যাত্রাপুস্তক 32:12 - বাংলা সমকালীন সংস্করণ12 মিশরীয়রা কেন বলবে, ‘মন্দ উদ্দেশ্য নিয়ে, পাহাড়-পর্বতে তাদের হত্যা করার এবং পৃথিবীর বুক থেকে তাদের নিশ্চিহ্ন করে ফেলার জন্যই তিনি তাদের বের করে এনেছেন’? তোমার প্রচণ্ড ক্রোধ প্রশমিত করো; কোমল হও ও তোমার এই প্রজাদের উপর বিপর্যয় ডেকে এনো না। অধ্যায় দেখুনআরো সংস্করণকিতাবুল মোকাদ্দস12 মিসরীয়েরা কেন বলবে, অনিষ্টের জন্য, পর্বতময় অঞ্চলে তাদেরকে বিনষ্ট করতে ও দুনিয়া থেকে লোপ করতে, তিনি তাদেরকে বের করে এনেছেন? তুমি নিজের প্রচণ্ড ক্রোধ সংবরণ কর ও তোমার লোকদের অনিষ্টের সিদ্ধান্ত থেকে ক্ষান্ত হও। অধ্যায় দেখুনপবিএ বাইবেল CL Bible (BSI)12 মিশরীরা কেন একথা বলার সুযোগ পাবে যে ওদের অনিষ্ট করার জন্য, পার্বত্য অঞ্চলে এনে ওদের ধ্বংস করার জন্য, ধরাপৃষ্ঠ থেকে ওদের বিলুপ্ত করার অসৎ উদ্দেশে প্রভু পরমেশ্বর ওদের বার করে এনেছিলেন? তোমার ভয়ঙ্কর ক্রোধ সংবরণ কর প্রভু পরমেশ্বর। তোমার প্রজাদের অনিষ্ট করার সঙ্কল্প পরিবর্তন কর। অধ্যায় দেখুনপবিত্র বাইবেল O.V. (BSI)12 মিস্রীয়েরা কেন বলিবে, অনিষ্টের নিমিত্তে, পর্ব্বতময় অঞ্চলে তাহাদিগকে নষ্ট করিতে ও ভূতল হইতে লোপ করিতে, তিনি তাহাদিগকে বাহির করিয়া আনিয়াছেন? তুমি নিজ প্রচণ্ড ক্রোধ সংবরণ কর, ও আপন প্রজাদের অনিষ্টকরণ বিষয়ে ক্ষান্ত হও। অধ্যায় দেখুনপবিত্র বাইবেল12 কিন্তু আপনি যদি ওদের ধ্বংস করেন তাহলে মিশরীয়রা বলতে পারে, ‘প্রভু নিজের লোকদের জন্য খারাপ কিছু করার পরিকল্পনা করেছিলেন। তাই তিনি ঐ লোকদের মিশর থেকে বের করে নিয়ে গিয়েছিলেন। তিনি চেয়েছিলেন পর্বতের ওপর নিয়ে গিয়ে তাদের হত্যা করতে। তিনি চেয়েছিলেন তাদের পৃথিবী থেকে সরিয়ে দিতে।’ তাই আপনি তাদের ওপর রাগ করবেন না। দয়া করে আপনার মনকে বদলান। আপনার জনগণকে ধ্বংস করবেন না। অধ্যায় দেখুনইন্ডিয়ান রিভাইজড ভার্সন (IRV) - বেঙ্গলী12 মিশরীয়েরা কেন বলবে, ক্ষতি করার জন্য, পার্বত্য অঞ্চলে তাদেরকে নষ্ট করতে ও পৃথিবী থেকে লোপ করতে, তিনি তাদেরকে বের করে এনেছেন? তুমি নিজের প্রচণ্ড ক্রোধ থামাও ও তোমার প্রজাদের শাস্তির বিষয়ে ক্ষান্ত হও। অধ্যায় দেখুন |
অতএব আমাদের এই বিষয়টিকে যথাযথভাবে বিচার করার জন্য আমাদের কর্মকর্তাদের নিযুক্ত করা হোক। এরপর আমাদের নগরগুলিতে যারা বিজাতীয় মহিলাদের বিয়ে করেছে তার এবং তাদের সঙ্গে নগরের প্রাচীনেরা ও বিচারপতিরা একটি নিরূপিত সময়ে এখানে আসুক, যতক্ষণ পর্যন্ত এ বিষয়ে আমাদের ঈশ্বরের মহারোষ প্রশমিত হয়ে আমাদের থেকে দূরে সরে না যায়।”