7 তাই ঐ পাঁচ জন চলে গেল। এবার এল লয়িশ শহরে। তারা দেখল শহরের লোকরা বেশ নিরাপদে রয়েছে। সীদোনের লোকরা তাদের শাসন করছে। দেশে শান্তি রয়েছে, তাদের কোন কিছুর অভাব নেই। কাছাকাছি কোথাও শত্রু নেই যে তাদের আক্রমণ করবে। তাছাড়া সীদোন শহর থেকে তারা অনেক দূরে রয়েছে, আর অরামের লোকদের সঙ্গেও তাদের কোন চুক্তি নেই।
7 পরে সেই পাঁচ জন যাত্রা করে লয়িশে এল। তারা দেখলো, সেই স্থানের লোকেরা সীদোনীয়দের রীতি অনুসারে সুস্থির ও নিশ্চিন্ত হয়ে নির্বিঘ্নে বাস করছে। সেই দেশে কোন বিষয়ে তাদেরকে অপ্রস্তুত করতে পারে, কর্তৃত করার মত এমন কেউ নেই, আর সীদোনীয়দের থেকে তারা অনেক দূরে বাস করে এবং অন্য কারো সঙ্গে তাদের সম্বন্ধ নেই।
7 অতএব সেই পাঁচজন লোক সেই স্থানটি ত্যাগ করে লয়িশে এল। সেখানে তারা দেখল যে লোকজন সীদোনীয়দের মতো নিরাপদে, শান্তিতে ও নিশ্চিন্ত-নির্ভয়ভাবে জীবনযাপন করছে। আর যেহেতু তাদের দেশে কোনো কিছুরই অভাব ছিল না, তাই তারা সমৃদ্ধিশালীও হল। এছাড়াও, তারা সীদোনীয়দের কাছ থেকে বহুদূরে বসবাস করত এবং অন্য কারোর সঙ্গে তাদের কোনও সম্পর্ক ছিল না।
7 তখন তারা পাঁচজনে রওনা হয়ে গেল। গিয়ে পৌঁছাল লায়িশে। তারা দেখল, সেখানকার অধিবাসীরা সীদোনীদের মতই নিরুদ্বেগ আরামে জীবনযাপন করছে। তারা সরল ও শান্তশিষ্ট। কারও সাথে তাদের ঝগড়া-বিবাদ নেই। কোন অভাব নেই তাদের। একদিকে সীদোনীদের কাছ থেকে অনেক দূরে রয়েছে তারা আবার অন্যদিকে অরামীদের সঙ্গেও তাদের কোন যোগাযোগ নেই।
7 পরে সেই পাঁচ জন যাত্রা করিয়া লয়িশে আসিল। তাহারা দেখিল তথাকার লোকেরা সীদোনীয়দের রীতি অনুসারে সুস্থির ও নিশ্চিত হইয়া নির্ব্বিঘ্নে বাস করিতেছে, এবং সে দেশে কোন বিষয়ে তাহাদিগকে অপ্রতিভ করিতে পারে, কর্ত্তৃত্ববিশিষ্ট এমন কেহ নাই, আর সীদোনীয়দের হইতে তাহারা দূরস্থ, এবং অন্য কাহারও সহিত তাহাদের সম্বন্ধ নাই।
7 পরে সেই পাঁচ জন যাত্রা করে লয়িশে আসল। তারা দেখল, সেখানকার লোকেরা সীদোনীয়দের রীতি অনুসারে সুস্থির ও নিশ্চিন্ত হয়ে নির্বিঘ্নে বাস করছে এবং সে দেশে কোন বিষয়ে (কোনো অভাব নেই যা) তাদেরকে অপ্রস্তুত করতে পারে, কর্তৃত্ববিশিষ্ট এমন কেউ নেই (আরামের কোনো লোকের সঙ্গে) আর সীদোনীয়দের থেকে তারা অনেক দূরে এবং অন্য কারোর সঙ্গে তাদের সম্বন্ধ নেই।
কিন্তু দানের লোকদের জায়গা পেতে ঝামেলায় পড়তে হয়েছিল। শত্রুরা ছিল শক্তিশালী। তাদের তারা সহজে হারাতে পারে নি। সেই জন্য দানের লোকরা লেশমের সঙ্গে যুদ্ধ করেছিল। লেশম জয় করে তারা সেখানকার লোকদের হত্যা করে। এইভাবে তারা লেশম শহরে বাস করেছিল। জায়গাটার নাম পাল্টে রাখলো দান। কারণ তাদের পরিবারগোষ্ঠীর পিতৃপুরুষের নাম ছিল দান।
সে (বাবিল) যত অহঙ্কার ও বিলাসিতায় জীবন কাটাতো তোমরা তাকে তত যন্ত্রণা ও মনোকষ্ট দাও। কারণ সে নিজের বিষয়ে বলত, ‘আমি রাণী, রাণীর মতোই সিংহাসনে বসে আছি। আমি বিধবা নই, আর আমি কখনই দুঃখ পাব না।’
রাজ্যের সর্বময় কর্তা হিসাবে রাজার বাধ্য হও। অন্যায়কারীদের শাস্তি দিতে এবং যারা সৎ কাজ করে তাদের প্রশংসা করতে রাজা কর্ত্তৃক যে নেতারা নিযুক্ত, তাদের বাধ্য হও।
তোমরা ভাল কাজ করো, শাসকবৃন্দ তোমাদের প্রশংসা করবে। ভয় পাবার কারণ থাকে তাদেরই যারা মন্দ কাজ করে। যদি তোমরা কর্ত্তৃপক্ষের কাছ থেকে ভয় পেতে না চাও, তবে যা ভাল তাই কর।
আমি এলিকে বলেছিলাম, ওর পরিবারকে চিরকালের জন্যে আমি শাস্তি দেবই। আমি শাস্তি দেব, কারণ এলি জানত তার পুত্ররা ঈশ্বরের বিরুদ্ধে পাপ কাজ করছে। কিন্তু এলি তাদের সামলায় নি।
নবাটের পুত্র যারবিয়ামের মতো পাপ আচরণ করেও আহাব ক্ষান্ত হন নি, উপরন্তু তিনি সীদোনীয় রাজা ইৎবালের কন্যা ঈষেবলকে বিয়ে করেছিলেন। এরপর আহাব বাল মূর্ত্তির পূজা করতে শুরু করেন এবং
“সেখানে একটি দেশ আছে যে নিজেকে নিরাপদ মনে করে। ঐ দেশের কোন ফটক নেই, সীমানায় কোন কাঁটা তারের বেড়াজাল নেই। সেই দেশের আশেপাশে কোন মানুষ থাকে না। প্রভু বললেন, ‘ঐ দেশকে আক্রমণ করো।’”