Biblia Todo Logo
অনলাইন বাইবেল

- বিজ্ঞাপন -




হবক্‌ 2:19 - পবিত্র বাইবেল

19 এটা সেই লোকটির পক্ষে খুবই খারাপ হবে যে কাঠের মূর্ত্তিকে বলে, “উঠে পড়ো!” এটা লোকটির পক্ষে খুবই খারাপ হবে যে, যে পাথর কথা বলতে পারে না তাকে বলে, “জেগে ওঠো!” এসব জিনিস তাকে সাহায্য করতে পারবে না। সেই মূর্ত্তিটি হয়তো সোনা এবং রূপোর দ্বারা আবৃত হতে পারে কিন্তু সেই মূর্ত্তিতে কোন প্রাণ নেই।

অধ্যায় দেখুন কপি


আরো সংস্করণ

কিতাবুল মোকাদ্দস

19 ধিক্‌ তাকে, যে কাঠকে বলে, তুমি জাগ, নির্বাক পাথরকে বলে, তুমি ওঠ। সে কি শিক্ষা দেবে? দেখ, সে সোনা ও রূপায় মোড়ানো, তার অন্তরে শ্বাসবায়ুর লেশমাত্রও নেই।

অধ্যায় দেখুন কপি

বাংলা সমকালীন সংস্করণ

19 ধিক্ তাকে, যে কাঠকে বলে, ‘জীবিত হও!’ আর নির্জীব পাথরকে বলে ‘ওঠো!’ সেটা কি পথ দেখাতে পারে? এটা সোনা ও রুপো দিয়ে আবৃত; এর মধ্যে কোনো শ্বাস নেই।”

অধ্যায় দেখুন কপি

পবিএ বাইবেল CL Bible (BSI)

19 তার সর্বনাশ অনিবার্য, যে কাষ্ঠখণ্ডকে সম্বোধন করে বলে, ‘তুমি জাগ্রত হও’, মূক পাষাণ মূর্তিকে বলে, ‘ওঠ’। এই প্রতিমা কি প্রকাশ করতে পারে পরম জ্ঞান? সোনা-রূপোয় মোড়া হলেও প্রাণবায়ু নেই তার মধ্যে।

অধ্যায় দেখুন কপি

পবিত্র বাইবেল O.V. (BSI)

19 ধিক্‌ তাহাকে, যে কাষ্ঠকে বলে, তুমি জাগ, অবাক্‌ প্রস্তরকে বলে, তুমি উঠ। সে কি শিক্ষা দিবে? দেখ, সে সুবর্ণ ও রৌপ্যে মণ্ডিত, তাহার অন্তরে শ্বাসবায়ুর লেশও নাই।

অধ্যায় দেখুন কপি

ইন্ডিয়ান রিভাইজড ভার্সন (IRV) - বেঙ্গলী

19 ধিক তাকে! যে কাঠের মূর্ত্তি কে বলে জেগে ওঠ, আর প্রাণহীন পাথরের মূর্ত্তি বলে ওঠ, এই সব কি শিক্ষা দেবে? দেখ, সে তো সোনা ও রূপা দিয়ে মোড়ানো, কিন্তু তার মধ্যে শ্বাসবায়ু নেই।

অধ্যায় দেখুন কপি




হবক্‌ 2:19
27 ক্রস রেফারেন্স  

ওই মূর্ত্তিগুলোর কান ছিলো কিন্তু শুনতে পেতো না। ওই মূর্ত্তিগূলোর নাক ছিলো কিন্তু ঘ্রাণ নিতে পারতো না।


সেই মূর্ত্তিকে সুন্দর করে তোলার জন্য কাঠের মূর্ত্তিতে সোনা রূপো লাগিয়েছে। তারপর সেই মূর্ত্তিরা যাতে পড়ে না যায় তার জন্য তারা হাতুড়ি ও পেরেকের সাহায্যে তাদের মাটিতে আবদ্ধ করেছে।


তারা সেই মূর্ত্তি তৈরী করতে তর্শীশের রূপো এবং ঊফসের সোনা ব্যবহার করেছে। ছুতোর মিস্ত্রী এবং স্বর্ণকার শ্রমিকরা তাদের সেই মূর্ত্তিদের তৈরী করেছে। তারা সেই মূর্ত্তিদের বেগুনী ও নীল রঙের পোশাক পরিয়েছে। “দক্ষ কারিগররা” ঐ “দেবতাদের” তৈরী করেছে।


সেই নারীর পরনে ছিল বেগুনী ও লাল রঙের বসন, সোনা ও বহুমূল্য মণি-মুক্তা খচিত অলঙ্কার তার অঙ্গে, তার হাতে সোনার একটি পানপাত্র ছিল, ঘৃন্য দ্রব্যে ও তার যৌন পাপ মালিন্যে তা পূর্ণ।


“তাহলে আমরা যখন ঈশ্বরের সন্তান, তখন ঈশ্বরকে মানুষের শিল্পকলা বা কল্পনা অনুসারে সোনা, রূপো বা পাথরের তৈরী কোন মূর্তির সঙ্গে তুলনা করা আমাদের উচিত নয়।


তার বদলে আপনি স্বর্গের ঈশ্বরের বিরুদ্ধাচরণ করেছেন। আপনি প্রভুর মন্দির থেকে আনা পাত্রে আপনার রাজকর্মচারী, আপনার পত্নী ও উপপত্নীদের দ্রাক্ষারস পান করার আদেশ দিয়েছেন। আপনি সোনা, রূপা, পিতল, লোহা, কাঠ ও পাথরের তৈরী সেই সব দেবতাদের প্রশংসা করেছেন। তারা কিছু দেখতে পায় না, শুনতে পায় না বা বুঝতে পারে না। কিন্তু আপনি সেই ঈশ্বরকে সম্মান দেন নি যাঁর আপনার জীবন ও কর্মের ওপর নিয়ন্ত্রণ রয়েছে।


তাই আমি এই নিয়ম করলাম: কোন দেশের এবং কোন ভাষার কোন ব্যক্তি যদি শদ্রক, মৈশক ও অবেদ্-নগোর ঈশ্বরের বিরুদ্ধে কোন কথা বলে তবে তাদের টুকরো টুকরো করে কেটে ফেলা হবে। তাদের বাড়ি-ঘর সর্বসাধারণের শৌচালয় হয়ে উঠবে কারণ অন্য কোন দেবতা তাঁর লোকদের এভাবে বাঁচাতে পারেন না।”


কিন্তু যদি আমাদের ঈশ্বরও আমাদের রক্ষা না করেন, তাহলেও আমরা আপনার দেবতার সেবা করব না এবং আপনার প্রতিষ্ঠিত সোনার মূর্ত্তির পূজাও করব না।”


তাই, যে মূহুর্তে শিঙা, বাঁশি, বীণা এবং অন্যান্য বাদ্যযন্ত্রের শব্দ শোনা গেল, সমস্ত দেশসমূহ ও সমস্ত ভাষাবিদগণ আভূমি নত হল এবং নবূখদ্‌নিৎ‌সরের প্রতিষ্ঠিত মূর্ত্তির পূজা করল।


রাজা নবূখদ্‌নিৎ‌সর একটি সোনার মূর্ত্তি তৈরী করলেন। মূর্ত্তিটি ছিল 60 হাত উঁচু এবং 6 হাত চওড়া। তারপর তিনি সেই মূর্ত্তিটি বাবিল প্রদেশে দূরা সমতলের ওপর স্থাপন করলেন।


বাবিলের মূর্ত্তিগুলোকে শাস্তি দেওয়ার সময় নিশ্চিত ভাবেই আসবে। আমি তাদের নিশ্চয়ই শাস্তি দেব। এবং গোটা বাবিল দেশ তাতে লজ্জিত হবে। রাস্তার ওপরে অনেক মৃতদেহ পড়ে থাকবে।


মানুষ এতো বোকা! নিজের হাতে তৈরী মূর্ত্তিদের কাছেই স্বর্ণকার শ্রমিকরা বোকা বনে গেল। ঐ মূর্ত্তিরা মিথ্যে ছাড়া আর কিছু নয়, ওরা বোধ-বুদ্ধিহীন।


কোন কোন লোক তাদের থলি থেকে সোনা বার করে। এবং তারা তাদের রূপো দাঁড়িপাল্লায় মাপে। সেই সব লোকরা মূর্ত্তি বানাতে শিল্পীকে পয়সা দেয়। তারপর তারা এই মূর্ত্তিগুলির সামনে মাথা নত করে এবং তাদের কাছে প্রার্থনা করে।


কিন্তু অল্প কিছু কাঠ অবশিষ্ট থাকে। তাই লোকে কাঠ দিয়ে মূর্ত্তি বানিয়ে তাকে দেবতা বলে। সে এই মূর্ত্তির সামনে মাথা নত করে এবং তার পূজা করে। লোকে ঐ মূর্ত্তির কাছে প্রার্থনা করতে করতে বলে: “তুমিই আমার দেবতা। আমাকে রক্ষা কর!”


কাঠ অথবা ধাতু দিয়ে কেউ কেউ মূর্ত্তি বানায়। আর সেই মূর্ত্তিকেই তারা দেবতা বলে মনে করে। একজন শ্রমিক মূর্ত্তি বানায়। অন্য শ্রমিকরা সোনা-রূপা দিয়ে মূর্ত্তির জন্য অলঙ্কার বানায়।


লোকরা তাদের মূর্ত্তিকে পূজা করে। ওরা ওদের “দেবতার” বড়াই করে। কিন্তু ওই লোকগুলো লজ্জিত হবে। ওদের “দেবতারাই” মাথা নত করে প্রভুর উপাসনা করবে।


ডুবে যাওয়ার হাত থেকে রক্ষা করার জন্য লোকরা নৌকাটিকে হাল্কা করতে চেষ্টা করল। সে জন্য তারা নৌকার মালগুলো ছুঁড়ে সমুদ্রে ফেলে দিতে আরম্ভ করল। মাঝিরা খুবই ভয় পেয়ে গেল। প্রত্যেকে তাদের দেবতাদের উদ্দেশ্যে প্রার্থণা করতে আরম্ভ করল। যোনা নৌকার একেবারে পশ্চাদ্ভাগে চলে গেলেন এবং তিনি শুয়ে পড়লেন ও ঘুমোতে গেলেন।


অন্যান্য লোকদের দেবতারা শুধুই সোনা ও রূপোর মূর্ত্তি। ওদের দেবতারা নিছকই মানুষের হাতের তৈরী মূর্ত্তি মাত্র।


সেই সব মৃত দেবতারা বেঁচে ওঠে না। সেই সব প্রেতগণ মৃত্যু থেকে আর জেগে ওঠে না। আপনি তাদের ধ্বংস করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন। এবং তাদের সম্বন্ধে আমাদের ভাবনা উদ্রেক করবার যা কিছু তা সবই আপনি ধ্বংস করেছেন।


“কে আমাদের এইসব ঘটার আগেই বলেছিল? তাকেই আমাদের ঈশ্বর বলা উচিৎ‌। তোমাদের মধ্যে কোন মূর্ত্তি কি এইসব বলেছিল? না! সেই সব মূর্ত্তিদের কেউই কিছু বলতে পারে নি। সেই সব মূর্ত্তিরা কোন কথাই বলতে পারে নি। তারা তোমাদের কোন কথা শুনতেও পায় নি।


তোমরা নদীর মসৃণ পাথরকে পূজা করতে ভালবাস। তোমরা তাদের পূজা করতে তাদের ওপর দ্রাক্ষারস ঢালো। তোমরা তাদের জন্য পশুবলি দাও, কিন্তু তোমরা যা পাবে তা হল শুধু এই পাথরগুলো। তোমরা কি মনে কর এতে আমি সুখী হই? না! এইসব আমাকে সুখী করে না!


বস্তুত, তারা একটি কাঠের টুকরোকে বলে, ‘তুমি আমার পিতা!’ তারা একটি পাথরকে বলে, ‘তুমি আমাকে জন্ম দিয়েছ।’ তারা আমার দিকে তাকায় না। তারা আমার দিকে তাদের পেছন ফিরিয়েছে। কিন্তু বিপদে পড়লে এই যিহূদার লোকরাই লজ্জিত হয়ে আমাকে বলবে, ‘এসো, আমাদের উদ্ধার করো।’


দেখা যাক, তোমাদের তৈরী করা মূর্ত্তিরা এসে বিপদ থেকে তোমাদের উদ্ধার করতে পারে কি না? যিহূদা তোমাদের যত শহর, তত দেবতা। দেখি তারা কিভাবে তোমাদের বিপদ থেকে উদ্ধার করে।


অন্য দেশের রীতি কোন কিছুর যোগ্য নয়। কারণ তাদের দেবতা কিছু নয়, শুধু মূর্ত্তি মাত্র। তাদের মূর্ত্তি প্রতিমা ছোট্ট কাঠের তৈরী। শ্রমিকরা জঙ্গলে কাঠ কেটেছিল, তারপর তারা তা এনেছিল এবং তাকে মূর্ত্তিসমূহের রূপ দিয়েছিল।


কিন্তু মানুষ এতই বোকা যে তারা বুঝতে পারে না ঈশ্বর কি করেছেন। দক্ষ কারিগররা ভ্রান্ত দেবতার মূর্ত্তি বানায়। সেই মূর্ত্তি একমাত্র ভ্রান্ত দেবতারই। সেগুলি যে করেছে সেই কারিগরের বোকামি তারা দেখিয়ে দেয়। সেই মূর্ত্তি জীবন্ত নয়।


তাঁরা দ্রাক্ষারস পান করার সময় সোনা, রূপা, পিতল, লোহা, কাঠ ও পাথরের তৈরী দেবমূর্ত্তির গুণগান করছিলেন।


আমাদের অনুসরণ করো:

বিজ্ঞাপন


বিজ্ঞাপন