Biblia Todo Logo
অনলাইন বাইবেল

- বিজ্ঞাপন -




প্রকাশিত বাক্য 5:8 - বাংলা সমকালীন সংস্করণ

8 এবং তিনি সেই পুঁথিটি নেওয়া মাত্র সেই চার জীবন্ত প্রাণী ও চব্বিশজন প্রাচীনবর্গ মেষশাবকের সামনে নত হয়ে প্রণাম করলেন। তাঁদের প্রত্যেকের হাতে ছিল একটি করে বীণা ও তাদের হাতে ছিল সুগন্ধি ধূপে পরিপূর্ণ একটি সোনার পাত্র। এই ধূপ হল পবিত্রগণের প্রার্থনা।

অধ্যায় দেখুন কপি


আরো সংস্করণ

কিতাবুল মোকাদ্দস

8 তিনি যখন কিতাবখানি গ্রহণ করেন, তখন ঐ চার প্রাণী ও চব্বিশ জন প্রাচীন মেষশাবককের সাক্ষাতে সেজ্‌দা করলেন; তাঁদের প্রত্যেকের কাছে একটি বীণা ও সুগন্ধি ধূপে পরিপূর্ণ সোনার বাটি ছিল; সেই ধূপ পবিত্র লোকদের মুনাজাত-স্বরূপ।

অধ্যায় দেখুন কপি

পবিএ বাইবেল CL Bible (BSI)

8 গ্রহণ করার পর সেই প্রাণীচতুষ্টয় এবং চব্বিশজন প্রবীণ ভূমিষ্ঠ হয়ে মেষশাবককে প্রণাম করলেন। তাঁদের প্রত্যেকের হাতে একটি বীণা ও সুগন্ধি ধূপে পূর্ণ একটি সোনার পাত্র ছিল। পুণ্যাত্মাদের প্রার্থনাই হল সেই ধূপ।

অধ্যায় দেখুন কপি

পবিত্র বাইবেল O.V. (BSI)

8 তিনি যখন পুস্তকখানি গ্রহণ করেন, তখন ঐ চারি প্রাণী ও চব্বিশ জন প্রাচীন মেষশাবকের সাক্ষাতে প্রণিপাত করিলেন; তাঁহাদের প্রত্যেকের কাছে একটী বীণা ও সুগন্ধি ধূপে পরিপূর্ণ স্বর্ণময় বাটি ছিল; সেই ধূপ পবিত্রগণের প্রার্থনাস্বরূপ।

অধ্যায় দেখুন কপি

পবিত্র বাইবেল

8 তিনি যখন পুঁথিটি নিলেন, তখন ঐ চারজন প্রাণী ও চব্বিশজন প্রাচীন মেষশাবকের সামনে ভূমিষ্ট হয়ে প্রণাম করলেন। তাঁদের প্রত্যেকের কাছে ছিল একটি করে বীণা ও সোনার বাটিতে সুগন্ধি ধূপ, সেই ধূপ হচ্ছে ঈশ্বরের পবিত্র লোকদের প্রার্থনাস্বরূপ।

অধ্যায় দেখুন কপি

ইন্ডিয়ান রিভাইজড ভার্সন (IRV) - বেঙ্গলী

8 বইটা নেবার পর, সেই চারটি জীবন্ত প্রাণী ও চব্বিশ জন নেতা মেষশিশুর সামনে উপুড় হলেন। তাঁদের প্রত্যেকের হাতে একটা করে বীণা ও একটা করে ধূপে পূর্ণ সোনার বাটি ছিল, সেই ধূপে পূর্ণ বাটিগুলো হল ঈশ্বরের পবিত্র লোকেদের প্রার্থনা।

অধ্যায় দেখুন কপি




প্রকাশিত বাক্য 5:8
27 ক্রস রেফারেন্স  

তোমার উদ্দেশে আমার প্রার্থনা সুগন্ধি ধূপের মতো, আর আমার প্রসারিত দু-হাত সান্ধ্য নৈবেদ্যের মতো গ্রহণ করো।


তখন সিংহাসনে উপবিষ্ট ব্যক্তির সামনে ওই চব্বিশজন প্রাচীন প্রণাম করেন ও যিনি যুগে যুগে চিরকাল জীবন্ত, তাঁর উপাসনা করেন। তাঁরা তাদের মুকুট সিংহাসনের সামনে রেখে দিয়ে বলেন,


সেই চারজন জীবন্ত প্রাণী বললেন, “আমেন,” আর প্রাচীনেরা ভূমিষ্ঠ হলেন ও উপাসনা করলেন।


সেই সিংহাসনের চারদিকে ছিল আরও চব্বিশটি সিংহাসন, সেগুলির উপরে উপবিষ্ট ছিলেন চব্বিশজন প্রাচীন ব্যক্তি। তাদের পরনে ছিল সাদা পোশাক ও তাদের মাথায় ছিল সোনার মুকুট।


সেই চব্বিশজন প্রাচীন ও চারজন জীবন্ত প্রাণী নত হয়ে প্রণাম করে সিংহাসনে উপবিষ্ট ঈশ্বরের উপাসনা করলেন। তাঁরা উচ্চকণ্ঠে বললেন, “আমেন, হাল্লেলুইয়া!”


এরপর আমি এক মেষশাবককে দেখতে পেলাম, দেখে মনে হল যেন তাঁকে হত্যা করা হয়েছিল। তিনি সিংহাসনের কেন্দ্রস্থলে দাঁড়িয়েছিলেন ও তাঁকে চারদিক থেকে ঘিরে ছিলেন সেই চার জীবন্ত প্রাণী ও প্রাচীনবর্গ। সেই মেষশাবকের ছিল সাতটি শিং ও সাতটি চোখ, যেগুলি হল সমস্ত পৃথিবীতে প্রেরিত ঈশ্বরের সপ্ত-আত্মা।


এই চার জীবন্ত প্রাণীর প্রত্যেকের ছিল ছয়টি করে ডানা এবং তাদের দেহের সর্বত্র এমনকি ডানাগুলির নিচেও ছিল চোখে পরিপূর্ণ। দিনরাত, অবিরাম তারা একথা বলেন: “পবিত্র, পবিত্র, পবিত্র, প্রভু ঈশ্বর সর্বশক্তিমান, যিনি ছিলেন এবং যিনি আছেন এবং যিনি আসছেন।”


তোমরা বীণাতে সদাপ্রভুর প্রশংসা করো; দশতন্ত্রী সুরবাহারে তাঁর উদ্দেশে সংগীত করো।


তখন সেই চারজন জীবন্ত প্রাণীর একজন, যুগে যুগে চিরজীবী ঈশ্বরের ক্রোধে পরিপূর্ণ সাতটি সোনার বাটি, সেই সাতজন স্বর্গদূতকে দিলেন।


আর আমি দেখলাম, যেন আগুন মেশানো এক গনগনে কাচময় সমুদ্র, আর সেই সমুদ্রের পাশে দাঁড়িয়ে আছে সেইসব মানুষ, যাঁরা সেই পশু ও তার মূর্তি ও তার নামের সংখ্যার উপরে বিজয়ী হয়েছে। তাঁদের হাতে আছে ঈশ্বরের দেওয়া বীণা।


যেন তারা যেমন পিতাকে সম্মান করে, তেমনই সকলে পুত্রকেও সম্মান করে। যে ব্যক্তি পুত্রকে সম্মান করে না, সে সেই পিতাকেও সম্মান করে না, যিনি তাঁকে পাঠিয়েছেন।


সংগীত শুরু করো, খঞ্জনিতে তালি দাও, সুমধুর বীণা আর সুরবাহার বাজাও।


তখন আমি ঈশ্বরের বেদির কাছে যাব, ঈশ্বরের সান্নিধ্যে—যিনি আমার সব আনন্দের উৎস। হে ঈশ্বর, আমার ঈশ্বর সুরবাহারের ঝংকারে আমি তোমার স্তুতি করব।


তূরীধ্বনির শব্দে তাঁর প্রশংসা করো, বীণা ও সুরবাহারে তাঁর প্রশংসা করো।


আবারও, ঈশ্বর যখন তাঁর প্রথমজাতকে এই পৃথিবীতে নিয়ে আসেন, তিনি বললেন, “ঈশ্বরের সব দূত তাঁর উপাসনা করুক।”


দশ শেকল পরিমিত, ধূপে পূর্ণ একটি সোনার থালা;


পরের দিন যোহন যীশুকে তাঁর দিকে এগিয়ে আসতে দেখে বললেন, “ওই দেখো ঈশ্বরের মেষশাবক, যিনি জগতের সমস্ত পাপ দূর করেন।


এছাড়াও, সিংহাসনের সামনেটা ছিল স্ফটিকের মতো স্বচ্ছ, যেন কাচের একটি সমুদ্র। মাঝখানে, সিংহাসনের চারদিকে ছিলেন চার জীবন্ত প্রাণী, এবং তাদের সামনের ও পেছনের দিক ছিল চোখে পরিপূর্ণ।


তখন আমি দৃষ্টিপাত করলাম এবং হাজার হাজার ও অযুত অযুত স্বর্গদূতের কণ্ঠস্বর শুনতে পেলাম। তাঁরা সেই সিংহাসন ও জীবন্ত প্রাণীদের ও প্রাচীনদের ঘিরে ছিলেন।


তাঁরা উচ্চকণ্ঠে গাইতে লাগলেন, “মেষশাবক, যিনি হত হয়েছিলেন, তিনিই পরাক্রম ও ঐশ্বর্য ও প্রজ্ঞা ও শক্তি ও সম্মান ও মহিমা ও প্রশংসা, গ্রহণ করার যোগ্য!”


পরে আমি দেখলাম, সেই মেষশাবক সাতটি সিলমোহরের প্রথমটি খুললেন। তারপর আমি শুনলাম, ওই চারজন জীবন্ত প্রাণীর মধ্যে একজন বজ্রগম্ভীর কণ্ঠে ডেকে উঠলেন, “এসো!”


এতে পৃথিবীর সমস্ত অধিবাসী সেই পশুর পূজা করবে। তাদের নাম জগৎ সৃষ্টির লগ্ন থেকে মেষশাবকের জীবনপুস্তকে লিখিত নেই।


আমাদের অনুসরণ করো:

বিজ্ঞাপন


বিজ্ঞাপন