13 নূহের বয়সের ছয় শত এক বছরের প্রথম মাসের প্রথম দিনে ভূমির উপরে পানি শুকিয়ে গেল; তাতে নূহ্ জাহাজের ছাদ খুলে দৃষ্টিপাত করলেন, আর দেখ, ভূতলের পানি সমপূর্ণভাবে শুকিয়ে যেতে শুরু করেছে।
13 নোহের জীবনকালের 601 তম বছরের প্রথম মাসের প্রথম দিনে, পৃথিবীর উপরে জল শুকিয়ে গেল। নোহ তখন জাহাজ থেকে আচ্ছাদনটি সরিয়ে দিলেন এবং দেখতে পেলেন যে স্থলভূমির উপরদিকটি শুকিয়ে গিয়েছে।
13 [নোহের বয়সের] ছয় শত এক বৎসরের প্রথম মাসের প্রথম দিনে পৃথিবীর উপরে জল শুষ্ক হইল; তাহাতে নোহ জাহাজের ছাদ খুলিয়া দৃষ্টিপাত করিলেন, আর দেখ, ভূতল নির্জল।
নোহর 600তম বছরের দ্বিতীয় মাসের 17তম দিনে সমস্ত ভূগর্ভস্থ প্রস্রবণ ফেটে বেরিয়ে এল, মাটি থেকে জল বইতে শুরু করল। ঐদিন মুষলধারে বৃষ্টি শুরু হল, বাঁধ ভেঙে গেল এবং সমস্ত পৃথিবী জলপ্লাবিত হলো। সেই একই দিনে প্রচণ্ড বেগে বৃষ্টিপাত শুরু হল যেন আকাশের সমস্ত জানালা খুলে গেল। 40 দিন 40 রাত ধরে সমানে বৃষ্টি হলো। সেই দিনটিতেই নোহ ও তাঁর স্ত্রী এবং তাঁদের তিন পুত্র শেম, হাম, যেফৎ আর তাদের তিন স্ত্রী সকলেই নৌকোয় প্রবেশ করল।