২ বংশাবলি 30:15 - পবিত্র বাইবেল

¹⁵ দ্বিতীয় মাসের 14 দিনের দিন এরা নিস্তারপর্বের নৈবেদ্যটি বলি দিলেন। যাজকগণ ও লেবীয়রা লজ্জিত মনে সেবার কাজের জন্য প্রস্তুত হলেন কারণ তাঁরা অনুষ্ঠানটির জন্য যথাযথভাবে পবিত্র ছিলেন না। তাঁরা প্রভুর মন্দিরে হোমবলি নিয়ে এলেন।

আরো সংস্করণ

কিতাবুল মোকাদ্দস

¹⁵ পরে দ্বিতীয় মাসের চতুর্দশ দিনে তারা ঈদুল ফেসাখের কোরবানী করলো; আর ইমাম ও লেবীয়েরা লজ্জিত হয়ে নিজদেরকে পবিত্র করলো এবং মাবুদের গৃহে পোড়ানো-কোরবানী উপস্থিত করলো।

বাংলা সমকালীন সংস্করণ

¹⁵ দ্বিতীয় মাসের চতুর্দশতম দিনে তারা নিস্তারপর্বের মেষশাবকটি বধ করল। যাজক ও লেবীয়েরা লজ্জিত হয়ে ঈশ্বরের উদ্দেশে নিজেদের উৎসর্গ করলেন এবং সদাপ্রভুর মন্দিরে হোমবলি নিয়ে এলেন।

পবিএ বাইবেল CL Bible (BSI)

¹⁵ তারপর সেই মাসের চোদ্দ তারিখে তারা তারণোৎসবের বলিরূপে মেষশাবক বলি দিল। যে সমস্ত পুরোহিত ও লেবীয় নিজেদের আনুষ্ঠানিকভাবে শুচি করেন নি, তাঁরা লজ্জিত হয়ে প্রভু পরমেশ্বরের কাছে নিজেদের উৎসর্গ করলেন এবং হোমবলি উৎসর্গ করার যোগ্যতা অর্জন করলেন।

পবিত্র বাইবেল O.V. (BSI)

¹⁵ পরে দ্বিতীয় মাসের চতুর্দ্দশ দিনে তাহারা নিস্তারপর্ব্বের বলি হনন করিল; আর যাজকেরা ও লেবীয়েরা লজ্জিত হইয়া আপনাদিগকে পবিত্র করিল, এবং সদাপ্রভুর গৃহে হোমবলি উপস্থিত করিল।

ইন্ডিয়ান রিভাইজড ভার্সন (IRV) - বেঙ্গলী

¹⁵ তারা দ্বিতীয় মাসের চৌদ্দ দিনের র দিন নিস্তারপর্ব্বের ভেড়ার বাচ্চা বলি দিল। এতে যাজক ও লেবীয়েরা লজ্জা পেয়ে নিজেদের শুচি করলেন এবং সদাপ্রভুর ঘরে হোম বলির জিনিস নিয়ে আসলেন।

২ বংশাবলি 30:15 ক্রস রেফারেন্স

২ বংশাবলি 29:34

হোমবলির নিমিত্তে সমস্ত জন্তুদের ছাল ছাড়ানো ও কাটবার জন্য যাজকরা সংখ্যায় খুব কমই ছিলেন। তাই তাঁদের আত্মীয়বর্গ, লেবীয়রা সাহায্য করতে এলেন যতক্ষণ না কাজটি শেষ হয় এবং যতক্ষণ না যাজকরা নিজেদের শুদ্ধ করেন, কারণ যাজকদের থেকে লেবীয়রা নিজেদের শুদ্ধ করতে বেশী বিশ্বস্ত ছিলেন।

২ বংশাবলি 31:18

এমনকি লেবীয় পরিবারের স্ত্রী ও পুত্রকন্যারাও দানসামগ্রীর অংশবিশেষ লাভ করেছিলেন। পারিবারিক নথিপত্রে যে সমস্ত লেবীয় পরিবারের নাম ছিল তাঁরা কেউই এই অধিকার থেকে বঞ্চিত হননি। কারণ লেবীয়রা সব সময়েই একনিষ্ঠ ও পবিত্র মনে সেবার কাজের জন্য নিজেদের প্রস্তুত রাখতেন।

২ বংশাবলি 30:24

যিহূদার রাজা হিষ্কিয়, যাতে এটি সম্ভব হয় তার জন্য 1000 ষাঁড়, 7000 মেষ উপস্থিত লোকদের খাবার জন্য দান করলেন। নেতারা সকলে আরো 1000 ষাঁড় আর 10,000 মেষ দান করলেন। সমস্ত যাজকরা পবিত্র সেবার কাজের জন্য নিজেদের শুদ্ধ করলেন।

২ বংশাবলি 29:15

তারপর তারা অন্যান্য সমস্ত লেবীয়দের একত্রে জড়ো করে প্রভুর মন্দির আনুষ্ঠানিকভাবে শোধন করার জন্য নিজেদের প্রস্তুত করলেন। রাজার মুখ দিয়ে প্রভুর যে আদেশ এসেছিল তা তাঁরা শ্রদ্ধার সঙ্গে গ্রহণ করলেন।

২ বংশাবলি 5:11

উপস্থিত সমস্ত যাজকরা ঈশ্বর নির্দেশিত বিধি অনুষ্ঠানের মাধ্যমে প্রথমে নিজেদের পবিত্র করলেন। তারপর, যাজকরা সকলে বিশেষ কোনো দলে না এসে সমবেতভাবে সেই পবিত্র স্থানে এসে দাঁড়ালেন।

যাত্রাপুস্তক 19:22

আর যে সকল যাজক আমার কাছে আসবে তাদের বলো তারা যেন এই বিশেষ সভার জন্য নিজেদের তৈরি করে আসে। যদি তারা তা না করে তাহলে আমি তাদের শাস্তি দেব।”

যাত্রাপুস্তক 19:10

এবং প্রভু মোশিকে বললেন, “আজ এবং আগামীকাল তুমি একটা বিশেষ সভার জন্য লোকদের প্রস্তুত করো। তাদের অবশ্যই তাদের পোশাক ধুয়ে নিতে হবে।

গণনা পুস্তক 9:11

তবু সেই ব্যক্তি অন্য কোনোও সময়ে নিস্তারপর্ব উদ্‌যাপন করতে পারবে। দ্বিতীয় মাসের 14 তারিখে গোধুলি বেলায় অবশ্যই সে নিস্তারপর্ব উদ্‌যাপন করবে। ঐ সময়ে তারা অবশ্যই নিস্তারপর্বের মেষ, খামির ছাড়া তৈরী রুটি এবং কিছু তেতো শাকপাতা দিয়ে খাবে।

২ বংশাবলি 30:2

তিনি তাঁর সমস্ত উচ্চপদস্থ কর্মচারী এবং জেরুশালেমে সমবেত লোকেদের সঙ্গে পরামর্শ করলেন এবং দ্বিতীয় মাসে নিস্তারপর্ব উদ্‌যাপন করবেন বলে স্থির করলেন।

২ বংশাবলি 30:3

যেহেতু যাজকদের অধিকাংশ এই পবিত্র সেবা অনুষ্ঠান উদযাপনের জন্য তখনও আনুষ্ঠানিকভাবে প্রস্তুত ছিলেন না, এবং লোকরা তখনও জেরুশালেমে সমবেত হয় নি, সেহেতু নির্ধারিত সময়ে নিস্তারপর্ব উদ্‌যাপন করা গেল না।

ইষ্রা 6:20

যাজক ও লেবীয়রা সকলে পরিচ্ছন্ন হয়ে বিশেষ দিনটির জন্য প্রস্তুত হলেন। লেবীয়রা বন্দীদশা থেকে ফিরে আসা ইহুদীদের সকলের জন্য, তাঁদের নিজেদের জন্য এবং তাঁদের যাজক ভাইদের জন্য নিস্তারপর্বের উৎসর্গীকৃত মেষটিকে বলি দিলেন।

২ বংশাবলি 29:32

সেদিন, হোমবলি হিসেবে মোট 70টি ষাঁড়, 100টি মেষ এবং 200টি মেষশাবক প্রভুর কাছে নিবেদিত হল।

২ বংশাবলি 30:13

দ্বিতীয় মাসে বহু ব্যক্তি জেরুশালেমে খামিরবিহীন রুটির উৎসব পালন করতে এলো।

২ বংশাবলি 35:6

নিস্তারপর্বের মেষগুলো বলি দাও, প্রভুর জন্য নিজেদের শুদ্ধ ও পবিত্র করে তোলো। তোমাদের ভাইদের জন্য মেষগুলো প্রস্তুত করে রাখো। এসো, প্রভু মোশির মাধ্যমে আমাদের যা যা করতে আদেশ দিয়েছেন আমরা সেই সব করি।”