12 কিন্তু যদি তার স্বামী তার প্রতিজ্ঞার কথা জানতে পারে, এবং তাকে তার প্রতিজ্ঞা পালন করতে দিতে অসম্মত হয়, তাহলে সে যা প্রতিজ্ঞা করেছিল সেই সমস্ত কাজ তাকে আর করতে হবে না। সে কি প্রতিজ্ঞা করেছিল তাতে কিছু যায় আসে না, তার স্বামী তার স্ত্রীর প্রতিজ্ঞা ভঙ্গ করাতে পারে। যদি তার স্বামী প্রতিজ্ঞা ভঙ্গ করায়, তাহলে প্রভু তাকে ক্ষমা করবেন।
12 কিন্তু তার স্বামী যেদিন তা শুনেছে সেদিন যদি সেসব বাতিল করে, তবে তার মানত বিষয়ে ও তার ব্রতবন্ধন বিষয়ে তার মুখ থেকে যে কথা বের হয়েছিল, তা স্থির থাকবে না; তার স্বামী তা বাতিল করেছে; আর মাবুদ সেই স্ত্রীকে মাফ করবেন।
12 কিন্তু সেই সমস্ত শোনার পর যদি তার স্বামী সব বাতিল করে দেয়, তাহলে কোনও মানত বা তার ওষ্ঠনির্গত অঙ্গীকারের শপথ স্থির থাকবে না। তার স্বামী সেই সমস্ত বাতিল করেছে, অতএব সদাপ্রভু তাকে মুক্ত করবেন।
12 কিন্তু তার স্বামী যেদিন সেকথা শুনবে সেই দিনই যদি সে তাকে নিষেধ করে, তাহলে তার কোন মানত বা শপথ বজায় থাকবে না, কারণ তার স্বামী তা বাতিল করেছে, প্রভু পরমেশ্বর সেই কারেণই তাকে অব্যাহতি দেবেন।
12 কিন্তু শ্রবণদিনে তাহার স্বামী যদি সে সকল ব্যর্থ করিয়া থাকে, তবে তাহার মানত বিষয়ে ও তাহার ব্রতবন্ধন বিষয়ে তাহার ওষ্ঠ হইতে যে বাক্য নির্গত হইয়াছিল, তাহা স্থির থাকিবে না; তাহার স্বামী তাহা ব্যর্থ করিয়াছে; আর সদাপ্রভু সেই স্ত্রীকে ক্ষমা করিবেন।
12 কিন্তু তার স্বামী যদি শোনার দিনের সে সব ব্যর্থ করে থাকে, তবে তার মানতের বিষয়ে ও তার ব্রতের বিষয়ে তার ঠোঁট থেকে যে কথা বের হয়েছিল, তা স্থির থাকবে না। তার স্বামী তা ব্যর্থ করেছে। সদাপ্রভু সেই স্ত্রীকে মুক্ত করবেন।
কিন্তু যদি তার স্বামী তার প্রতিজ্ঞার কথা জানতে পারে এবং তাকে তার প্রতিজ্ঞা পালন করতে দিতে অসম্মত হয়, তাহলে সেই স্ত্রী যা প্রতিজ্ঞা করেছিল সেই সমস্ত কাজ তাকে আর করতে হবে না। তার স্বামী তার স্ত্রীর প্রতিজ্ঞা ভঙ্গ করিয়েছিল—সেই স্ত্রীকে তার প্রতিজ্ঞানুসারে কাজ করতে দেয় নি, সুতরাং প্রভু তাকে ক্ষমা করবেন।
কিন্তু যদি তার পিতা এই প্রতিষ্ঠার কথা জেনে থাকে এবং সে এই ব্যাপারে একমত না হয়, তাহলে সে যে প্রতিজ্ঞা করেছিল তার থেকে সে মুক্ত, সেই সমস্ত কাজকর্ম তাকে আর করতে হবে না। তার পিতা তাকে সেই কাজ করতে নিষেধ করেছিল, সুতরাং প্রভু তাকে ক্ষমা করবেন।
সেই ব্যক্তিকে শুচি করার জন্য যাজক অবশ্যই প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবে। সেই ব্যক্তিটি ভুল করেছিল এবং প্রভুর সামনে পাপ করেছিল। যাজক সেই ব্যক্তির জন্য প্রায়শ্চিত্ত করলে তাকে ক্ষমা করা হবে।
“এইভাবে যাজক ইস্রায়েলের সমস্ত লোককে শুচি করবেন যেন তারা পাপের ক্ষমা লাভ করে কারণ তারা ভুল করে সেই কাজ করেছে। সুতরাং তারা যখন এ সম্বন্ধে জানতে পারল, তখনই তারা প্রভুর কাছে আগুনে তৈরী নৈবেদ্য এবং কৃত পাপের জন্য নৈবেদ্য আনল।
যদি তার স্বামী তার প্রতিজ্ঞার কথা জানতে পারে এবং তাকে তার প্রতিজ্ঞা পালন করতে দিতে সম্মত হয়, তাহলে সে তার প্রতিজ্ঞানুসারে সমস্ত কাজ অবশ্যই যথাযথভাবে পালন করবে। সে যা প্রতিজ্ঞা করেছিল সেই অনুসারে সমস্ত কিছু সে অবশ্যই দেবে।
একজন বিবাহিতা স্ত্রীলোক প্রভুকে কোনো কিছু দেওয়ার জন্য প্রতিজ্ঞা করে থাকতে পারে অথবা কোনো বিষয়ে নিজেকে বঞ্চিত করার জন্য প্রতিজ্ঞা করে থাকতে পারে অথবা সে ঈশ্বরের কাছে অন্য কোনো বিশেষ প্রতিজ্ঞা করতে পারে। তার স্বামী তার প্রতিজ্ঞাগুলোর মধ্যে যে কোনো একটির ক্ষেত্রে বাধা দিতে পারে অথবা ঐ প্রতিজ্ঞাগুলোর মধ্যে যে কোনো একটিকে পালন করতে দিতে পারে।
আমরা স্বর্গের রানীকেই আমাদের নৈবেদ্য উৎসর্গ করার জন্য প্রতিশ্রুতিবদ্ধ এবং আমরা আমাদের প্রতিশ্রুতি মতোই কাজ করব। আমরা আমাদের পেয় নৈবেদ্য তাকেই উৎসর্গ করব উপাসনার মধ্যে দিয়ে। আমাদের পূর্বপুরুষ, আমাদের রাজারা ও তার সভাসদরা অতীতে তাই করে এসেছে। আমরা যিহূদার শহরগুলিতে এবং জেরুশালেমের রাস্তাগুলিতে একই জিনিষ করেছি। আমরা যখনই স্বর্গের রানীকে পূজা করেছি তখনই আমরা প্রচুর খাদ্য পেয়েছি। আমরা সাফল্য পেয়েছি। এবং আমাদের জীবনে কোন খারাপ ঘটেনি।
ইল্কানা তার স্ত্রী হান্নাকে বলল, “যা ভাল বোঝ তাই কর। পুত্র বড় না হওয়া পর্যন্ত, তার শক্ত খাবার খাওয়ার শক্তি না হওয়া পর্যন্ত বাড়িতেই থাকতে পারে। প্রভু তাঁর প্রতিশ্রুতি পূর্ণ করুন।” সুতরাং পুত্র শক্ত খাবার খাওয়ার উপযুক্ত না হওয়া পর্যন্ত হান্না পুত্রের সেবা শুশ্রূষার জন্য বাড়িতে থেকে গেল।
এখন এই স্বামীদের স্ত্রীরাও যিরমিয়কে বলে উঠল, “আমাদের স্বামীরা জানতো যে আমরা কি করছি। তাদের সম্মতিক্রমেই আমরা স্বর্গের রানীকে উৎসর্গ ও পেয় নৈবেদ্য উৎসর্গ করেছিলাম। তারা এও জানতো যে আমরা তার মুখের আদলে কেক বানাতাম।”