19 বাল মূর্ত্তির সমস্ত ভক্ত, ভাববাদী আর যাজকদের ডেকে নিয়ে এস, যাও। দেখো কেউ আবার যেন বাদ না পড়ে! বাল মূর্ত্তির চরণে আমি এক মহার্ঘ বলিদান করতে চাই। এই অনুষ্ঠানে যে আসবে না আমি তাকে হত্যা করব!” আসলে এটা যেহূর একটা চাল ছিল, তিনি বালপূজকদের ধ্বংস করতে চাইছিলেন।
19 অতএব এখন তোমরা বালের সমস্ত নবী, তার সমস্ত পূজক ও সমস্ত ইমামকে আমার কাছে ডেকে আন, কেউই অনুপস্থিত যেন না থাকে; কেননা বালের উদ্দেশে আমাকে মহাযজ্ঞ করতে হবে; যে অনুপস্থিত থাকবে, সে বাঁচবে না। কিন্তু যেহূ বালের পূজকদেরকে বিনষ্ট করার উদ্দেশ্যে এই ছল করেছিলেন।
19 এখন তোমরা বায়ালের সব ভাববাদীকে, তার সব সেবককে ও সব যাজককে ডেকে আনো। দেখো যেন কেউ বাদ পড়ে না যায়, কারণ আমি বায়ালের জন্য বেশ বড়সড় এক যজ্ঞের ব্যবস্থা করতে চলেছি। যে কেউ অনুপস্থিত থাকবে, সে আর বাঁচবে না।” কিন্তু বায়ালের সেবকদের শেষ করে ফেলার জন্যই আসলে যেহূ ছল করে অভিনয় করছিলেন।
19 কাজেই তোমরা বেলদেবের সমস্ত নবী, ভক্ত ও পুরোহিতদের আমার কাছে ডেকে আন। কেউ যেন বাদ না পড়ে। কারণ আমি বেলদেবের উদ্দেশে বিরাট এক যজ্ঞ করব। এই যজ্ঞে যে আসবে না তার মৃত্যুদণ্ড হবে। যেহু কিন্তু বেলদেবের ভক্তদের ধ্বংস করার জন্যই এই ছলনার আশ্রয় নিলেন।
19 অতএব এখন তোমরা বালের সমস্ত ভাববাদীকে, তাঁহার সমস্ত পূজককে ও সমস্ত যাজককে আমার কাছে ডাকিয়া আন, কেহই অনুপস্থিত না হউক; কেননা, বালের উদ্দেশে আমাকে মহাযজ্ঞ করিতে হইবে; যে কেহ অনুপস্থিত হইবে, সে বাঁচিবে না। কিন্তু যেহূ বালের পূজকদিগকে বিনষ্ট করিবার আশয়ে এই ছল করিয়াছিলেন।
19 তাই এখন বাল দেবতার সব ভাববাদী, তাঁর সমস্ত পূজারী ও যাজকদের আমার কাছে তোমরা ডেকে আন, যেন কেউ বাদ না পড়ে; কারণ বাল দেবতার উদ্দেশ্যে আমাকে বড় যজ্ঞ করতে হবে। যে কেউ যদি আসবে না, সে বাঁচবে না।” কিন্তু আসলে যেহূ বাল দেবতার পূজাকারীদের ধ্বংস করবার জন্যই এই ছলনা করেছিলেন।
তখন আহাব ভাববাদীদের এক বৈঠক ডাকলেন। সেই বৈঠকে প্রায় 400 ভাববাদী যোগ দিলেন। আহাব তাদের জিজ্ঞেস করলেন, “আমি কি রামোতে অরামের সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে যাব, নাকি আমি উপযুক্ত সময়ের জন্য অপেক্ষা করব?” ভাববাদীরা বললনে, “আপনি এখনই গিয়ে যুদ্ধ করুন। প্রভু আপনার সহায় হয়ে আপনাকে জিততে সাহায্য করবেন।”
এখন ইস্রায়েলের সবাইকে কর্ম্মিল পর্বতে আমার সঙ্গে দেখা করতে বলো। বালদেবের 450 জন ভাববাদী ও রানী ইষেবল সমর্থক আশেরার মূর্ত্তির 400 জন ভাববাদীকেও যেন ওখানে আনা হয়।”
আমরা আমাদের বার্তা গ্রহণ করতে লোকেদের কাছে যে আবেদন রেখেছিলাম, তার মধ্যে কোন ফাঁকি বা ছলনা ছিল না। আমরা লোকেদের ঠকাতে চাই নি এবং তার পেছনে কোন রকম অপবিত্র উদ্দেশ্যও আমাদের ছিল না।
কিন্তু আমার ভয় হচ্ছে দুষ্ট সাপ যেমন নিজের চাতুরীতে হবাকে ভুলিয়েছিল, সেইরকম কেউ যেন তোমাদের মন কলুষিত না করে এবং খ্রীষ্টের প্রতি তোমাদের যে পূর্ণ ও বিশুদ্ধ অনুরাগ আছে তা থেকে তোমাদের যেন দূরে সরিয়ে নিয়ে না যায়।
বরং আমরা লজ্জাজনক গোপন কাজ একেবারেই করি না। আমরা কোন চাতুরী করি না, ঈশ্বরের শিক্ষাকে বিকৃত করি না; বরং যা সত্য তা স্পষ্টভাবে বলে ঈশ্বরের সামনে ও প্রতিটি মানুষের বিবেকের কাছে আমাদের সততা প্রকাশ করি।
ইলীশায় ইস্রায়েলের রাজা যিহোরামকে প্রশ্ন করলেন, “আমি আপনার জন্য কি করতে পারি? আপনি কেন আপনার পিতামাতার ভাববাদীর কাছেই যাচ্ছেন না?” তখন ইস্রায়েলের রাজা ইলীশায়কে বললেন, “না, আমরা আপনার সঙ্গে দেখা করতে এসেছি, কারণ মোয়াবীয়দের কাছে হেরে যাবার জন্যই প্রভু আমাদের তিন জন রাজাকে এনে একত্রিত করেছেন।”