কল্হোষির পুত্র শল্লুম ঝর্ণা-ফটকটি মেরামৎ করল। শল্লুম ছিলেন মিস্পা জেলার রাজ্যপাল। তিনি ফটকটি মেরামৎ করলেন এবং তার মাথায় একটি ছাদ বানালেন। তিনি এর দরজাগুলি তালা ও ছিটকিনিসহ বসালেন। এছাড়া, শল্লুম রাজবাগিচার পাশে শীলোহ পুকুরের দেওয়ালও মেরামৎ করলেন। দেওয়ালটি দায়ূদ নগরের যেখান থেকে যে সিঁড়ি নেমে এসেছে সেখান পর্যন্ত তিনি মেরামৎ করলেন।
হিষ্কিয় যা কিছু গুরুত্বপূর্ণ কাজ করেছিলেন, যেমন করে তিনি জলের ডোবা ও সুড়ঙ্গ গড়েছিলেন এবং শহরের ভেতরে জল এনেছিলেন, সে সবই যিহূদার রাজাদের ইতিহাস গ্রন্থে লিপিবদ্ধ আছে।
হিষ্কিয়ই জেরুশালেমের গীহোন ঝর্ণার উৎস মুখের স্রোত আটকে তার গতিপথ দায়ূদ নগরীর পশ্চিম প্রান্তে পরিবর্তিত করেছিলেন। তাঁর সমস্ত কাজেই হিষ্কিয় সফলতা লাভ করেন।
অশূররাজ লাখীশ থেকে জেরুশালেমে হিষ্কিয়র কাছে তাঁর সব চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ তিনজন সেনাপতি, রব্শাকি, তর্ত্তয় ও রব্সারিসের অধীনে একটি বড় সেনাবাহিনী পাঠান। তারা ধোপাদের ঘাটের কাছের রাস্তার ওপরের খাঁড়ির কাছে দাঁড়িয়ে ছিল।
দেওয়ালের পরের অংশটি অস্বূকের পুত্র নহিমিয় মেরামৎ করল। নহিমিয় বৈৎসূর জেলার অর্ধেকের রাজ্যপাল ছিলেন। তিনি দায়ূদের পরিবারের সমাধিগুলোর উলেটাদিক পর্যন্ত এবং মানুষের দ্বারা তৈরী পুকুর এবং বীর-গৃহ পর্যন্ত কাজ করলেন।