দানিয়েল 11:36 - পবিত্র বাইবেল36 “উত্তরের রাজা যা চায় তাই করতে পারবে। সে নিজেই নিজের কাজের বড়াই করে বেড়ায়। সে নিজের প্রশংসায় নিজে এতোই অন্ধ যে নিজেকে সে ঈশ্বরের থেকেও বড় মনে করে। সে যা বলে তা আর কেউ কোনদিন শোনেনি। সে ঈশ্বর সম্পর্কে যা তা বলে বেড়ায়। যতক্ষণ পর্যন্ত না ঈশ্বর স্থির করবেন যে এই ভয়ানক সময় শেষ হবে, উত্তরের রাজা এ ব্যাপারে সফল হবেন। কারণ কি ঘটতে যাচ্ছে তা ঈশ্বর পূর্বেই পরিকল্পনা করে রেখেছেন। অধ্যায় দেখুনআরো সংস্করণকিতাবুল মোকাদ্দস36 আর সেই বাদশাহ্ স্বেচ্ছানুযায়ী কাজ করবে ও সমস্ত দেবতার চেয়ে নিজেকে বড় করে দেখাবে ও অহংকার করবে এবং দেবতাদের আল্লাহ্র বিপরীতে অদ্ভুত কথা বলবে, আর ক্রোধ সম্পন্ন না হওয়া পর্যন্ত সে সফল হবে; কেননা যা নির্ধারিত, তাই করা যাবে। অধ্যায় দেখুনবাংলা সমকালীন সংস্করণ36 “রাজা নিজের ইচ্ছামতো কাজ করবে। সব দেবতাদের ঊর্ধ্বে সে নিজেকে উন্নত ও মহিমান্বিত করবে এবং দেবতাদের ঈশ্বরের বিরুদ্ধে এমন কথা বলবে যা আগে কখনও শোনা যায়নি। ক্রোধের সময় সম্পূর্ণ না হওয়া পর্যন্ত সে সফল হবে, যা নির্ধারিত হয়েছে তা অবশ্যই ঘটবে। অধ্যায় দেখুনপবিএ বাইবেল CL Bible (BSI)36 সিরিয়ারাজ নিজের ইচ্ছামত যা খুশী তাই করবে। সে গর্বভরে নিজেকে দেবতাদের চেয়ে শ্রেষ্ঠ বলে ঘোষণা করবে এমনকি প্রভু পরমেশ্বরকেও তুচ্ছ করবে। যতদিন না তার উপর ঈশ্বরের অমোঘ শাস্তি নেমে আসে ততদিন সে এই ভাবেই চলবে। অধ্যায় দেখুনপবিত্র বাইবেল O.V. (BSI)36 আর সেই রাজা স্বেচ্ছানুযায়ী কর্ম্ম করিবে, ও সমস্ত দেবতা অপেক্ষা আপনাকে বড় করিয়া দেখাইবে, ও দর্প করিবে, এবং ঈশ্বরদের ঈশ্বরের বিপরীতে অদ্ভুত কথা কহিবে, আর ক্রোধ সম্পন্ন না হওয়া পর্য্যন্ত কুশলপ্রাপ্ত থাকিবে; কেননা যাহা নিরূপিত, তাহাই করা যাইবে। অধ্যায় দেখুনইন্ডিয়ান রিভাইজড ভার্সন (IRV) - বেঙ্গলী36 সেই রাজা তার যা ইচ্ছা তাই করবে। সমস্ত দেবতাদের উপরে সে নিজেকে উঁচু করবে ও বড় করে দেখাবে এবং যিনি সমস্ত দেবতাদের ঈশ্বর তাঁর বিরুদ্ধেও আশ্চর্য্য কথা বলবে। ক্রোধ সম্পন্ন না হওয়া পর্যন্ত সে সফল হবে৷ কারণ যা স্থির করা হয়েছে তা করা হবে। অধ্যায় দেখুন |
অনেক দেশের এবং অনেক ভাষার লোকরা নবূখদ্নিৎসরকে ভয় পেত। কেন? কারণ পরাৎপর তাঁকে এক গুরুত্বপূর্ণ রাজা বানিয়েছিলেন। নবূখদ্নিৎসর কাউকে মারতে চাইলে মেরে ফেলতেন আর বাঁচিয়ে রাখতে চাইলে বাঁচিয়ে রাখতেন। তিনি যাদের গুরুত্বপূর্ণ করতে চাইতেন তাদের তাই করতেন এবং তিনি যাদের গুরুত্বহীন করতে চাইতেন তাদের গুরুত্বহীন করতেন।
এটা থেকেই তারা বুঝবে যে আমি আমার দেশে একজন নতুন মেষপালক আনব। যে মেষরা মারা যাচ্ছে তাদের যত্ন এই যুবক নিতে পারবে না। সে আহত মেষদের সুস্থ করতে পারবে না। যারা বেঁচে রয়েছে তাদের সে খাওয়াতে পারবে না। সুস্থ সবল মেষদের মেরে ফেলা হবে এবং তাদের মাংস সম্পূর্ণরূপে খেয়ে ফেলা হবে। কেবল তাদের ক্ষুরগুলো পড়ে থাকবে।”