4-5 কিন্তু এ ঘটনা ঘটার আগে ইলিয়াশীব মন্দিরের একটি ঘর টোবিয়কে দিয়েছিলেন। ইলিয়াশীব ছিলেন মন্দিরের ভাঁড়ার ঘরগুলির ভারপ্রাপ্ত যাজক আর টোবিয় ছিলেন তাঁরই ঘনিষ্ঠ বন্ধু। যে ঘরটি তিনি দিয়েছিলেন সেই ঘরটিতে দান হিসেবে পাওয়া শস্য, ধুপকাঠি সুগন্ধী বস্তু ও ঈশ্বরের মন্দিরের বাসন-কোসন ছাড়াও দ্রাক্ষারস, লেবীয় গায়কদের ও দ্বাররক্ষীদের ব্যবহারের তেল ও যাজকদের পাওয়া উপহার সামগ্রীগুলি থাকত। কিন্তু তা সত্ত্বেও ইলিয়াশীব ওই ঘরটি তাঁর বন্ধুকে দিয়েছিলেন।
4 এর আগে যাজক ইলীয়াশীব, যাঁকে আমাদের ঈশ্বরের গৃহের ভান্ডার ঘরের ভার দেওয়া হয়েছিল, তিনি টোবিয়কে একটা বড় কামরা দিয়েছিলেন, কারণ টোবিয় ছিল তাঁর আত্মীয়;
সেই সময় ভাণ্ডারের দায়িত্ব নেওয়ার জন্য লোকদের নিযুক্ত করা হল যারা সব দান, ফসলের অগ্রিমাংশ ও দশমাংশ সেখানে নিয়ে আসবে। তাদের নগরের চারিদিকের ক্ষেত্র থেকে বিধান অনুসারে যাজক ও লেবীয়দের জন্য লোকদের কাছ থেকে ফসলের অংশ নিয়ে আসার দায়িত্ব ছিল। যিহূদার লোকেরা পরিচর্যাকারী যাজক ও লেবীয়দের কাজে সন্তুষ্ট হয়েছিল।
সন্বল্লট, টোবিয়, আরবীয় গেশম ও আমাদের অন্য শত্রু যখন শুনতে পেল যে, আমি প্রাচীর গেঁথেছি এবং সেখানে কোনো ফাঁক নেই, যদিও তখনও আমি নগরদ্বারগুলির দরজা লাগাইনি।
মহাযাজক ইলীয়াশীব ও তাঁর সঙ্গী যাজকেরা গিয়ে মেষদ্বার গাঁথলেন। তারা সেটি সমর্পণ করে তাঁর দরজা লাগালেন, তারপর তারা হম্মোয়া দুর্গ থেকে হননেলের দুর্গ পর্যন্ত গেঁথে প্রাচীরের সেই দুটি অংশ সমর্পণ করলেন।