20 অভ্যন্তরীণ পবিত্র স্থানটি ছিল প্রায় 9.2 মিটার করে লম্বা, চওড়া ও উঁচু। ভিতরদিকটি তিনি পাকা সোনা দিয়ে মুড়ে দিলেন, এবং দেবদারু কাঠের যজ্ঞবেদিটিও তিনি পাকা সোনা দিয়ে মুড়ে দিলেন।
20 ভিতরের এই কক্ষটি ছিল কুড়ি হাত লম্বা, কুড়ি হাত চওড়া এবং কুড়ি হাত উঁচু। কক্ষটি আগাগোড়া খাঁটি সোনার পাতে মোড়া ছিল। তিনি একটি বেদী নিমার্ণ করে সীডার কাঠের আবরণ তৈরী করে দিলেন।
20 সেই স্থানটা ছিল কুড়ি হাত লম্বা, কুড়ি হাত চওড়া ও কুড়ি হাত উঁচু। খাঁটি সোনা দিয়ে তিনি তার ভিতরটা মুড়িয়ে দিলেন এবং বেদীটাও তিনি এরস কাঠ দিয়ে ঢেকে দিলেন।
শলোমন তাঁর মন্দিরের জন্য অনেক জিনিসই সোনা দিয়ে বানাতে নির্দেশ দিয়েছিলেন। মন্দিরের যেসব জিনিস শলোমন সোনা দিয়ে বানিয়েছিলেন সেগুলো হল: সোনার বেদী, একটি সোনার টেবিল (যার ওপরে সাজিয়ে ঈশ্বরকে রুটির নৈবেদ্য দেওয়া হত), পবিত্রতম স্থানের উত্তর ও দক্ষিণে পাঁচটি পাঁচটি করে মোট 10টি বাতিদান, পবিত্রতম স্থানের উত্তর ও দক্ষিণের জন্য 5টি করে চিমটে, সোনার বাটি, কব্জাসমূহ, ছোট বাটি, পবিত্রতম স্থান ও মূল ঘরটির দরজার জন্য সোনার কপাট।
শলোমন ঘরটি আগাগোড়া বিশুদ্ধ সোনার পাত দিয়ে মুড়ে দিয়েছিলেন। তিনি ঘরের সামনে ধূপধূনো দেবার জন্য একটি বেদী তৈরী করেছিলেন। তিনি বেদীটি সোনা দিয়ে মুড়ে দিয়েছিলেন এবং তার চারপাশে সোনার হার জড়িয়ে দিয়েছিলেন। এছাড়াও ঘরটিতে সোনায় মোড়া দুই করূব দূতের মূর্ত্তি ছিল।
মন্দিরের কড়িকাঠগুলি, দরজার কাঠামোগুলি, দরজাগুলি এবং মন্দিরের দেওয়ালগুলি তিনি সোনা দিয়ে মুড়ে দিয়েছিলেন এবং দেওয়ালের ওপর তিনি করূব দূতদের প্রতিকৃতি খোদাই করেছিলেন।
অনেকটা কাঠের তৈরী একটি বেদীর মত যা উচ্চতায় 3 হাত ও লম্বায় 2 হাত এবং চওড়ায় 2 হাত। এর ধারগুলি এবং ভিত্তি কাঠের তৈরী ছিল। পুরুষটি আমায় বললেন, “এইটি সেই টেবিল যা প্রভুর সামনে রয়েছে।”