18 “যে শমরিয়াতে রাজত্ব করছে, ইস্রায়েলের সেই রাজা আহাবের সঙ্গে তুমি দেখা করতে যাও। এখন সে নাবোতের সেই দ্রাক্ষাক্ষেতে আছে, যেটি দখল করার জন্য সে সেখানে গিয়েছে।
18-19 তিনি বললেন, “আহাব ঐ ক্ষেত নিজের জন্য দখল করতে গিয়েছেন। ওকে গিয়ে বল, ‘আহাব তুমি নাবোতকে হত্যা করে এখন ওর জমি দখল করছ। তাই আমি তোমায় শাপ দিলাম যে জায়গায় নাবোতের মৃত্যু হয়েছে সেই একই জায়গায় তোমারও মৃত্যু হবে। যেসব কুকুর নাবোতের রক্ত চেটে খেয়েছে তারা ঐ একই জায়গায় তোমারও রক্ত চেটে খাবে।’”
পরে যেহূ অহসিয়ের খোঁজে বের হলেন, এবং যখন তিনি শমরিয়ায় লুকিয়ে বসেছিলেন, তখন যেহূর লোকজন তাঁকে ধরে ফেলেছিল। তাঁকে যেহূর কাছে নিয়ে এসে হত্যা করা হল। তারা তাঁকে কবর দিয়েছিল, কারণ তারা বলল, “ইনি সেই যিহোশাফটের এক সন্তান, যিনি মনপ্রাণ ঢেলে দিয়ে সদাপ্রভুর অন্বেষণ করলেন।” অতএব অহসিয়ের বংশে এমন শক্তিশালী আর কেউ ছিল না, যে রাজত্ব পুনরুদ্ধার করতে পারত।
কারণ বেথেলের যজ্ঞবেদির বিরুদ্ধে ও শমরিয়ার নগরগুলিতে উঁচু উঁচু স্থানে স্থাপিত দেবতাদের সব পীঠস্থানের বিরুদ্ধে সদাপ্রভুর কথামতো তিনি যে বাণী ঘোষণা করলেন, তা নিঃসন্দেহে সত্যি হতে চলেছে।”
কিছুকাল পর একটি দ্রাক্ষাক্ষেতকে কেন্দ্র করে একটি ঘটনা ঘটেছিল। সেটি ছিল যিষ্রিয়েলীয় নাবোতের। দ্রাক্ষাক্ষেতটি অবস্থিত ছিল যিষ্রিয়েলে, শমরিয়ার রাজা আহাবের প্রাসাদের খুব কাছেই।