Biblia Todo Logo
অনলাইন বাইবেল

- বিজ্ঞাপন -




রোমীয় 3:4 - বাংলা সমকালীন সংস্করণ

4 আদৌ তা নয়! ঈশ্বরই সত্যময় থাকুন, প্রত্যেক মানুষ হোক মিথ্যাবাদী। যেমন লেখা আছে: “যেন, তুমি যখন কথা বলো, তুমি যেন সত্যময় প্রতিপন্ন হও ও বিচারকালে তুমি বিজয়ী হও।”

অধ্যায় দেখুন কপি


আরো সংস্করণ

কিতাবুল মোকাদ্দস

4 তা নিশ্চয় না, বরং আল্লাহ্‌কে সত্য বলে স্বীকার করা যাক, সব মানুষ মিথ্যাবাদী হয় হোক; যেমন লেখা আছে, “তুমি যেন তোমার কথায় ধর্মময় প্রতিপন্ন হও, এবং তোমার বিচারকালে বিজয়ী হও।”

অধ্যায় দেখুন কপি

পবিএ বাইবেল CL Bible (BSI)

4 কখনো না, কারণ সমস্ত মানুষ যদি মিথ্যাবাদীও হয়, তবুও ঈশ্বরই সত্য। কারণ শাস্ত্রে লেখা আছেঃতোমার কথা ন্যায্য প্রতিপন্ন হবে,বিচারে তুমিই হবে জয়ী।

অধ্যায় দেখুন কপি

পবিত্র বাইবেল O.V. (BSI)

4 তাহা দূরে থাকুক, বরং ঈশ্বরকে সত্য বলিয়া স্বীকার করা যাউক, মনুষ্যমাত্র মিথ্যাবাদী হয়, হউক; যেমন লেখা আছে, “তুমি যেন তোমার বাক্যে ধর্ম্মময় প্রতিপন্ন হও, এবং তোমার বিচারকালে বিজয়ী হও।”

অধ্যায় দেখুন কপি

পবিত্র বাইবেল

4 না, নিশ্চয়ই নয়! সব মানুষ মিথ্যাবাদী হলেও, ঈশ্বর সবসময়ই সত্য। শাস্ত্রে যেমন বলে: “তুমি তোমার বাক্যেই ন্যায়পরায়ণ প্রতিপন্ন হবে আর বিচারের সময় তোমার জয় হবেই।”

অধ্যায় দেখুন কপি

ইন্ডিয়ান রিভাইজড ভার্সন (IRV) - বেঙ্গলী

4 তার কোনো মানে নেই। বরং, এমনকি প্রতিটি মানুষ মিথ্যাবাদী হলেও ঈশ্বরকে সত্য বলে স্বীকার করা হোক। যেমন শাস্ত্রে লেখা আছে, “তুমি হয়ত তোমার বাক্যে ধার্মিক বলে গণ্য হও এবং তুমি বিচারের দিন জয়ী হবে।”

অধ্যায় দেখুন কপি




রোমীয় 3:4
33 ক্রস রেফারেন্স  

তোমার বিরুদ্ধে, তোমারই বিরুদ্ধে, আমি পাপ করেছি আর তোমার দৃষ্টিতে যা অন্যায় তাই করেছি; অতএব তুমি তোমার বাক্যে ধর্মময় আর যখন বিচার করো তখন ন্যায়পরায়ণ।


উদ্বেগে আমি বলেছিলাম, “সবাই মিথ্যাবাদী।”


“যদি খ্রীষ্টে নির্দোষ বলে গণ্য হওয়ার প্রচেষ্টায় আমরাও যদি পাপী বলে প্রতিপন্ন হয়ে থাকি, তবে কি ধরে নিতে হবে যে খ্রীষ্ট পাপের সহায়ক? অবশ্যই নয়!


ঈশ্বর আমাদের প্রতিশ্রুতি ও শপথ দুই-ই দিয়েছেন। এই দুটি বিষয় অপরিবর্তনীয় কারণ ঈশ্বরের পক্ষে মিথ্যা কথা বলা অসম্ভব। তাই, আমাদের সামনের প্রত্যাশা আঁকড়ে ধরে আমরা শরণ নেওয়ার জন্য তাঁর দিকে ছুটে গিয়েছি যেন আমরা দৃঢ় আশ্বাস প্রাপ্ত হই।


সেই সত্য তাদের আশ্বাস দেয় যে তাদের অনন্ত জীবন আছে যা ঈশ্বর, যিনি মিথ্যা কথা বলতে পারেন না, সময়ের শুরুতেই তাদের প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন।


তিনিই শৈল, তাঁর কাজ নিখুঁত, আর তাঁর সমস্ত পথ ন্যায্য। একজন বিশ্বস্ত ঈশ্বর যিনি কোনও অন্যায় করেন না, তিনি ন্যায়পরায়ণ ও সঠিক।


আমি বহুদূর থেকে আমার জ্ঞান লাভ করেছি; আমি আমার সৃষ্টিকর্তার উপরে ন্যায়পরায়ণতা আরোপ করব।


যে তাঁর সাক্ষ্য গ্রহণ করেছে সে বিবৃতি দিয়েছে যে ঈশ্বর সত্য।


তোমার সব বাক্য সত্য; তোমার সব ন্যায়সংগত শাসনবিধি চিরস্থায়ী।


“ফিলাদেলফিয়ায় অবস্থিত মণ্ডলীর দূতকে লেখো: যিনি পবিত্র ও সত্যময়, যিনি দাউদের চাবি ধারণ করেন, তিনিই একথা বলেন: তিনি যা খোলেন, কেউ তা বন্ধ করতে পারে না এবং তিনি যা বন্ধ করেন, কেউ তা খুলতে পারে না।


আমরা আরও জানি যে, ঈশ্বরের পুত্রের আগমন হয়েছে এবং তিনি আমাদের বোধশক্তি দিয়েছেন যেন, যিনি প্রকৃত সত্য তাঁকে আমরা জানতে পারি। আমরা তাঁরই মধ্যে আছি, যিনি সত্যময়, অর্থাৎ তাঁর পুত্র যীশু খ্রীষ্টে। তিনিই প্রকৃত ঈশ্বর এবং অনন্ত জীবন।


তাহলে, এখন আমরা কী বলব? ঈশ্বর কি অবিচার করেছেন? তা কখনোই নয়!


তোমার পবিত্র মন্দিরের উদ্দেশে আমি নত হব এবং তোমার অবিচল প্রেম ও তোমার বিশ্বস্ততার কারণে তোমার নামের প্রশংসা করব, কারণ তুমি তোমার বিধিসম্মত নিয়মাবলি উচ্চে স্থাপন করেছ; যেন তোমার খ্যাতি ছাপিয়ে যায়।


তুমি যাকোবের প্রতি বিশ্বস্ত থাকবে এবং অব্রাহামকে তোমার ভালোবাসা দেখাবে, যেমন তুমি আমাদের পূর্বপুরুষদের কাছে প্রতিশ্রুতি দিয়ে শপথ করেছিলে অনেক দিন আগে।


কারণ সদাপ্রভু মঙ্গলময় এবং তাঁর দয়া অনন্তকালস্থায়ী; তাঁর বিশ্বস্ততা বংশপরম্পরায় স্থায়ী।


ঈশ্বরের পুত্রে যে বিশ্বাস করে, তার অন্তরে এই সাক্ষ্য আছে। ঈশ্বরকে যে বিশ্বাস করে না, সে প্রকৃতপক্ষে তাঁকে মিথ্যাবাদী বলে, কারণ তাঁর পুত্রের বিষয়ে ঈশ্বর যে সাক্ষ্য দিয়েছেন, সে তা বিশ্বাস করেনি।


আমি ঈশ্বরের অনুগ্রহ অগ্রাহ্য করতে পারি না, কারণ যদি বিধান দ্বারা ধার্মিকতা লাভ করা যায়, তাহলে বৃথাই খ্রীষ্ট মৃত্যুবরণ করেছেন!”


তাহলে কী বলা যায়? বিধানের অধীন নই, কিন্তু অনুগ্রহের অধীন বলে আমরা কি পাপ করেই যাব? কোনোভাবেই নয়!


তাহলে আমরা কি এই বিশ্বাসের দ্বারা বিধানকে বাতিল করি? না, আদৌ তা নয়! বরং, আমরা বিধানকে প্রতিষ্ঠা করছি।


মনুষ্যপুত্র এলেন, খাওয়াদাওয়া করলেন, কিন্তু তারা বলল, ‘এই দেখো একজন পেটুক ও মদ্যপ, কর আদায়কারী ও “পাপীদের” বন্ধু।’ কিন্তু প্রজ্ঞা তার অনুসরণকারীদের আচরণের দ্বারাই সত্য বলে প্রমাণিত হয়।”


“তুমি কি আমার ন্যায়বিচার অগ্রাহ্য করবে? নিজেকে ধার্মিক প্রতিপন্ন করার জন্য কি তুমি আমাকে দোষী সাব্যস্ত করবে?


কিন্তু আমাদের প্রভু যীশু খ্রীষ্টের ক্রুশ ছাড়া আমি আর যে কোনো বিষয়ে গর্ব করি, তা দূরে থাকুক, কারণ তাঁরই দ্বারা জগৎ আমার কাছে ও আমি জগতের কাছে ক্রুশার্পিত।


আমি তাই জিজ্ঞাসা করি: ঈশ্বর কি তাঁর প্রজাদের অগ্রাহ্য করেছেন? কোনোভাবেই নয়! আমি স্বয়ং একজন ইস্রায়েলী, বিন্যামীন গোষ্ঠীভুক্ত, অব্রাহামের এক বংশধর।


সাধারণ মানুষ নিঃশ্বাসমাত্র, সম্ভ্রান্ত মানুষ মিথ্যাতুল্য। যদি দাঁড়িপাল্লায় মাপা যায়, তারা কিছুই নয়; একত্রে তারা সামান্য নিঃশ্বাস।


কিন্তু ঈশ্বর যেমন নিশ্চিতরূপে বিশ্বস্ত, তোমাদের কাছে আমাদের বার্তা তেমনই “হ্যাঁ” বা “না” নয়।


আমি আবার জিজ্ঞাসা করি, তারা কি এজন্যই হোঁচট খেয়েছে, যেন পতিত হয় ও আর কখনও উঠে দাঁড়াতে না পারে? আদৌ তা নয়! বরং, তাদের অপরাধের কারণেই অইহুদিরা পরিত্রাণ লাভ করেছে, যেন ইস্রায়েলীরা ঈর্ষাকাতর হয়ে ওঠে।


তাহলে, আমরা কী বলব? বিধানই কি পাপ? নিশ্চিতরূপে তা নয়! প্রকৃতপক্ষে বিধান না থাকলে পাপ কী, আমি তা জানতেই পারতাম না, কারণ বিধান যদি না বলত, “লোভ কোরো না,” তাহলে লোভ প্রকৃতপক্ষে কী, তা আমি জানতে পারতাম না।


কোনোমতেই নয়! আমরা পাপের পক্ষে মৃত, তাহলে কী করে আমরা আবার পাপে জীবনযাপন করব?


তিনি এসে ওইসব ভাগচাষিদের হত্যা করবেন এবং দ্রাক্ষাক্ষেতটি অন্যদের দেবেন।” লোকেরা এই কাহিনি শুনে বলল, “এরকম যেন কখনও না হয়।”


তাহলে, যা কল্যাণকর, তাই কি আমার পক্ষে মৃত্যুজনক হয়ে উঠল? কোনোভাবেই নয়! কিন্তু পাপকে যেন পাপরূপেই চিনতে পারা যায়, তাই যা কল্যাণকর ছিল তারই মধ্য দিয়ে পাপ আমার মধ্যে মৃত্যু নিয়ে এল, যেন আজ্ঞার মাধ্যমে সেই পাপ চরম পাপময় হয়ে ওঠে।


তোমরা কি জানো না যে, তোমাদের দেহ স্বয়ং খ্রীষ্টেরই অঙ্গ? তাহলে আমি কি খ্রীষ্টের অঙ্গগুলিকে নিয়ে কোনো বেশ্যার সঙ্গে সংযুক্ত করব? কখনোই নয়!


ধার্মিকতার গুপ্তরহস্য মহৎ! তা প্রশ্নাতীত: তিনি দেহ ধারণ করে প্রকাশিত হলেন, আত্মার দ্বারা নির্দোষ প্রতিপন্ন হলেন, তিনি দূতদের কাছে দেখা দিলেন, সর্বজাতির মাঝে প্রচারিত হলেন, তিনি বিশ্বাসে জগতের মাঝে গৃহীত হলেন, মহিমান্বিত হয়ে ঊর্ধ্বে উন্নীত হলেন।


আমাদের অনুসরণ করো:

বিজ্ঞাপন


বিজ্ঞাপন