20 তারা রূবেণের পরিবারগোষ্ঠীর গণনা করেছিল। (রূবেণ ছিলেন ইস্রায়েলের জ্যেষ্ঠ পুত্র।) 20 বছর বয়স্ক অথবা তার বেশী বয়সের সমস্ত পুরুষ যারা সেনাবাহিনীতে কাজ করতে সক্ষম, তাদের প্রত্যেকের নাম তাদের পরিবার ও পরিবারগোষ্ঠী অনুসারেই তালিকাভুক্ত করা হয়েছিল।
20 ইস্রায়েলের বড়ো ছেলে রূবেণের উত্তরসূরিদের মধ্য থেকে, সমস্ত পুরুষ যাদের বয়স কুড়ি বছর বা তারও বেশি, যারা সেনাদলে কাজ করতে সক্ষম, তাদের গোষ্ঠী এবং পরিবারের নথি অনুসারে এক একজনের নাম তালিকাভুক্ত করা হয়েছিল।
20-46 কুড়ি বৎসর ও তদূর্ধ্ব ব্যক্তিরা যারা যুদ্ধে সক্ষম তাদের নাম গোষ্ঠী ও পরিবার অনুসারে তালিকাবদ্ধ করা হল। তালিকাটি যাকোবের জ্যেষ্ঠ পুত্র রূবণের বংশ থেকে শুরু করা হল। বংশ সংখ্যা রূবেণ 46,500 শিমিয়োন 59,300 গাদ 45,650 যিহূদা 74,600 ইষাখর 54,400 সবুলুন 57,400 ইফ্রয়িম 40,500 মনঃশি 32,200 বিন্যামীন 35,400 দান 62,700 আশের 41,500 নপ্তালি 53,400 সর্বমোট 603,550
20 ইস্রায়েলের প্রথমজাত যে রূবেণ, তাহার সন্তানগণের গোষ্ঠী ও পিতৃকুলানুসারে সংখ্যানির্ণয়। বিংশতি বৎসর ও ততোধিক বয়স্ক যুদ্ধে গমনযোগ্য সমস্ত পুরুষের মস্তক ও নাম-সংখ্যানুসারে
20 ইস্রায়েলের প্রথমজাত যে রূবেণ, তার সন্তানদের গোষ্ঠী ও পরিবার অনুসারে কুড়ি বছর ও তার থেকে বেশি বয়সী যুদ্ধে যাবার যোগ্য সমস্ত পুরুষের সংখ্যা গণনা করা হল।
রূবেণ ছিলেন ইস্রায়েলের প্রথম সন্তান। তাই, প্রথামত তাঁরই বড় ছেলের বিশেষ সম্মান ও সুবিধে পাবার কথা। কিন্তু যেহেতু রূবেণ তাঁর পিতার স্ত্রীর সঙ্গে দৈহিক সম্পর্ক স্থাপন করেছিলেন সেই কারণে বড় ছেলের অধিকার যোষেফের পুত্ররা পেয়েছিলেন। পারিবারিক ইতিহাসেও, রূবেণের নাম বড় ছেলে হিসেবে নথিভুক্ত করা নেই। যিহূদা যেহেতু তাঁর ভাইদের থেকে বেশি শক্তিশালী হয়ে উঠেছিলেন, সেহেতু তাঁর পরিবার থেকেই নেতা স্থির করা হত। তা সত্ত্বেও, বড় ছেলের বিশেষ অধিকার ও অন্যান্য ক্ষমতা যোষেফের বংশের লোকরাই ভোগ করতেন। রূবেণের পুত্ররা ছিল হনোক, পল্লু, হিষ্রোণ ও কর্মী।
লেয়া এক পুত্রের জন্ম দিলেন। তিনি তার নাম রাখলেন রূবেণ। লেয়া তার এই নাম দিলেন কারণ তিনি বললেন, “প্রভু আমার কষ্ট সকল দেখেছেন। আমার স্বামী আমায় ভালবাসেন না। তাই এবার আমার স্বামী আমায় ভালবাসতেও পারেন।”