সে সততা ও ধার্মিকতার সঙ্গে দীন-দরিদ্রদের বিচার করবে। সে ন্যায়ের সঙ্গে দেশের দীনহীনদের বিভিন্ন বিষয়ের নিষ্পত্তি করবে। যদি সে কোন লোককে শাস্তি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয় তাহলে তার আদেশমতো ঐ লোকটিকে শাস্তি পেতেই হবে। যদি সে লোকদের মৃত্যুর আদেশ দেয় তাহলে তাদের হত্যা করা হবে। সুবিচার, ধার্মিকতাই এই শক্তির অন্যতম উৎস। এই গুণগুলি তাঁর কোমরের বন্ধনীর মতো হবে।
কারণ তাঁর বিচারসকল সত্য ও ন্যায়। তিনি সেই মহান গণিকার বিচার নিষ্পন্ন করেছেন, যে তার যৌন পাপ দ্বারা পৃথিবীকে কলুষিত করত। ঈশ্বরের দাসদের রক্তপাতের প্রতিশোধ নিতে ঈশ্বর সেই বেশ্যাকে শাস্তি দিয়েছেন।”
এই জন্য হে স্বর্গ, উল্লসিত হও! হে ঈশ্বরের পবিত্র লোকরা! হে প্রেরিতরা আর ভাববাদীরা, উল্লসিত হও! কারণ সে তোমাদের প্রতি যে অন্যায় করেছে, ঈশ্বর তার শাস্তি তাকে দিয়েছেন।’”
অন্ধরা দৃষ্টিশক্তি পাচ্ছে, খোঁড়ারা হাঁটছে, কুষ্ঠরোগীরা আরোগ্য লাভ করছে, বধির জনেরা শুনতে পাচ্ছে, মরা মানুষ বেঁচে উঠছে, আর দরিদ্র লোকদের কাছে সুসমাচার প্রচার করা হচ্ছে।
তাই আমি সেই সব হতভাগ্য মেষের যত্ন নিলাম, যাদের হত্যা করার জন্য পালন করা হয়েছিল। আমি এই কাজের জন্য দুটি লাঠি নিলাম। একটি লাঠির নাম দিলাম মনোরম, আর অন্যটির নাম দিলাম ঐক্য। তারপর আমি মেষদের যত্ন নিতে শুরু করলাম।
কেননা আপনি তাদের ভারের বোঝা, তাদের কাঁধের বাঁক, শাস্তি দেওয়ার জন্য তাদের উপর ব্যবহৃত শত্রুদের দণ্ড সরিয়ে নেবেন। যেমন মিদিয়নকে হারানোর পরে আপনি করেছিলেন।
“আমি আমার দাসের দিকে তাকাই! আমি তাকে সমর্থন করি। সে হচ্ছে সেই জন, যাকে আমি বেছে নিয়েছিলাম। আমি তাকে নিয়ে সন্তুষ্ট। তার ওপর আমি আমার আত্মা রেখেছি। সে ন্যায়সঙ্গত ভাবে জাতিসমূহের বিচার করবে।