যিহিষ্কেল 46:2 - বাংলা সমকালীন সংস্করণ2 শাসনকর্তা বাইরে থেকে দ্বারের বারান্দার পথ দিয়ে ঢুকে চৌকাঠের কাছে দাঁড়াবেন। যাজকেরা তাঁর হোমার্থক বলি ও মঙ্গলার্থক বলি উৎসর্গ করবেন। সে দ্বারে ঢুকবার মুখে উপাসনা করবেন এবং তারপর বের হয়ে যাবেন, কিন্তু সন্ধ্যা না হওয়া পর্যন্ত দ্বার বন্ধ করা যাবে না। অধ্যায় দেখুনআরো সংস্করণকিতাবুল মোকাদ্দস2 আর শাসনকর্তা বাইরে থেকে দ্বারের বারান্দার পথ দিয়ে প্রবেশ করে দ্বারের চৌকাঠের কাছে দণ্ডায়মান হবেন এবং ইমামেরা তাঁর পোড়ানো-কোরবানী ও মঙ্গল-কোরবানী সকল কোরবানী করবে এবং তিনি দ্বারের গোবরাটে সেজ্দা করবেন, পরে বের হয়ে আসবেন, কিন্তু সন্ধ্যা না হলে দ্বার বন্ধ করা যাবে না। অধ্যায় দেখুনপবিএ বাইবেল CL Bible (BSI)2 ঐ দিন পুরোহিতেরা যখন শাসনকর্তার হোমবলি ও স্বস্ত্যয়ন বলি উৎসর্গ করবে, সে তখন বাইরের প্রাঙ্গণ থেকে দেউড়ির পাশের বড় ঘরটির মধ্যে দিয়ে গিয়ে দেউড়ির থামের কাছে দাঁড়িয়ে থাকবে। দেউড়িতেই সে উপাসনা সেরে সেই একই পথ দিয়ে আবার বাইরে বেরিয়ে যাবে। সন্ধ্যা পর্যন্ত দেউড়ি খোলা থাকবে। অধ্যায় দেখুনপবিত্র বাইবেল O.V. (BSI)2 আর অধ্যক্ষ বাহির হইতে দ্বারের বারাণ্ডার পথ দিয়া প্রবেশ করিয়া দ্বারের চৌকাঠের নিকটে দণ্ডায়মান হইবেন, এবং যাজকগণ তাঁহার হোমার্থক বলি ও মঙ্গলার্থক বলি সকল উৎসর্গ করিবে, এবং তিনি দ্বারের গোবরাটে প্রণিপাত করিবেন, পরে বাহির হইয়া আসিবেন, কিন্তু সন্ধ্যা না হইলে দ্বার বদ্ধ করা যাইবে না। অধ্যায় দেখুনপবিত্র বাইবেল2 শাসক সেই দরজার অলিন্দ দিয়ে গিয়ে চৌকাঠে দাঁড়াবে। যাজক তখন শাসকের সেই হোমবলি ও সহভাগীতার নৈবেদ্য উৎসর্গ করবে। শাসক কিন্তু দরজার মুখে উপাসনা করবে এবং তারপর বাইরে যাবে। সূর্য্যাস্ত পর্যন্ত সেই দরজা বন্ধ করা হবে না। অধ্যায় দেখুনইন্ডিয়ান রিভাইজড ভার্সন (IRV) - বেঙ্গলী2 নেতা বাইরে থেকে দরজার বারান্দার পথ দিয়ে প্রবেশ করে দরজার চৌকাঠের কাছে দাঁড়াবেন এবং যাজকরা তাঁর হোমবলি ও মঙ্গলার্থক বলি সব উৎসর্গ করবে এবং তিনি ভিতরের দরজার গোবরাটে নত হবেন, পরে বেরিয়ে আসবেন, কিন্তু সন্ধ্যা না হলে দরজা বন্ধ করা যাবে না। অধ্যায় দেখুন |
তিনি তাকিয়ে দেখতে পেয়েছিলেন যে রাজা মন্দিরের প্রবেশদ্বারে তাঁর স্তম্ভের পাশে দাঁড়িয়ে আছেন। কর্মকর্তারা ও শিঙাবাদকেরা রাজার পাশেই আছে, এবং দেশের সব লোকজন আনন্দ করছে ও শিঙা বাজাচ্ছে, এবং বাদ্যকরেরা তাদের বাজনাগুলি নিয়ে প্রশংসাগান পরিচালনা করছে। তখন অথলিয়া তাঁর কাপড় ছিঁড়ে চিৎকার করে উঠেছিলেন, “রাজদ্রোহ, রাজদ্রোহ!”