Biblia Todo Logo
অনলাইন বাইবেল

- বিজ্ঞাপন -




রোমীয় 1:20 - পবিত্র বাইবেল

20 ঈশ্বর সম্পর্কে এমন এমন বিষয় আছে যা মানুষ চোখে দেখতে পায় না, যেমন তাঁর অনন্ত পরাক্রম ও সেই সমস্ত বিষয়, যার কারণে তিনি ঈশ্বর। জগৎ‌ সৃষ্টির শুরু থেকে ঈশ্বরের নানা কাজে সে সব প্রকাশিত হয়েছে। ঈশ্বরের সৃষ্ট বস্তুর মধ্যে ঐসব পরিষ্কারভাবেই বোঝা যাচ্ছে। তাই মানুষ যে মন্দ কাজ করছে তার জন্য উত্তর দেবার পথ তার নেই।

অধ্যায় দেখুন কপি


আরো সংস্করণ

কিতাবুল মোকাদ্দস

20 ফলত তাঁর অদৃশ্য গুণ, অর্থাৎ তাঁর অনন্ত পরাক্রম ও খোদায়ী স্বভাব, দুনিয়ার সৃষ্টির শুরু থেকে তাঁর নানা রকম কাজ পরিষ্কার হয়ে ফুটে উঠেছে, এজন্য মানুষের উত্তর দেবার আর কোন উপায় নেই;

অধ্যায় দেখুন কপি

বাংলা সমকালীন সংস্করণ

20 এর কারণ হল, জগৎ সৃষ্টি হওয়ার সময় থেকে, ঈশ্বরের অদৃশ্য গুণাবলি—তাঁর অনন্ত পরাক্রম ও ঐশী-চরিত্র—স্পষ্টভাবে দৃশ্যমান হয়েছে। সমস্ত সৃষ্ট বস্তুর মধ্য দিয়ে তা বোঝা যায়, যেন কোনো মানুষ অজুহাত দিতে না পারে।

অধ্যায় দেখুন কপি

পবিএ বাইবেল CL Bible (BSI)

20 তাঁর অদৃশ্য প্রকৃতি, অর্থাৎ তাঁর সনাতন শক্তিমত্তা এবং ঐশী সত্তা তাঁর সৃষ্ট সমস্ত বস্তুর মধ্যে সৃষ্টির পত্তন থেকেই সুস্পষ্টভাবে অভিব্যক্ত। কাজেই নিজেদের আচরণের সমর্থনে কোন কৈফিয়ৎ তাদের নেই।

অধ্যায় দেখুন কপি

পবিত্র বাইবেল O.V. (BSI)

20 ফলতঃ তাঁহার অদৃশ্য গুণ, অর্থাৎ তাঁহার অনন্ত পরাক্রম ও ঈশ্বরত্ব, জগতের সৃষ্টিকাল অবধি তাঁহার বিবিধ কার্য্যে বোধগম্য হইয়া দৃষ্ট হইতেছে, এ জন্য তাহাদের উত্তর দিবার পথ নাই;

অধ্যায় দেখুন কপি

ইন্ডিয়ান রিভাইজড ভার্সন (IRV) - বেঙ্গলী

20 সাধারণত তাঁর অদৃশ্য গুন অর্থাৎ তাঁর চিরকালের শক্তি ও ঈশ্বরীয় স্বভাব পৃথিবীর সৃষ্টির দিন থেকে তাঁর নানা কার্য্য তাঁর সৃষ্টি থেকেই মানুষ বুঝতে পেরেছে। সেইজন্য তাদের কাছে উত্তর দেবার জন্য কোনো অজুহাত নেই।

অধ্যায় দেখুন কপি




রোমীয় 1:20
37 ক্রস রেফারেন্স  

তাছাড়া মানুষের পক্ষে ঈশ্বরকে যতখানি জানা সম্ভব, তা তো তিনি পরিষ্কারভাবে জানিয়ে দিয়েছেন।


আকাশের দিকে তাকাও। তারাগুলি তৈরী করেছে কে? আকাশের “সেনাদের” সৃষ্টিকর্তা কে? কে সব তারাদের নাম জানে? সত্যিকারের ঈশ্বর প্রচণ্ড শক্তিশালী ও ক্ষমতাবান, তাই কোন তারা হারিয়ে যায় না।


আপনি নিজের হাত দিয়ে যে স্বর্গ সৃষ্টি করেছেন তার দিকে চেয়ে দেখি। আপনার সৃষ্টি করা চাঁদ এবং তারা দেখি এবং আমি বিস্মিত হই।


তারা দেখায় যে, বিধি-ব্যবস্থার নির্দেশ কোনটা ভাল, কোনটা মন্দ, তা তারা তাদের হৃদয় দিয়েই জানে। তাদের বিবেকও এ ব্যাপারে সাক্ষ্য দেয়। অনেক সময় তাদের চিন্তাধারাই ব্যক্ত করে যে তারা অন্যায় কাজ করছে আর তাতে তারা দোষী হয়। কোন কোন সময় তাদের চিন্তাধারা ব্যক্ত করে যে তারা ঠিকই করছে, আর তাই তারা দোষী হয় না।


ঈশ্বরকে কেউ কখনও দেখেনি; কিন্তু একমাত্র পুত্র, যিনি পিতার কাছে থাকেন, তিনিই তাঁকে প্রকাশ করেছেন।


আমি যদি না আসতাম ও তাদের সঙ্গে কথা না বলতাম, তাহলে তাদের পাপ হত না। কিন্তু আমি এসেছি, তাদের সঙ্গে কথা বলেছি তাই তাদের এখন পাপ ঢাকবার কোন উপায় নেই।


যিনি যুগপর্যায়ের রাজা, অক্ষয়, অদৃশ্য ও একমাত্র ঈশ্বর; যুগপর্যায়ে যুগে যুগে তাঁরই সম্মান ও মহিমা হোক্। আমেন।


কারণ ঈশ্বরের সম্পূর্ণতা খ্রীষ্টের দেহের মধ্যে বাস করেছে;


প্রভু আপনি আমার সারা দেহ সৃষ্টি করেছেন। যখন আমি মাতৃদেহে ছিলাম তখনও আপনি আমার সম্পর্কে সব জানতেন।


চিরদিনের জন্যই আপনি বিশ্বস্ত। প্রভু, আপনি এই পৃথিবী সৃষ্টি করেছেন এবং এখনও তা রয়েছে।


ঈশ্বর, পৃথিবীকে আপনি তার শক্ত ভিতের ওপর নির্মাণ করেছেন, তাই পৃথিবী কখনও পড়ে যাবে না।


তবে এটা কি ঠিক নয় যে খ্রীষ্টের রক্ত আরও কত অধিক কার্যকরী হতে পারে? অনন্তজীবি আত্মার মাধ্যমে খ্রীষ্ট ঈশ্বরের উদ্দেশ্যে নিজেকে বলিদান করলেন পরিপূর্ণ উৎসর্গরূপে। তাই খ্রীষ্টের রক্ত আমাদের সমস্ত হৃদয়কে পাপ থেকে শুদ্ধ ও পবিত্র করবে, যাতে আমরা জীবন্ত ঈশ্বরের উপাসনা করতে পারি।


যদি মনে কর যে তুমি ঐ লোকদের বিচার করতে পার, তাহলে ভুল করছ, কারণ তুমিও দোষী। তুমি অপরের বিচার কর; কিন্তু তুমিও সেই একইরকম মন্দ কাজ কর। কাজেই তুমি যখন অন্যের বিচার কর তখন নিজেকেই দোষী সাব্যস্ত কর।


তোমরা আকাশের দিকে তাকিয়ে সূর্য, চন্দ্র, তারা এবং আকাশের সমস্ত বাহিনী দেখতে পেলে সতর্ক থাকবে। খুব সাবধান, ঐ সকল দ্রব্যসামগ্রীর পূজা ও সেবা করার জন্য তোমরা যেন প্রলুব্ধ না হও। প্রভু তোমাদের ঈশ্বর, পৃথিবীর অন্যান্য লোকদের এই জিনিসগুলি পূজা করতে দিয়েছেন।


কেউই ঈশ্বরকে দেখতে পায় না; কিন্তু যীশুই অদৃশ্য ঈশ্বরের প্রতিমূর্তি এবং সমস্ত সৃষ্টির প্রথমজাত।


এই হল বার্তা: হে নির্বোধ মানুষ তোমাদের কোন বুদ্ধি নেই। তোমাদের চোখ আছে অথচ দেখতে পাও না! কান আছে কিন্তু শুনতে পাও না।


সদা সর্বদা প্রভুকে বিশ্বাস কর। তিনি তোমাদের চিরকালের নিরাপদ আশ্রয়।


একটি বিশেষ শিশু জন্মগ্রহণ করার পরই এটা ঘটবে। ঈশ্বর আমাদের একটি পুত্র দেবেন। লোকদের নেতৃত্ব দেওয়ার ভার তার ওপর থাকবে। তার নাম হবে “আশ্চর্য মন্ত্রী, ক্ষমতাবান ঈশ্বর, চিরজীবি পিতা, শান্তির রাজকুমার।”


প্রভুর মহিমা চিরদিন বিরাজ করুক! ঈশ্বর যা সৃষ্টি করেছেন তা তিনি উপভোগ করুন।


যিনি অমরতার একমাত্র অধিকারী এবং অগম্য জ্যোতির মধ্যে বাস করেন, যাঁকে কেউ কোন দিন দেখতে পায় নি, পাবেও না। সম্মান ও অনন্ত পরাক্রম ও কর্তৃত্ত্ব যুগে যুগে তাঁরই হোক্। আমেন।


অনন্ত ঈশ্বরের আদেশ মতো ভাববাদীদের বাণীর মধ্য দিয়ে সব জাতির লোকদের কাছে তা জানানো হয়েছে যেন তারা খ্রীষ্টের ওপর বিশ্বাস করে ঈশ্বরের বাধ্য হতে পারে।


“তাহলে আমরা যখন ঈশ্বরের সন্তান, তখন ঈশ্বরকে মানুষের শিল্পকলা বা কল্পনা অনুসারে সোনা, রূপো বা পাথরের তৈরী কোন মূর্তির সঙ্গে তুলনা করা আমাদের উচিত নয়।


হে ঈশ্বর, পর্বতমালার জন্মের আগে, এই পৃথিবীর এবং জগৎ‌‌ সৃষ্টির আগে, আপনিই ঈশ্বর ছিলেন। হে ঈশ্বর, আপনি চিরদিন ছিলেন এবং আপনি চিরদিন থাকবেন।


ঈশ্বর চিরজীবি। তিনিই তোমার নিরাপদ স্থান। ঈশ্বরের পরাক্রম চিরকাল স্থায়ী! তিনিই তোমাকে রক্ষা করেন। ঈশ্বর তোমার শত্রুকে তোমার দেশ ত্যাগ করতে বাধ্য করবেন। তিনি বললেন, ‘শত্রুকে ধ্বংস করো!’


মোশির বিশ্বাস ছিল তাই তিনি মিশর ত্যাগ করলেন। তিনি রাজার ক্রোধকে ভয় করলেন না। মোশি সুস্থির থাকলেন কারণ তিনি সেই ঈশ্বরের দিকে দৃষ্টি রাখলেন যাঁকে কেউ দেখতে পায় না।


যেন তোমরা স্বর্গের পিতার সন্তান হতে পার। তিনি তো ভাল মন্দ সকলের উপর সূর্য্যালোক দেন, ধার্মিক অধার্মিক সকলের উপর বৃষ্টি দেন।


বের্-শেবাতে অব্রাহাম একটা চিরহরিৎ‌ ঝাউগাছ রোপণ করলেন। সেখানে তিনি প্রভু শাশ্বত ঈশ্বরের কাছে প্রার্থনা করলেন।


পৌল বললেন, “ভাইরা ও পিতৃতুল্য ব্যক্তিরা, এখন শুনুন, আমি আপনাদের সামনে আত্মপক্ষ সমর্থন করছি!”


শুরুতে, ঈশ্বর আকাশ ও পৃথিবী সৃষ্টি করলেন। প্রথমে পৃথিবী একেবারে শূন্য ছিল; পৃথিবীতে কিছুই ছিল না।


“কিন্তু পশুদের জিজ্ঞাসা কর, তারা তোমায় শিক্ষা দেবে। কিংবা, আকাশের পাখীদের জিজ্ঞাসা কর, তারা তোমায় বলে দেবে।


প্রভু তাঁর মহান ক্ষমতাবলে পৃথিবীর সৃষ্টি করেছেন। এই বিশ্ব গড়তে তিনি তাঁর জ্ঞানকে ব্যবহার করেছিলেন। আকাশকে বিস্তৃত করতে তাঁর নিজের বুদ্ধি ব্যবহার করেছেন।


কিন্তু সৃষ্টির প্রথম থেকেই ‘ঈশ্বর স্ত্রী পুরুষ হিসাবে তাদের তৈরী করেছেন।’


জ্ঞানী লোক কোথায়? শিক্ষিত লোকই বা কোথায়? এ যুগের দার্শনিকই বা কোথায়? ঈশ্বর কি জগতের এইসব জ্ঞানকে মূর্খতায় পরিণত করেন নি?


আমাদের অনুসরণ করো:

বিজ্ঞাপন


বিজ্ঞাপন