশে শিশির বা বৃষ্টি, কিছুই পড়বে না।”


ভাববাদী সম্প্রদায়ের মধ্যে একজন লোকের স্ত্রী ইলীশায়ের কাছে এসে কেঁদে বলল, “আপনার দাস—আমার স্বামী মারা গিয়েছে, আর আপনি তো জানেন যে সে সদাপ্রভুকে গভীর শ্রদ্ধা করত। কিন্তু এখন তার পাওনাদার এসে আমার দুটি সন্তানকে তার ক্রীতদাস করে নিয়ে যেতে চাইছে।”


ঝাড়-জঙ্গলে তারা লবণাক্ত শাক সংগ্রহ করত, ও খেংরা ঝোপের মূল তাদের খাদ্য হয়েছিল।


আমাদের অনুসরণ করো:

বিজ্ঞাপন


বিজ্ঞাপন