21 শলোমনের ছেলে রহবিয়াম যিহূদায় রাজা হলেন। তিনি একচল্লিশ বছর বয়সে রাজা হলেন, এবং সদাপ্রভু নিজের নাম স্থাপন করার জন্য ইস্রায়েলের সব বংশের মধ্যে থেকে আলাদা করে যে নগরটিকে মনোনীত করলেন, সেই জেরুশালেমে তিনি সতেরো বছর রাজত্ব করলেন। তাঁর মায়ের নাম নয়মা; তিনি ছিলেন একজন অম্মোনীয়া।
21 সোলায়মানের পুত্র রহবিয়াম এহুদা দেশে রাজত্ব করলেন। রহবিয়াম একচল্লিশ বছর বয়সে রাজত্ব করতে আরম্ভ করেন এবং মাবুদ নিজের নাম স্থাপনার্থে ইসরাইলের সমস্ত বংশ থেকে যে নগর মনোনীত করেছিলেন, সেই জেরুশালেমে তিনি সতের বছর রাজত্ব করেন; তাঁর মায়ের নাম নয়মা, তিনি অম্মোনীয়া।
21 শলোমনের পুত্র রহবিয়াম যখন যিহুদীয়ার রাজা হন তখন তাঁর বয়স ছিল একচল্লিশ বছর। তারপর তিনি সতেরো বছর জেরুশালেমে রাজত্ব করেন। ইসরায়েলীদের অধিকৃত সমগ্র অঞ্চলের মধ্যে এই নগরীকেই প্রভু পরমেশ্বর মনোনীত করেছিলেন তাঁর মন্দির প্রতিষ্ঠার জন্য। রহবিয়ামের জননী নয়মা ছিলেন আম্মোনবাসিনী।
21 শলোমনের পুত্র রহবিয়াম যিহূদা দেশে রাজত্ব করিলেন। রহবিয়াম একচল্লিশ বৎসর বয়সে রাজত্ব করিতে আরম্ভ করেন, এবং সদাপ্রভু আপন নাম স্থাপনার্থে ইস্রায়েলের সমস্ত বংশের মধ্য হইতে যে নগর মনোনীত করিয়াছিলেন, সেই যিরূশালেমে তিনি সতের বৎসর রাজত্ব করেন; তাঁহার মাতার নাম নয়মা, তিনি অম্মোনীয়া।
21 শলোমনের পুত্র রহবিয়াম যখন যিহূদার রাজপদে অধিষ্ঠিত হলেন তখন তাঁর বয়স 41 বছর ছিল। তিনি 17 বছর জেরুশালেমে রাজত্ব করেছিলেন। ইস্রায়েলের অন্যান্য শহরের মধ্যে থেকে প্রভু এই শহরটিকে সম্মানিত করার জন্য বেছে নিয়েছিলেন। রহবিয়ামের মা নয়না ছিলেন জাতিতে অম্মোনীয়া।
21 এদিকে যিহূদা দেশে শলোমনের ছেলে রহবিয়াম রাজত্ব করলেন। তিনি যখন রাজত্ব করতে শুরু করেন তখন তাঁর বয়স ছিল একচল্লিশ। ইস্রায়েলের গোষ্ঠীগুলোর সমস্ত জায়গার মধ্য থেকে যে শহরটা সদাপ্রভু নিজের বাসস্থান হিসাবে বেছে নিয়েছিলেন সেই যিরূশালেম শহরে রহবিয়াম সতেরো বছর রাজত্ব করেছিলেন। তাঁর মায়ের নাম ছিল নয়মা; তিনি জাতিতে ছিলেন একজন অম্মোনীয়।
রাজা রহবিয়াম জেরুশালেমে নিজেকে সুপ্রতিষ্ঠিত করলেন এবং রাজকার্য চালিয়ে গেলেন। তিনি একচল্লিশ বছর বয়সে রাজা হলেন, এবং সদাপ্রভু নিজের নাম স্থাপন করার জন্য ইস্রায়েলের সব বংশের মধ্যে থেকে আলাদা করে যে নগরটিকে মনোনীত করলেন, সেই জেরুশালেমে তিনি সতেরো বছর রাজত্ব করলেন। তাঁর মায়ের নাম নয়মা; তিনি ছিলেন একজন অম্মোনীয়া।
আর রহবিয়াম তাঁর পূর্বপুরুষদের সঙ্গে চিরবিশ্রামে শায়িত হলেন এবং দাউদ-নগরে তাদের কাছেই তাঁকে কবর দেওয়া হল। তাঁর মায়ের নাম নয়মা; তিনি একজন অম্মোনীয়া। পরে তাঁর ছেলে অবিয় রাজারূপে তাঁর স্থলাভিষিক্ত হলেন।
কয়েকজন অপদার্থ দুষ্টলোক তার চারপাশে একত্রিত হল এবং শলোমনের ছেলে রহবিয়াম যখন অল্পবয়স্ক ও সংশয়াপন্ন ছিলেন, এবং তাদের প্রতিরোধ করার পক্ষে খুব একটি শক্তিশালী ছিলেন না, তখনই তাঁর বিরুদ্ধাচরণ করল।
পরে তিনি তাঁর পূর্বপুরুষদের সাথে চিরবিশ্রামে শায়িত হলেন এবং তাঁকে তাঁর বাবা দাউদের নগরেই কবর দেওয়া হল। তাঁর ছেলে রহবিয়াম রাজারূপে তাঁর স্থলাভিষিক্ত হলেন।
“তোমার প্রজারা যখন তাদের শত্রুদের বিরুদ্ধে যুদ্ধযাত্রা করবে, তুমি তাদের যেখানেই পাঠাও না কেন, ও এই যে নগর ও মন্দিরটি আমি তোমার নামের উদ্দেশে নির্মাণ করেছি, সেদিকে চেয়ে তারা সদাপ্রভুর কাছে প্রার্থনা করবে,
‘যেদিন আমি আমার প্রজা ইস্রায়েলকে মিশর থেকে বের করে এনেছিলাম, সেদিন থেকে আজ পর্যন্ত আমার নামের উদ্দেশে মন্দির নির্মাণের জন্য আমি ইস্রায়েলের গোষ্ঠীভুক্ত কোনও নগর মনোনীত করিনি, কিন্তু আমার প্রজা ইস্রায়েলকে শাসন করার জন্য আমি দাউদকে মনোনীত করেছিলাম।’
তোমাদের ঈশ্বর সদাপ্রভু নিজের নামের জন্য ও তাঁর নাম প্রকাশ করবার জন্য যে জায়গাটি বেছে নেবেন সেটি যদি তোমাদের কাছ থেকে অনেক দূরে হয়, তবে আমার দেওয়া আদেশ অনুসারে তোমরা সদাপ্রভুর দেওয়া গরু ও মেষের পাল থেকে পশু নিয়ে কাটতে পারবে এবং যার যার নগরে খুশিমতো মাংস খেতে পারবে।
কিন্তু তোমাদের ঈশ্বর সদাপ্রভু নিজেকে প্রকাশ করার জন্য তোমাদের সব গোষ্ঠীকে দেওয়া জায়গা থেকে সেই জায়গাটি তাঁর বাসস্থান হিসেবে বেছে নেবেন। তোমরা সেখানেই তাঁর উপাসনার জন্য যাবে;
“ ‘আমার জন্য মাটি দিয়ে একটি যজ্ঞবেদি তৈরি করো এবং সেটির উপর তোমাদের হোমবলি ও মঙ্গলার্থক বলি উৎসর্গ করো, মেষ ও ছাগল, ও তোমাদের গবাদি পশুপাল বলি দাও। আমি যেখানেই আমার নাম সম্মানিত করব, সেখানেই আমি তোমাদের কাছে আসব এবং তোমাদের আশীর্বাদ করব।
এই মন্দিরের প্রতি যেন দিনরাত তোমার চোখ খোলা থাকে, যেখানকার বিষয়ে তুমি বললে, ‘আমার নাম সেখানে বজায় থাকবে,’ যেন এই স্থানটির দিকে চেয়ে তোমার দাস যে প্রার্থনা করবে তা তুমি শুনতে পাও।