সেইভাবে তোমরা স্বামীরাও, তোমাদের স্ত্রীদের সাথে বুদ্ধি দিয়ে বিচার করে বাস কর। তাদের প্রতি সম্মান প্রদর্শন কর। কারণ তারা তোমাদের থেকে দুর্বল হলেও ঈশ্বর তাদেরও সমানভাবে আশীর্বাদ করেন, যে আশীর্বাদ অনুগ্রহের, যা সত্য জীবন দান করে। তাদের সঙ্গে যেরূপ ব্যবহার করা তোমাদের উচিত তা যদি না কর তবে তোমাদের প্রার্থনায় বাধা সৃষ্টি হতে পারে।
“যদি মনিব অন্য কোনও স্ত্রীলোককে বিয়ে করে তাহলে সে তার প্রথম স্ত্রীকে কম খাবার বা কম জামাকাপড় দিতে পারবে না। সে তার স্ত্রীর প্রতি বিবাহের অধিকার হিসেবে সব কর্তব্য করবে।
কোন পুরুষের কোন স্ত্রীলোকের সঙ্গে যৌন সম্পর্ক না থাকাই ভাল। কিন্তু যৌন পাপের বিপদ আছে, তাই প্রত্যেক পুরুষের নিজ স্ত্রী থাকাই উচিত, আবার প্রত্যেক স্ত্রীলোকের নিজ স্বামী থাকা উচিত।