29 তখন বেল্শত্সর দানিয়েলকে বেগুনী বস্ত্রে ভূষিত করার আদেশ দিলেন। তার গলায় সোনার হার পরিয়ে দেওয়া হল এবং তাকে রাজ্যের তৃতীয় উচ্চতম শাসক ঘোষণা করা হল।
29 তখন বেল্শৎসরের হুকুমে দানিয়াল বেগুনে কাপড় পরানো হল ও তাঁর গলায় সোনার হার দেওয়া হল এবং তাঁর বিষয়ে এই কথা ঘোষণা করে দেওয়া হল যে, তিনি রাজ্যে তৃতীয় পদের অধিকারী হলেন।
29 সঙ্গে সঙ্গে বেলশৎসর দানিয়েলকে বেগুনী রংয়ের রাজপোষাকে সজ্জিত করে, গলায় সম্মানসূচক সোনার হার পরিয়ে দেবার আদেশ দিলেন ও তাঁকে রাজ্যের তৃতীয় উচ্চতম ক্ষমতার আসনে প্রতিষ্ঠা করলেন।
29 তখন বেল্শৎসরের আজ্ঞায় দানিয়েল বেগুনিয়া বস্ত্রে বস্ত্রান্বিত হইলেন, ও তাঁহার কণ্ঠে সুবর্ণের হার দেওয়া গেল, এবং তাঁহার বিষয়ে এই কথা ঘোষণা করিয়া দেওয়া হইল যে, তিনি রাজ্যে তৃতীয় কর্ত্তা হইলেন।
29 তখন বেলশৎসর আদেশ দিলেন এবং তারা দানিয়েলকে বেগুনী কাপড় পরানো হল এবং তাঁর গলায় সোনার হার দেওয়া হল এবং তাঁর বিষয়ে রাজা এই কথা ঘোষণা করলেন যে তিনি রাজ্যে প্রধান শাসকদের মধ্য তৃতীয়।
আমি শুনেছি তুমি যে কোন জিনিস ব্যাখ্যা করতে পারো এবং যে কোন সমস্যার সমাধান করতে পারো। তুমি যদি দেওয়ালের এই লেখা পড়ে তার অর্থ আমার কাছে ব্যাখ্যা করতে পারো তাহলে আমি তোমাকে বেগুনী রঙের বস্ত্রাদি প্রদান করব ও তোমার গলায় একটি সোনার হার পরিয়ে দেব। এরপর তুমিই হবে আমার রাজ্যের তৃতীয় গুরুত্বপূর্ণ শাসক।”
তখন রাজা সমস্ত যাদুবিদগণ, ভবিষ্যৎবক্তাসমূহ এবং কল্দীয়দের তাঁর কাছে ডাকলেন। তিনি ঐ জ্ঞানী লোকদের বললেন, “যারা আমাকে এই লেখা পড়ে তার অর্থ ব্যাখ্যা করে দিতে পারবে আমি তাদের পুরস্কার দেব। আমি তাদের বেগুনী রঙের বস্ত্র দেব, তাদের গলায় সোনার হার দেব এবং তাকে আমার রাজ্য তৃতীয় শাসকের পদ দেব।”
তারপর রাজা দানিয়েলকে সম্মানিত করলেন এবং তাঁকে প্রচুর বহুমূল্য উপহার দিলেন। নবূখদ্নিৎসর তাঁকে সমগ্র বাবিল প্রদেশের শাসনকর্তা হিসেবে নিয়োগ করলেন। তাঁকে বাবিলের সমস্ত জ্ঞানী মানুষের অধিপতি করা হল।
এবং তিনি এই 120 জন রাজ্যপালকে তত্ত্বাবধান করবার জন্য তিন জন অধ্যক্ষ নিযুক্ত করলেন। দানিয়েল ছিলেন এই তিনজনের একজন। রাজা এদের নিযুক্ত করেছিলেন যাতে কেউ তাঁকে ঠকিয়ে রাজ্যের ক্ষতি না করতে পারে।
তারপর ফরৌণ তাঁর আংটি খুলে যোষেফের হাতে পরিয়ে দিলেন। সেই আংটিতে রাজকীয় ছাপ ছিল। ফরৌণ তাকে মিহি কার্পাসের পোশাক দিলেন এবং তার গলায় সোনার হার পরিয়ে দিলেন।
মহারাজ অহশ্বেরশের পরেই গুরুত্বের দিক দিয়ে ছিল মর্দখয় এর স্থান। অন্যান্য ইহুদীরাও সকলে মর্দখয়কে খুবই সম্মান করতো। তারা মর্দখয়কে শ্রদ্ধা করতো কারণ মর্দখয় ইহুদীদের উন্নতির জন্য কঠিন পরিশ্রম করেছিলেন এবং সমস্ত ইহুদীদের জন্য শান্তি এনেছিলেন।