লূক 1:18 - পবিত্র বাইবেল

¹⁸ তখন সখরিয় সেই স্বর্গদূতকে বললেন, “আমি কিভাবে জানব যে সত্যিই এসব হবে? কারণ আমি তো বৃদ্ধ হয়ে গেছি, আর আমার স্ত্রীরও অনেক বয়স হয়ে গেছে।”

আরো সংস্করণ

কিতাবুল মোকাদ্দস

¹⁸ তখন জাকারিয়া ফেরেশতাকে বললেন, কেমন করে আমি তা জানতে পারব? কেননা আমি বৃদ্ধ এবং আমার স্ত্রীরও অনেক বয়স হয়েছে।

বাংলা সমকালীন সংস্করণ

¹⁸ সখরিয় দূতকে জিজ্ঞাসা করলেন, “আমি কী করে এ বিষয়ে সুনিশ্চিত হব? কারণ আমি বৃদ্ধ, আমার স্ত্রীরও অনেক বয়স হয়েছে।”

luker lekha ʃuʃomacar 1921 (Colloquial Bengali in Simplified Phonetics)

¹⁸ tokhon ʃokhorio dutke jiggæ̃ʃa korilen, “kiʃe ei kotha ʃotto bolia janite paribo? ami to buṛô; amar strirô khub beʃi boyoʃ hoia giache.”

পবিএ বাইবেল CL Bible (BSI)

¹⁸ সখরিয় দূতকে বললেন, এ কথা যে সত্য তা আমি কেমন করে বুঝব? কারণ আমি বৃদ্ধ, আমার স্ত্রীরও অনেক বয়স হয়েছে। তখন সেই দূত বললেন,

পবিত্র বাইবেল O.V. (BSI)

¹⁸ তখন সখরিয় দূতকে কহিলেন, কিসে ইহা জানিব? কেননা আমি বৃদ্ধ এবং আমার স্ত্রীরও অধিক বয়স হইয়াছে।

লূক 1:18 ক্রস রেফারেন্স

আদিপুস্তক 17:17

ঈশ্বরকে যে তিনি মান্য করেন এই কথা বোঝাবার জন্যে অব্রাহাম আভূমি মাথা নত করলেন। কিন্তু তিনি নিজের মনে হেসে বললেন, “আমার 100 বছর বয়স। আমার আর সন্তান হতে পারে না এবং সারার 90 বছর বয়স। সে সন্তানের জন্ম দিতে পারবে না।”

লূক 1:34

তখন মরিয়ম স্বর্গদূতকে বললেন, “কেমন করে সম্ভব? কারণ আমি তো কুমারী!”

২ রাজাবলি 7:2

রাজার ঠিক পাশেই যে সেনাপতি ছিল সে বলে উঠল, “প্রভু যদি স্বর্গে ছেঁদা করার ব্যবস্থাও করেন, তাহলেও আপনি যা বলছেন তা ঘটা অসম্ভব!” ইলীশায় বললেন, “সম্ভব কি অসম্ভব তা তুমি নিজের চোখেই দেখতে পাবে। তবে তুমি ঐ খাবার ছুঁতেও পারবে না।”

আদিপুস্তক 15:8

কিন্তু অব্রাম বললেন, “প্রভু আমার গুরু, এই দেশ যে আমি পাব তার নিশ্চয়তা কি?”

লূক 1:7

ইলীশাবেৎ বন্ধ্যা হওয়ার দরুন তাঁদের কোন সন্তান হয় নি। তাঁদের উভয়েরই অনেক বয়স হয়ে গিয়েছিল।

যিশাইয় 38:22

হিষ্কিয় যিশাইয়কে জিজ্ঞেস করলেন, “এমন কি সঙ্কেত যার থেকে বোঝা যাবে যে আমি আবার প্রভুর মন্দিরে যেতে সক্ষম হব?”

আদিপুস্তক 18:12

স্বভাবতই সারা যা শুনলেন তা বিশ্বাস করলেন না। নিজের মনে মনে সারা হেসে বললেন, “আমি বৃদ্ধা হয়েছি আর আমার স্বামীও বৃদ্ধ। সন্তান প্রসবের পক্ষে আমার অনেক বেশী বয়স হয়েছে।”

রোমীয় 4:19

অব্রাহামের বয়স তখন একশ বছর, কাজেই সন্তান লাভের জন্য তাঁর দৈহিক ক্ষমতা শেষ হয়ে গিয়েছিল। তাঁর স্ত্রী সারার সন্তান ধারণ করার ক্ষমতা ছিল না। অব্রাহাম এসব কথা চিন্তা করেছিলেন, কিন্তু ঈশ্বরের প্রতি বিশ্বাসে তিনি দুর্বল হয়ে পড়েন নি।