2 অম্মোনীয় নাহশ তাদের এই জবাব দিলেন, আমি এই শর্তে তোমাদের সঙ্গে নিয়ম স্থির করবো যে, তোমাদের সকলের ডান চোখ উৎপাটন করতে হবে এবং এর মধ্য দিয়ে আমি সমস্ত ইসরাইলে কলঙ্ক লাগাব।
2 কিন্তু অম্মোনীয় নাহশ উত্তর দিলেন, “আমি একমাত্র এই শর্তেই তোমাদের সঙ্গে শান্তিচুক্তি করব: আমি তোমাদের প্রত্যেকের ডান চোখ উপড়ে নেব ও এরকম করার দ্বারা সমগ্র ইস্রায়েল জাতিকে কলঙ্কিত করব।”
2 অম্মোনীয় নাহশ তাহাদিগকে এই উত্তর দিলেন, আমি এই পণে তোমাদের সহিত নিয়ম স্থির করিব যে, তোমাদের সকলের দক্ষিণ চক্ষু উৎপাটন করিতে হইবে, এবং তদ্দ্বারা আমি সমস্ত ইস্রায়েলে কলঙ্ক লাগাইব।
2 অম্মোনীয় নাহশ তাদেরকে এই উত্তর দিলেন, “আমি এই শর্তে তোমাদের সঙ্গে নিয়ম তৈরী করব যে, তোমাদের সবার ডান চোখ তুলে ফেলতে হবে এবং তার মাধ্যমে আমি সমস্ত ইস্রায়েলের বদনাম করব৷”
কাছে দাঁড়িয়ে থাকা লোকটিকে দায়ূদ জিজ্ঞাসা করলেন, “ও কি বলছে? পলেষ্টীয়কে হত্যা করলে, এবং ইস্রায়েলীয়দের লজ্জা মুছে দিতে পারলে কি পুরস্কার দেওয়া হবে? গলিয়াৎ লোকটা কে? সে তো একজন বিদেশী ছাড়া কেউ নয়। সে একজন পলেষ্টীয় এই যা। সে কি করে ভাবতে পারল যে জীবন্ত ঈশ্বরের সৈন্যদের বিরুদ্ধে গালমন্দ করতে পারে?”
আমরা কেন আপনাকে অনুসরণ করবো? উত্তম জিনিসে পরিপূর্ণ এমন কোনো দেশে তো আপনি আমাদের নিয়ে আসেন নি। আপনি আমাদের ঈশ্বরের শপথ করা সেই দেশও দেন নি এবং আমাদের চারণভূমি অথবা দ্রাক্ষাক্ষেতও দেন নি। আপনি কি এইসব লোকদের ক্রীতদাস করবেন? না, আমরা আসবো না।”
তাই ভাইরা তাঁকে বলল, “আপনি সুন্নত নন বলে আপনার সঙ্গে আমাদের বোনের বিয়ে দিতে পারি না। যদি আমরা আমাদের বোনকে আপনাকে বিয়ে করতে দিই তা হবে আমাদের পক্ষে এক অপমান।
“কিন্তু হিষ্কিয়র কথা শুনো না! ‘অশূররাজ বলে পাঠিয়েছেন; আমার সঙ্গে সন্ধি স্থাপন করো। আমার আনুগত্য স্বীকার করলে তোমরা তোমাদের নিজেদের ক্ষেতের ফসল, বাড়ির কুঁয়োর জল খেতে পারবে।
পলেষ্টীয়রা শিম্শোনকে ধরে ফেলল। তারা তার চোখ খুবলে নিয়ে তাকে ঘসা শহরে নিয়ে গেল এবং যাতে সে পালিয়ে না যায় সেজন্য চেন দিয়ে বাঁধল। তারপর কারাগারে তাকে ঢুকিয়ে যাঁতায় শস্য পিষতে বাধ্য করল।
কিন্তু তারপর তোমরা দেখলে অম্মোনদের রাজা নাহশ তোমাদের সঙ্গে যুদ্ধ করতে আসছে। অমনি বলে উঠলে, ‘না, আমরা একজন রাজা চাই যে আমাদের শাসন করবে!’ প্রভু, তোমাদের ঈশ্বর ইতিমধ্যেই তোমাদের রাজা থাকা সত্ত্বেও তোমরা সেটা বলেছিলে।