13 যাজকের মেয়ে বিধবা হলে অথবা সে স্বামী পরিত্যক্তা হলে, যদি তাকে সাহায্য করার মত কোন সন্তান-সন্ততি না থাকে এবং সে যেখানে বাল্যকাল কাটিয়েছে সেই পিত্রালয়ে ফিরে আসে, তাহলে সে তার পিতার খাদ্য কিছুটা খেতেও পারে। তাছাড়া কেবলমাত্র যাজকের পরিবারের লোকরা এই খাদ্য খেতে পারবে।
13 কিন্তু ইমামের কন্যা যদি বিধবা কিংবা পরিত্যক্তা হয়, আর তার সন্তান না থাকে এবং সে পুনর্বার এসে বাল্যকালের মত পিতার বাড়িতে বাস করে তবে সে পিতার অন্ন ভোজন করবে, কিন্তু অন্য বংশীয় কোন লোক তা ভোজন করবে না।
13 কিন্তু যাজকের মেয়ে যদি বিধবা হয়, অথবা তার বিবাহবিচ্ছেদ হয়ে থাকে, অথচ সন্তান না থাকে এবং তার যৌবন থাকাকালীন বাবার বাড়িতে বসবাস করতে সে ফিরে আসে, তাহলে সে তার বাবার খাদ্য ভোজন করবে। অন্যদিকে, কোনো অস্বীকৃত মানুষ ভোজন করতে পারবে না।
13 কিন্তু পুরোহিতের কন্যা যদি বিধবা কিম্বা স্বামী পরিত্যক্তা ও নিঃসন্তান হয় এবং সে যদি আবার পিত্রালয়ে ফিরে এসে বাল্যকালের মতই বসবাস করে তাহলে সে পৈতৃক অন্ন গ্রহণ করতে পারবে। কিন্তু অন্য গোত্রের কোন লোক তা ভোজন করতে পারবে না।
13 কিন্তু যাজকের কন্যা যদি বিধবা কিম্বা ত্যক্তা হয়, আর তাহার সন্তান না থাকে, এবং সে পুনর্ব্বার আসিয়া বাল্যাবস্থার ন্যায় পিতৃগৃহে বাস করে, তবে সে পিতার অন্ন ভোজন করিবে, কিন্তু অন্য বংশীয় কোন লোক তাহা ভোজন করিবে না।
13 কিন্তু যাজকের মেয়ে যদি বিধবা কিংবা পরিত্যক্তা হয়, আর তার সন্তান না থাকে এবং সে আবার এসে ছোটবেলার মত বাবার ঘরে বাস করে, তবে সে বাবার অন্ন খাবে, কিন্তু অন্য বংশীয় কোন লোক তা খাবে না।
“তাছাড়া তুমি, তোমার ছেলেরা এবং মেয়েরা দোলনীয় নৈবেদ্যসমূহের বক্ষদেশ এবং উরুর অংশ আহার করতে পারবে। এসব তোমাদের পবিত্র জায়গায় খেতে হবে না। কিন্তু তা অবশ্যই পরিচ্ছন্ন জায়গায় খেতে হবে। কারণ সেগুলি আসে মঙ্গল নৈবেদ্যসমূহ থেকে। ইস্রায়েলের লোকরা ঈশ্বরকে যে উপহার দেয় তা থেকে এই অংশ তোমার ও তোমার সন্তানদের প্রাপ্য বলে ধরা হয়েছে।
তখন যিহূদা তার বৌমা তামরকে বলল, “যাও, তোমার পিতার বাড়ী ফিরে যাও। যে পর্যন্ত না আমার ছোট পুত্র শেলা বড় হয় সে পর্যন্ত বিয়ে না করে সেখানেই থাক।” যিহূদা আসলে ভয় পেয়েছিলেন, ভেবেছিলেন অন্য ভাইদের মতো হয়তো শেলাও মারা যাবে। তামর তার পিতার বাড়ী ফিরে গেল।
কেবলমাত্র যাজকদের পরিবারের লোকরাই পবিত্র খাদ্য আহার করতে পারে। যাজকের সঙ্গে বসবাসকারী একজন প্রবাসী অথবা একজন ভাড়াটে কর্মী অবশ্যই কোন পবিত্র খাদ্য খেতে পারে না।
রাজ্যপাল তাদের আদেশ দিলেন, যতক্ষণ পর্যন্ত না একজন যাজক ঊরীম এবং তুম্মীম দ্বারা ঈশ্বরের সিদ্ধান্ত না জানাতে পারে ততক্ষণ তারা যেন পবিত্র খাদ্য গ্রহণ না করে।