12 আর খোলা স্থানের সম্মুখে পশ্চিম দিকে যে গাঁথুনি ছিল, তার চওড়া সত্তর হাত ছিল এবং চারদিকে সেই গাঁথনির দেয়ালটি পাঁচ হাত মোটা ছিল; এবং তার লম্বা নব্বই হাত ছিল।
12 আর ব্যবচ্ছিন্ন স্থলের সম্মুখে পশ্চিমদিকে যে গাঁথনি ছিল, তাহার বিস্তার সত্তর হস্ত ছিল, এবং চারিদিকে সেই গাঁথনির ভিত্তির বেধ পাঁচ হস্ত; এবং তাহার দীর্ঘতা নব্বই হস্ত ছিল।
12 মন্দিরের পশ্চিম দিকে, এই সীমাবদ্ধ স্থানটিতে একটি অট্টালিকা ছিল। অট্টালিকাটি প্রস্থে 70 হাত ও দৈর্ঘ্যে 90 হাত মাপের ছিল। প্রাঙ্গণের দেওয়াল চার ধারেই 5 হাত করে পুরু ছিল।
তারপর তিনি আমাকে বললেন, “মন্দিরের খোলা জায়গার উত্তর ও দক্ষিণ দিকের দালান দুটো যাজকদের, যেখানে যাজকেরা সদাপ্রভুর কাছে যায় তারা সেই জায়গার অতি পবিত্রস্থানের উৎসর্গিত জিনিস ভোজন করবে। সেখানে তারা অতি পবিত্রস্থানের উৎসর্গিত জিনিসগুলি রাখবে—শস্য-নৈবেদ্য, পাপার্থক বলি ও দোষার্থক-নৈবেদ্য—কারণ জায়গাটি পবিত্র।
কোনও অশুচি কিছু কিংবা লজ্জাজনক মূর্তিপূজক বা প্রতারণাকারী, কেউই এর মধ্যে প্রবেশ করতে পারবে না; কেবলমাত্র যাদের নাম মেষশাবকের জীবনপুস্তকে লেখা আছে, তারাই প্রবেশ করবে।