31 তবে অম্মোনীয়দের উপরে জয়লাভ করে ফিরে আসার সময় যা কিছু আমার বাড়ির দরজা দিয়ে বেরিয়ে আমার সঙ্গে দেখা করতে আসবে, তা সদাপ্রভুরই হবে, এবং আমি সেটি এক হোমবলিরূপে উৎসর্গ করব।”
31 তবে অম্মোনীয়দের কাছ থেকে যখন আমি সহিসালামতে ফিরে আসবো, তখন যাকিছু আমার বাড়ির দরজা থেকে বের হয়ে আমার সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে আসবে, তা নিশ্চয় মাবুদেরই হবে, আর আমি তা পোড়ানো-কোরবানী হিসেবে কোরবানী করবো।
31 তবে অম্মোন-সন্তানগণের নিকট হইতে যখন আমি কুশলে ফিরিয়া আসিব, তখন যে কিছু আমার গৃহের কবাট হইতে নির্গত হইয়া আমার সঙ্গে সাক্ষাৎ করিতে আসিবে, তাহা নিশ্চয় সদাপ্রভুরই হইবে, আর আমি তাহা হোমবলিরূপে উৎসর্গ করিব।
31 তবে অম্মোনীয়দের কাছ থেকে যখন আমি ভালোভাবে ফিরে আসব, তখন যা কিছু আমার বাড়ির দরজা থেকে বের হয়ে আমার সঙ্গে দেখা করতে আসবে, তা অবশ্যই সদাপ্রভুরই হবে, আর আমি তা হোমবলিরূপে উৎসর্গ করব।
কিন্তু যে কেউ ষাঁড় বলিদান করে, সে এক নরঘাতকের তুল্য, যে কেউ মেষশাবক উৎসর্গ করে, সে যেন কুকুরের ঘাড় ভাঙে; যে কেউ শস্য-নৈবেদ্য উৎসর্গ করে, সে শূকরের রক্ত উপহার দেয়, আর যে কেউ সুগন্ধি ধূপ উৎসর্গ করে, সে যেন প্রতিমাপুজো করে। তারা সবাই নিজের নিজের পথ বেছে নিয়েছে, তাদের ঘৃণ্য বস্তুগুলিতে তাদের প্রাণ আমোদিত হয়;
সেদিন ইস্রায়েলীরা গুরুতর অসুবিধায় পড়েছিল, কারণ শৌল এই বলে লোকজনকে এক শপথের অধীনে বেঁধে দিলেন, “সন্ধ্যা ঘনিয়ে আসার আগে, আমার শত্রুদের উপর আমি প্রতিশোধ নেওয়ার আগে যদি কেউ খাবার খায়, তবে সে শাপগ্রস্ত হোক!” তাই সৈন্যদলের কেউই খাবার মুখে তোলেনি।
তিনি শপথ করে বললেন, “হে সর্বশক্তিমান সদাপ্রভু, যদি তুমি শুধু তোমার এই দাসীর দুর্দশা দেখে আমাকে স্মরণ করো, এবং তোমার এই দাসীকে ভুলে না গিয়ে আমাকে একটি ছেলে দাও, তবে আমি তাকে সারাটি জীবনের জন্য সদাপ্রভুর হাতে সমর্পণ করে দেব, এবং তার মাথায় কখনও ক্ষুর ব্যবহার করা হবে না।”
মানত পূরণের জন্য কোনো স্ত্রীলোক বেশ্যা কিংবা পুরুষ বেশ্যার উপার্জন তোমাদের ঈশ্বর সদাপ্রভুর গৃহে নিয়ে আসবে না, কারণ তোমাদের ঈশ্বর সদাপ্রভু উভয়কেই ঘৃণা করেন।