তাদের বিরুদ্ধে তিনি ব্যাবিলনীয়দের সেই রাজাকে উঠিয়ে নিয়ে এলেন, যিনি পবিত্র পীঠস্থানের মধ্যেই তরোয়াল চালিয়ে তাদের যুবকদের হত্যা করলেন, এবং যুবক বা যুবতী, বয়স্ক বা শিশু, কাউকেই রেহাই দেননি। ঈশ্বর তাদের সবাইকে নেবুখাদনেজারের হাতে সঁপে দিলেন।
শমরিয়ার লোকেরা তাদের অপরাধ অবশ্য বহন করবে, কারণ তারা তাদের ঈশ্বরের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ প্রকাশ করেছে। তারা তরোয়ালতে পতিত হবে; তাদের শিশুদের মাটিতে আছড়ে চূর্ণ করা হবে, তাদের অন্তঃসত্ত্বা নারীদের উদর বিদীর্ণ করা হবে।”
তাও তাকে বন্দি করা হল ও সে নির্বাসনে গেল। তার শিশু সন্তানদের প্রত্যেকটি রাস্তার মোড়ে মোড়ে ছুঁড়ে ফেলে দিয়ে ছিন্নভিন্ন করা হল। তার গণ্যমান্য লোকদের জন্য গুটিকাপাত করা হল, এবং তার সব মহান লোককে শিকল দিয়ে বাঁধা হল।
এক মুহূর্তে, একদিনের মধ্যে, এই উভয়ই তোমার প্রতি ঘটবে: সন্তান হারানো ও বিধবা হওয়া। সেগুলি পূর্ণমাত্রায় তোমার উপরে নেমে আসবে, তা যতই তুমি জাদু কিংবা মন্ত্রতন্ত্র ব্যবহার করে থাকো না কেন।
তাদের হাতে আছে ধনুক ও বর্শা; তারা নিষ্ঠুর, মায়ামমতা প্রদর্শন করে না। তারা ঘোড়ায় চড়লে সমুদ্রগর্জনের মতো শব্দ শোনায়; সিয়োন-কন্যা, তোমাকে আক্রমণ করার জন্য তারা যুদ্ধের সাজ পরে আসছে।”
তাই তাদের সন্তানদের দুর্ভিক্ষের মুখে ফেলে দাও; তাদের তরোয়ালের শক্তির মুখে সমর্পণ করো। তাদের স্ত্রীরা সন্তানহীন ও বিধবা হোক; তাদের পুরুষদের মৃত্যু হোক, তাদের যুবকেরা যুদ্ধে তরোয়ালের আঘাতে নিহত হোক।
তাদের হাতে আছে ধনুক ও বর্শা; তারা নিষ্ঠুর ও মায়ামমতা প্রদর্শন করে না। তারা ঘোড়ায় চড়লে সমুদ্রগর্জনের মতো শব্দ শোনায়; হে ব্যাবিলনের কন্যা, তোমাকে আক্রমণ করার জন্য তারা যুদ্ধের সাজ পরে আসছে।
“আমার সামনে দ্বিতীয় এক পশুকে দেখলাম যা ছিল ভাল্লুকের মতো। পশুটিকে এক পাশে পায়ে ভর দিয়ে দাঁড় করান হল এবং সেই পশু মুখে দাঁতের মাঝখানে তিনটি পাঁজরের হাড় কামড়ে ধরেছিল। তাকে বলা হল, ‘ওঠো, অনেক লোকের মাংস খাও!’