Biblia Todo Logo
অনলাইন বাইবেল

- বিজ্ঞাপন -




২ রাজাবলি 23:29 - পবিত্র বাইবেল

29 যোশিয়র রাজত্বকালে মিশরের ফরৌণ-নখো ফরাৎ নদীর তীরে অশূর-রাজের সঙ্গে যুদ্ধ করতে যান। যোশিয় মগিদ্দোতে তাঁর সঙ্গে দেখা করতে গেলে, দেখা হওয়া মাত্র ফরৌণ-নখো তাঁকে হত্যা করেন।

অধ্যায় দেখুন কপি


আরো সংস্করণ

কিতাবুল মোকাদ্দস

29 তাঁর সময়ে মিসরের বাদশাহ্‌ ফেরাউন-নখো আসেরিয়ার বাদশাহ্‌র বিরুদ্ধে ফোরাত নদীর দিকে যাত্রা করলেন, আর ইউসিয়া বাদশাহ্‌ তাঁর বিরুদ্ধে যুদ্ধযাত্রা করলেন, তাতে ফেরাউন-নখো তাঁর দেখা পাওয়ামাত্র মগিদ্দোতে তাঁকে হত্যা করলেন।

অধ্যায় দেখুন কপি

বাংলা সমকালীন সংস্করণ

29 যোশিয় যখন রাজত্ব করছিলেন, তখন মিশরের রাজা ফরৌণ নখো আসিরিয়ার রাজাকে সাহায্য করার জন্য ইউফ্রেটিস নদী পর্যন্ত চলে গেলেন। রাজা যোশিয় তাঁর সাথে যুদ্ধ করার জন্য কুচকাওয়াজ করে এগিয়ে গেলেন, কিন্তু নখো যোশিয়ের সম্মুখীন হয়ে মগিদ্দোতে তাঁকে মেরে ফেলেছিলেন।

অধ্যায় দেখুন কপি

পবিএ বাইবেল CL Bible (BSI)

29 তাঁর আমলে মিশরের রাজা নেকো আসিরিয়ার রাজাকে সাহায্য করার জন্য ইউফ্রেটিস নদীতীরে সৈন্যসামন্ত নিয়ে তাঁর সঙ্গে মিলিত হয়েছিলেন। রাজা যোশিয় তাঁকে বাধা দেবার জন্য মেগিদ্দোতে যান এবং সেখানে যুদ্ধে তিনি মিশররাজ নেকোর হাতে নিহত হন।

অধ্যায় দেখুন কপি

পবিত্র বাইবেল O.V. (BSI)

29 তাহার সময়ে মিসর-রাজ ফরৌণ-নখো অশূর-রাজের বিরুদ্ধে ফরাৎ নদীর দিকে যাত্রা করিলেন, আর যোশিয় রাজা তাঁহার বিরুদ্ধে যুদ্ধযাত্রা করিলেন; তাহাতে ফরৌণ-নখো তাঁহার দেখা পাইবামাত্র মগিদ্দোতে তাঁহাকে বধ করিলেন।

অধ্যায় দেখুন কপি

ইন্ডিয়ান রিভাইজড ভার্সন (IRV) - বেঙ্গলী

29 তাঁর রাজত্বের দিনের মিশরের রাজা ফরৌণ নখো অশূর রাজার বিরুদ্ধে যুদ্ধ করার জন্য ইউফ্রেটিস নদীর দিকে গেলেন। তখন যোশিয় রাজা নখোর সঙ্গে যুদ্ধ করবার জন্য বের হলেন এবং ফরৌণ নখো যুদ্ধ করে তাঁকে মগিদ্দোতে মেরে ফেললেন।

অধ্যায় দেখুন কপি




২ রাজাবলি 23:29
24 ক্রস রেফারেন্স  

এই বার্তা হল মিশর ও মিশরের রাজা ফরৌণ-নখোর সৈন্যবাহিনীর জন্যে। নখোর সৈন্যরা ফরাৎ নদীর তীরে কর্কমীশ শহরে বাবিলের রাজা নবূখদ্‌রিৎসরের কাছে পরাজিত হয়েছিল। রাজা যোশিয়ের পুত্র রাজা যিহোয়াকীম যখন তার রাজত্বের চতুর্থ বছরে ছিল সেই সময় নবূখদ্‌রিৎসর ফরৌন-নখোর সৈন্যদের পরাজিত করেছিল। এই হল মিশর সম্পর্কিত প্রভুর বার্তা:


সেসময় জেরুশালেমে রোদন ও মহাশোকের দিন উপস্থিত হবে। মগিদ্দোন উপত্যকায় হদদ্-রিম্মোণের মৃত্যুতে লোকে যেমন রোদন করেছিল এসময় সেরকমই হবে।


কনানের রাজারা যুদ্ধে এলেন, তানক শহরে মগিদ্দোর জলের ধারে যুদ্ধ চলল, তবু কোন সম্পদ না নিয়ে তাঁরা ঘরে ফিরলেন।


পরে ঐ অশুচি আত্মারা ইব্রীয় ভাষায় যাকে হরমাগিদোন বলে সেই স্থানে নিয়ে এসে রাজাদের একত্রিত করল।


হ্যাঁ, ঈশ্বর তাঁর করুণায় কতো ধনবান, তাঁর জ্ঞান ও প্রজ্ঞা কতো গভীর তার বিচারের ব্যাখ্যা কেউ করতে পারে না। তাঁর পথ কেউ বুঝতে পারে না।


আরো অনেক কিছু এই পৃথিবীতেই ঘটে থাকে যা অর্থহীন। কত সময়ে ভালো লোকের খারাপ হয় আবার খারাপ লোকের ভালো হয়। এর কোন মানে হয় না।


এদিকে বাবিল-রাজ মিশরের খাঁড়ি থেকে শুরু করে ফরাৎ নদী পর্যন্ত সমস্ত অঞ্চল দখল করায় মিশর-রাজ তাঁর দেশ ছেড়ে আর বেরোনোর চেষ্টাই করেন নি। এই সমস্ত অঞ্চলই আগে তাঁর শাসনাধীন ছিল।


‘যাও, তোমরা সকলেই অন্তত শান্তিতে মরতে পারবে। প্রভু বলেছেন, তিনি জেরুশালেমে যে দুর্যোগ ঘনিয়ে তুলবেন তা তোমাদের দেখে যেতে হবে না।’” তখন যাজক হিল্কিয়, অহীকাম, অক্‌বোর, শাফন আর অসায় রাজাকে গিয়ে এসব কথা জানালেন।


কিন্তু অমৎসিয় যিহোয়াশের সতর্কবাণীর কোন গুরুত্ব দিলেন না। অবশেষে ইস্রায়েলের রাজা যিহোয়াশ যিহূদার রাজা অমৎসিয়র সঙ্গে যুদ্ধ করতে বৈৎ‌শেমশে গেলেন।


অমৎসিয় ইস্রায়েল-রাজ যেহূর পৌত্র, যিহোয়াহসের পুত্র যিহোরামের কাছে দূত পাঠিয়ে তাঁকে সম্মুখ সমরে আহবান করলেন।


এসব কাণ্ড-কারখানা দেখে যিহূদার পিতা অহসিয় বাগানবাড়ির মধ্যে দিয়ে পালানোর চেষ্টা করতে যেহূ তাঁর পিছু পিছু ধাওয়া করতে করতে বললেন, “এটাকেও শেষ করে দিই!” রথে করে যিব্লিয়মের কাছাকাছি গূরে আসতে আসতে অহসিয়ও আহত হলেন এবং মগিদ্দোতে পালিয়ে এলেও সেখানেই তাঁর মৃত্যু হল।


যিষ্রিয়েলের নিম্নবর্তী অঞ্চলে অবস্থিত অঞ্চল অর্থাৎ‌ বৈৎ‌-শান থেকে আবেল-মহোলা হয়ে যক্মিয়াম পর্যন্ত বিস্তৃত তানক, মগিদ্দোর শাসক ছিলেন অহীলূদের পুত্র বানা।


কনানীয়রা বৈৎ‌শান, তানক, দোর, যিব্লিয়ম, মগিদ্দো এবং এদের চারপাশের ছোটছোট শহরগুলোতে বাস করত। মনঃশির পরিবারগোষ্ঠীর লোকরা কনানীয়দের এসব জায়গা থেকে সরিয়ে দিতে পারেনি বলেই তারা সেখানে থাকতে পেরেছিল। তারা সেখান থেকে চলে যেতে চায়নি।


ইষাখর এবং আশের অঞ্চলেরও কয়েকটি শহর ছিল মনঃশির পরিবারগোষ্ঠীর আয়ত্ত্বাধীন। তারা বৈৎ‌-শান, যিব্লিয়ম এবং আশে-পাশের কয়েকটি ছোট শহরেও বাস করত। তারা দোর, ঐন্-দোর, তানক, মগিদ্দো এবং আশেপাশের ছোটখাট শহরগুলোয় থাকত। নাফোতের তিনটি শহরেও ছিল ওদের বসবাস।


যোশিয় আর যা কিছু করেছিলেন, সে সবই যিহূদার রাজাদের ইতিহাস গ্রন্থে লিপিবদ্ধ আছে।


ঈশ্বর আমায় বললেন, “ইস্রায়েলের নেতাদের সম্বন্ধে তুমি অবশ্যই এই শোকের গান গাইবে।


মৃত রাজাদের জন্য না কেঁদে বরং যে রাজাকে এই জায়গা ছেড়ে চলে যেতে হবে তার জন্য কাঁদো। কারণ সে আর কখনো ফিরে আসবে না। আর কোন দিন সে নিজের মাতৃভূমিকে দেখতে পাবে না।


যোশিয়ের পুত্র শল্লুম (যেহোয়াজ) সম্বন্ধে প্রভু যা বলেছেন তা হল, (যোশিয় মারা যাবার পর তার পুত্র শল্লুম যিহূদার রাজা হয়েছিল।) “যেহোয়াজ জেরুশালেম ছেড়ে চলে গিয়েছিল। সে আর কোন দিন জেরুশালেমে ফিরে আসে নি।


মিশরের লোকেরা তাকে যেখানে ধরে নিয়ে গিয়েছে সেখানেই তার মৃত্যু হবে। সে আর কোনদিন এই দেশকে দেখতে পাবে না।”


“দ্রুতগামী লোকরা আর দৌড়তে পারছে না। শক্তিশালী সৈন্যরা পালাতে পারছে না। তারা হোঁচট খেয়ে পড়ে যাচ্ছে। ফরাৎ নদীর তীরে, উত্তরদিকে এই ঘটনা ঘটবে।


আমাদের অনুসরণ করো:

বিজ্ঞাপন


বিজ্ঞাপন