31 লেবীয়রা প্রভুর কাছে বিশ্রামের দিন, অমাবস্যার দিন ও অন্যান্য উৎসবের দিনগুলিতে হোমবলি উৎসর্গ করতেন। প্রতিদিন তাঁরা প্রভুর সেবা করতেন। প্রতি বার কতজন লেবীয় সেবা করবে সে ব্যাপারে বিশেষ নিয়ম ছিল এবং তাঁরা এই নিয়মগুলি অনুসরণ করতেন।
31 এবং সাব্বাথবারে, অমাবস্যার উৎসবে ও বিশেষ বিশেষ উৎসবের দিনগুলিতে যখনই সদাপ্রভুর কাছে হোমবলি উৎসর্গ করা হত, তখনও তাদের একই কাজ করতে হত। সঠিক সংখ্যায় ও তাদের জন্য নিরূপিত প্রথানুসারে নিয়মিতভাবে তাদের সদাপ্রভুর সামনে পরিচর্যা করে যেতে হত।
31 সাব্বাথ দিনে, অমাবস্যা তিথি ও অন্যান্য পর্ব ও হোমবলির সময় সর্বদা প্রভু পরমেশ্বরের স্তবগান করা ছিল তাদের দায়িত্ব। প্রত্যেক বারে কতজন করে লেবীয় কর্তব্যরত থাকবে, তার সংখ্যাও নির্ধারণ করে নিয়ম-কানুন বেঁধে দেওয়া হয়েছিল। এইভাবে প্রভু পরমেশ্বরের অবিরাম উপাসনা পরিচালনার দায়িত্ব লেবীয়দের উপরে ন্যস্ত করা হয়েছিল।
এছাড়াও তোমার বিশেষ সভার সময়, অমাবস্যার দিনগুলোতে এবং তোমাদের সকলের সুখের সমাবেশে এই শিঙা দুটিকে বাজাবে। তুমি যখন তোমার হোমবলি এবং মঙ্গল নৈবেদ্য প্রদান করবে সেই সময়ও শিঙা দুটিকে বাজাবে। প্রভু, তোমার ঈশ্বর তোমাকে যেন মনে রাখেন, সে জন্যই এই বিশেষ পদ্ধতি। এটি করার জন্য আমি তোমাকে আদেশ করছি; আমিই প্রভু তোমার ঈশ্বর।”
কাজটি শেষ হলে কর্মচারীরা অবশিষ্ট অর্থ রাজা যোয়াশ ও যাজক যিহোয়াদার কাছে ফিরিয়ে আনলো। এই অর্থ দিয়ে প্রভুর মন্দিরের জন্য বিভিন্ন জিনিসপত্র বানানো ছাড়াও, এই অর্থ প্রভুর মন্দিরের নিত্যসেবা ও হোমবলি নিবেদনের কাজে ব্যবহার করা হয়েছিল। এছাড়াও এই অবশিষ্ট অর্থ দিয়ে সোনা ও রূপোর পাত্র ও টুকিটাকি জিনিসপত্র বানানো হয়েছিল। যিহোয়াদার জীবদ্দশায় যাজকরা নিয়মিত প্রভুর মন্দিরে হোমবলি উৎসর্গ করতেন।