প্রভু সেই ব্যক্তিকে ক্ষমা করবেন না। প্রভু সেই ব্যক্তির প্রতি ক্রুদ্ধ ও বিরক্ত হবেন এবং তাকে শাস্তি দেবেন। প্রভু সেই ব্যক্তিকে ইস্রায়েলের সমস্ত পরিবারগোষ্ঠী থেকে পৃথক করবেন। প্রভু তাকে সম্পূর্ণরূপে ধ্বংস করবেন। এই পুস্তকে লেখা সমস্ত অমঙ্গল তার উপর আসবে। ব্যবস্থার পুস্তকে অভিশাপ সম্পর্কে লিখিত চুক্তি অনুসারেই আসবে।
কেন? কারণ যদি আমরা তাঁর কন্ঠ শুনি তাহলে তিনি আমাদের ঈশ্বর হবেন এবং আমরা হব সেই লোকেরা যাদের তিনি খাদ্য জোগান, আমরা হব সেই মেষ যাদের তিনি স্বহস্তে নেতৃত্ব দেন।
প্রভু বললেন: “ইস্রায়েলের উত্তরপুরুষকে আমি কখনও অস্বীকার করব না। তাদের তখনই বাতিল করব যখন তারা আকাশের পরিমাপ করতে পারবে এবং পৃথিবীর নীচের সমস্ত গোপন তথ্য জানতে পারবে। একমাত্র তখনই আমি তাদের অসৎ কর্মসমূহের জন্য বাতিল করব।” এই হল প্রভুর বার্তা।
“যিহূদার মেষপালকদের পক্ষে এটা খারাপ হবে। এই মেষপালকরা আমার মেষদের আহত করছে। তারা চারদিক থেকে এই মেষদের তাড়িয়ে আমার শস্যের কাছ থেকে দূরে নিয়ে যাচ্ছে।” এই হল প্রভুর বার্তা।
কেন আমি অত দুঃখিত হবো? কেন আমি অবসন্ন হবো? আমাকে প্রভুর সাহায্যের জন্য অপেক্ষা করতে হবে। আমি তবুও তাঁর প্রশংসা করবার একটা সুযোগ পাব। তিনি আমায় রক্ষা করবেন!
“আমার জীবনের দিব্য, আমি তোমার কাছে এই প্রতিশ্রুতি করছি। বন্য পশুরা আমার মেষ ধরে নিয়ে গেছে। হ্যাঁ, আমার মেষপাল বন্য পশুর খাদ্য হয়েছে কারণ তাদের প্রকৃত মেষপালক নেই। আমার মেষপালকরা মেষপালের যত্ন নেয়নি। না, তারা কেবল ঐ মেষদের মেরে খেয়েছে। তারা আমার মেষের পালকে চরাতে নিয়ে যায়নি।”
কিন্তু মোশি বিনয়ের সঙ্গে, প্রভু তার ঈশ্বরকে অনুরোধ করল, “আপনি ক্রোধ দিয়ে আপনার লোকদের ধ্বংস করবেন না। আপনি আপনার শক্তি ও পরাক্রম দিয়ে ঐ মানুষদের মিশর দেশ থেকে বাইরে এনেছিলেন।
তবে আমার কিছু ভক্ত থাকবে, যাদের আমি রেহাই দিলেও, শত্রুর হাত থেকে তারা বাঁচতে পারবে না। শত্রুরা তাদের বন্দী করে সঙ্গে নিয়ে যাবে। তারা সে রকম মূল্যবান জিনিসের মতো যাকে সৈন্যরা যুদ্ধে পেয়ে থাকে।
প্রভু, যিনি ঈশ্বরদেরও ঈশ্বর স্বয়ং তিনি কথা বলছেন। তিনি সূর্যোদয় থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত, অর্থাৎ এ প্রান্ত থেকে ও প্রান্ত পর্যন্ত সমগ্র পৃথিবীর মানুষকে চিৎকার করে ডাক দিচ্ছেন।