Biblia Todo Logo
অনলাইন বাইবেল

- বিজ্ঞাপন -




আদিপুস্তক 7:11 - পবিত্র বাইবেল

11-13 নোহর 600তম বছরের দ্বিতীয় মাসের 17তম দিনে সমস্ত ভূগর্ভস্থ প্রস্রবণ ফেটে বেরিয়ে এল, মাটি থেকে জল বইতে শুরু করল। ঐদিন মুষলধারে বৃষ্টি শুরু হল, বাঁধ ভেঙে গেল এবং সমস্ত পৃথিবী জলপ্লাবিত হলো। সেই একই দিনে প্রচণ্ড বেগে বৃষ্টিপাত শুরু হল যেন আকাশের সমস্ত জানালা খুলে গেল। 40 দিন 40 রাত ধরে সমানে বৃষ্টি হলো। সেই দিনটিতেই নোহ ও তাঁর স্ত্রী এবং তাঁদের তিন পুত্র শেম, হাম, যেফৎ আর তাদের তিন স্ত্রী সকলেই নৌকোয় প্রবেশ করল।

অধ্যায় দেখুন কপি


আরো সংস্করণ

কিতাবুল মোকাদ্দস

11 নূহের বয়সের ছয় শত বছরের দ্বিতীয় মাসের সপ্তদশ দিনে ভূগর্ভস্থ সমস্ত উৎসমুখ খুলে গেল এবং আসমানের জানালাগুলো খুলে গেল;

অধ্যায় দেখুন কপি

বাংলা সমকালীন সংস্করণ

11 নোহের জীবনকালের 600 তম বছরের, দ্বিতীয় মাসের সপ্তদশতম দিনে—সেদিন ভূগর্ভস্থ জলের সব উৎস বিস্ফোরিত হল, এবং আকাশের জলনিকাশের সব পথ খুলে গেল।

অধ্যায় দেখুন কপি

পবিএ বাইবেল CL Bible (BSI)

11 নোহের ছয়শো বছর বয়সে দ্বিতীয় চান্দ্র মাসের সতেরো দিনের দিন মহাজলধির সমস্ত উৎস খুলে গেল এবং আকাশের বাতায়নগুলি উন্মুক্ত হল।

অধ্যায় দেখুন কপি

পবিত্র বাইবেল O.V. (BSI)

11 নোহের বয়সের ছয় শত বৎসরের দ্বিতীয় মাসের সপ্তদশ দিনে মহাজলধির সমস্ত উনুই ভাঙ্গিয়া গেল, এবং আকাশের বাতায়ন সকল মুক্ত হইল;

অধ্যায় দেখুন কপি

ইন্ডিয়ান রিভাইজড ভার্সন (IRV) - বেঙ্গলী

11 নোহের বয়সের ছয়শো বছরের দ্বিতীয় মাসের সতেরো দিনের মহাজলধির সমস্ত উনুই ভেঙে গেল এবং আকাশের জানালা সব মুক্ত হল;

অধ্যায় দেখুন কপি




আদিপুস্তক 7:11
27 ক্রস রেফারেন্স  

আকাশ থেকে অবিশ্রান্ত বর্ষন বন্ধ হল। ভূগর্ভস্ত প্রস্রবণগুলি থেকে জল নির্গত হওয়া বন্ধ হল।


“তোমাদের উৎপন্ন শস্যের, পশুপালের এবং আয়ের এক দশমাংশ কোষাগারে নিয়ে এসো যাতে মন্দিরে সঞ্চয়ের জোগান থাকে। আর এতে আমায় পরীক্ষা করে দেখ আমি আকাশের দরজা খুলে তোমাদের পর্যাপ্ত পরিমাণে আশীর্বাদ করি কি না।


যখন তিনি বজ্র নির্ঘোষ করেন, আকাশের জল গর্জন করে ওঠে। তিনিই পৃথিবীর ওপরে মেঘ পাঠান। তিনি বৃষ্টির সঙ্গে বিদ্যুতের ঝলকানি পাঠান। তিনিই তাঁর গুদাম থেকে এনে দেন বাতাস।


নিশ্চয়ই তোমরা আমাকে ভয় পাও।” এই ছিল প্রভুর বার্তা। “আমার সামনে তোমাদের ভয়ে শিউরে উঠতে হবে। আমিই সেই একজন যে তটভূমি দিয়ে সমুদ্রকে সীমায়িত করেছে, যাতে জল তার বাইরে না বইতে পারে। জলের ঢেউ হয়তো বালুতটে আছড়ে পড়বে কিন্তু কোন কিছুকে ধ্বংস করতে পারবে না। ঢেউ গর্জন করে বালুতটে আছড়ে পড়তে পারে কিন্তু কখনও বালুতটের সীমানা পেরোতে পারবে না।


কিন্তু ঐ আধিকারিক ঈশ্বরের লোককে উত্তর দিল, “এমনকি প্রভু যদি স্বর্গে জানালা তৈরী করেন, তবু এ ঘটনা ঘটবে না!” এবং ইলীশায় আধিকারিককে বললেন, “তুমি তোমার নিজের চোখে দেখবে, কিন্তু ঐ খাবার তুমি খাবে না।”


প্রভু আমার সদাপ্রভু এই কথা বলেন, “সোর আমি তোমাকে ধ্বংস করব আর তুমি পুরানো শূন্য শহরে পরিণত হবে। কেউ সেখানে বাস করবে না। আমি সমুদ্রকে তোমার ওপর দিয়ে বয়ে যেতে দেব, প্রচণ্ড ঢেউ তোমায় আচ্ছাদন করবে।


ঈশ্বর, সমুদ্রের জল এক জায়গায় জমা করেছেন। তিনি সমুদ্রকে তার জায়গায় রাখেন।


রাজার ঠিক পাশেই যে সেনাপতি ছিল সে বলে উঠল, “প্রভু যদি স্বর্গে ছেঁদা করার ব্যবস্থাও করেন, তাহলেও আপনি যা বলছেন তা ঘটা অসম্ভব!” ইলীশায় বললেন, “সম্ভব কি অসম্ভব তা তুমি নিজের চোখেই দেখতে পাবে। তবে তুমি ঐ খাবার ছুঁতেও পারবে না।”


তাই ঈশ্বর আকাশমণ্ডলের সৃষ্টি করে জলকে পৃথক করলেন। এক ভাগ জল আকাশমণ্ডলের উপরে আর অন্য ভাগ জল আকাশমণ্ডলের নীচে থাকল।


নোহের সময়ে বন্যা আসার আগে, যে পর্যন্ত না নোহ সেই জাহাজে ঢুকলেন, লোকেরা সমানে ভোজন পান করেছে, বিয়ে করেছে ও ছেলেমেয়েদের বিয়ে দিয়েছে।


ভূমিকম্প হবে। পৃথিবী ফেটে চৌচির হয়ে যাবে।


নদী এবং ঝর্ণায আপনিই প্রবাহ দিয়েছেন। আপনিই নদীকে শুষ্ক করে দিয়েছেন।


“এবার যা বলছি, মন দিয়ে শোন। পৃথিবীতে আমি এক মহাপ্লাবন ঘটাবো। আকাশের নীচের যত জীবন্ত প্রাণী আছে, সব ধ্বংস করবো। পৃথিবীর সমস্ত কিছুর মৃত্যু হবে।


খনি-দণ্ডের ওপর কাজ করবার সময় খনির কর্মীরা গভীর পর্যন্ত মাটি খোঁড়ে। মানুষ যেখানে বাস করে তারা তার চেয়েও অনেক গভীর পর্যন্ত খোঁড়ে, এমন গভীরে যেখানে লোক আগে কখনও যায় নি। তারা দড়িতে অনেক অনেক গভীর পর্যন্ত ঝুলতে থাকে।


লোকে যখন বলবে, “আমাদের শান্তি আছে এবং আমরা নিরাপদে আছি;” ঠিক এমন সময় তাদের ওপর হঠাৎ‌ চরম বিনাশ নেমে আসবে। সন্তান প্রসবের আগে যেমন নারীর হঠাৎ‌ প্রসব বেদনা শুরু হয়, তেমনি হঠাৎ‌ তাদের উপর বিনাশ নেমে আসবে আর তারা কোনভাবেই পালিয়ে যেতে পারবে না।


সেই সময়কার জগত জলপ্লাবনের দ্বারা ধ্বংস হয়েছিল।


যখন সেই বর্ষন শুরু হল তখন নোহের বয়স 600 বছর।


ঈশ্বর যদি বৃষ্টিকে নিয়ন্ত্রণ করেন তাহলে এই পৃথিবী শুকিয়ে যাবে। ঈশ্বর যদি বৃষ্টিকে অঝোরে ঝরতে দেন পৃথিবীতে বন্যা বয়ে যাবে।


“ইয়োব, যেখানে সমুদ্র শুরু হয়, সেই গভীরতম সমুদ্রে তুমি কি কখনও গিয়েছো? তুমি কি কখনও সমুদ্রের তলদেশ দিয়ে হেঁটেছো?


মহাসমুদ্র এবং মেঘরাশি যা বৃষ্টি দেয় তা প্রভুর জ্ঞানের দ্বারাই সৃষ্ট।


লোকরা তাদের বিপদের কথা শুনে ভীত হবে। কিছু লোক পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করবে কিন্তু তারা গর্তে পড়ে গিয়ে ফাঁদে বন্দী হবে। তাদের মধ্যে কয়েক জন গর্ত থেকে উঠে আসবে কিন্তু তারা অন্য ফাঁদে ধরা পড়বে। আকাশে বাঁধের দরজা খুলে যাবে এবং প্লাবন হবে। পৃথিবীর ভিতগুলো নড়ে উঠবে।


দ্বিতীয় মাসের 27তম দিনের মধ্যে ডাঙা সম্পূর্ণ শুকনো হয়ে গেল।


এমন জ্ঞানী কে আছে যে মেঘ গণনা করতে পারে? কে তাদের বৃষ্টি ঝরানোর নির্দেশ দেয়?


আমাদের অনুসরণ করো:

বিজ্ঞাপন


বিজ্ঞাপন