আমাদের সর্বদাই যীশুর আদর্শ অনুযায়ী চলা উচিত। বিশ্বাসের পথে যীশুই আমাদের নেতা; তিনি আমাদের বিশ্বাসকে পূর্ণতা দেন। তিনি ক্রুশের উপর মৃত্যুভোগ করলেন; ক্রুশের মৃত্যুর অপমান তুচ্ছ জ্ঞান করে তা সহ্য করলেন। তাঁর সম্মুখে ঈশ্বর যে আনন্দ রেখেছিলেন সেই দিকে দৃষ্টি রেখেই যীশু তা করতে পেরেছিলেন। এখন তিনি ঈশ্বরের সিংহাসনের ডানপাশে বসে আছেন।
তাঁকে অপমান করলে, তিনি তার জবাবে কাউকে অপমান করেন নি। তাঁর কষ্টভোগের সময় তিনি প্রতিশোধ নেবার ভয় দেখান নি। কিন্তু যিনি ন্যায় বিচার করেন, তাঁরই ওপর বিচারের ভার দিয়েছিলেন।
লোকে তাকে ঘৃণা করেছিল, তার বন্ধুরা তাকে ত্যাগ করেছিল। তার প্রচুর দুঃখ ছিল। অসুস্থতার বিষয়ে তার অভিজ্ঞতা ছিল। লোকরা তার কাছ থেকে লুকিয়ে থাকত। আমরা তাকে ঘৃণা করতাম। আমরা তার কথা চিন্তাও করিনি।
লোকজন সত্যি কথা বলে না। তারা মিথ্যাবাদী, সত্যকে বিকৃত করে। তাদের মুখ শূন্য কবরের মত। তারা অন্য লোকদের ভালো ভালো কথা বলছে, তারা কেবল তাদের ফাঁদে ফেলতে চাইছে।