13-14 প্রভুর মন্দিরের জন্য লোকরা যে টাকা দিতেন তা দিয়ে কিন্তু যাজকরা সোনা ও রূপোর পাত্র, বাতিদান, বাদ্যযন্ত্র এসব কিনতে পারতেন না। কারণ কারিগররা যারা মন্দির সারাচ্ছিল তাদের মাইনে ঐ অর্থ থেকে দেওয়া হত।
13 মন্দিরে যত অর্থ আনা হল, তা সদাপ্রভুর মন্দিরের জন্য রুপোর গামলা, পলতে ছাঁটবার যন্ত্র, জল ছিটানোর বাটি, শিঙা অথবা সোনা বা রুপোর অন্য কোনো কিছু তৈরির কাজে খরচ করা হয়নি;
13 কিন্তু সদাপ্রভুর গৃহের জন্য রৌপ্যডাবর, কর্ত্তরী, বাটী, তূরী, কোন স্বর্ণময় পাত্র বা রৌপ্যময় পাত্র সদাপ্রভুর গৃহে আনীত সেই রৌপ্য দ্বারা নির্ম্মিত হইল না;
13 কিন্তু সদাপ্রভুর গৃহের জন্য রূপার পেয়ালা, বাতি পরিষ্কার করবার চিম্টা, বাটি, তূরী, কোনো সোনার বা রূপার পাত্র সদাপ্রভুর গৃহে আনা সেই রূপা দিয়ে করা হল না;
কাজটি শেষ হলে কর্মচারীরা অবশিষ্ট অর্থ রাজা যোয়াশ ও যাজক যিহোয়াদার কাছে ফিরিয়ে আনলো। এই অর্থ দিয়ে প্রভুর মন্দিরের জন্য বিভিন্ন জিনিসপত্র বানানো ছাড়াও, এই অর্থ প্রভুর মন্দিরের নিত্যসেবা ও হোমবলি নিবেদনের কাজে ব্যবহার করা হয়েছিল। এছাড়াও এই অবশিষ্ট অর্থ দিয়ে সোনা ও রূপোর পাত্র ও টুকিটাকি জিনিসপত্র বানানো হয়েছিল। যিহোয়াদার জীবদ্দশায় যাজকরা নিয়মিত প্রভুর মন্দিরে হোমবলি উৎসর্গ করতেন।
“দুটি রূপোর শিঙা তৈরী কর। শিঙা দুটি তৈরী করার জন্য পেটানো রূপো ব্যবহার কর। লোকদের একসঙ্গে ডাকার জন্য এবং শিবির স্থানান্তরের সময় বলার জন্য এই শিঙা দুটি ব্যবহার করা হবে।
তারপর তারা পাথর কাটুরে ও ছুতোরদের পয়সা দিল। এবং তারা সোরীয় ও সীদোনীয়দের জাহাজে করে লিবানোন থেকে সমুদ্র তীরবর্ত্তী যাফো নগর পর্যন্ত এরস কাঠ আনবার জন্য খাদ্য, দ্রাক্ষারস ও জলপাই তেল দিল। পারস্যের রাজা কোরস তাদের এইসব করবার অনুমতি দিয়েছিলেন।