10 আমি সেই জমি বিক্রীর চুক্তিপত্রে সই করে তা যত্ন করে তুলে রেখে দিলাম। জমি বিক্রীর সময় আমি কয়েকজনকে সাক্ষী হিসাবেও উপস্থিত রেখেছিলাম। দাম মেটানোর সময়, যখন আমি রূপাটি ওজন করছিলাম তারাও উপস্থিত ছিল।
ইহার মধ্যে আবার ক্ষেত্র ক্রয় করা যাইবে; বিন্যামীন প্রদেশে, যিরূশালেমের চারিদিকের অঞ্চলে, যিহূদার সকল নগরে, পার্বত্য অঞ্চলের সকল নগরে, নিম্নভূমির সকল নগরে ও দক্ষিণের সকল নগরে লোকেরা রৌপ্য দিয়া ক্ষেত্র ক্রয় করিবে, ক্রয়পত্রে লিখিয়া দিবে, মুদ্রাঙ্ক করিবে, ও তাহার সাক্ষী রাখিবে; কেননা আমি তাহাদের বন্দিদশা ফিরাইব, ইহা সদাপ্রভু কহেন।
এবং ক্রয়পত্রে স্বাক্ষরকারী সাক্ষীদের সাক্ষাতে, রক্ষীদের প্রাঙ্গণে উপবিষ্ট সমস্ত যিহূদীর সাক্ষাতে আমি সেই ক্রয়পত্র মহসেয়ের পৌত্র নেরিয়ের পুত্র বারূকের হস্তে সমর্পণ করিলাম।
আর তাহাদিগকে বলা হইল, পৃথিবীস্থ তৃণের কি হরিদ্বর্ণ শাকের কি কোন বৃক্ষের হানি করিও না, কেবল সেই মনুষ্যদেরই হানি কর, যাহাদের ললাটে ঈশ্বরের মুদ্রাঙ্ক নাই।
পরে দেখিলাম, আর এক দূত সূর্যের উদয় স্থান হইতে উঠিয়া আসিতেছেন, তাঁহার কাছে জীবন্ত ঈশ্বরের মুদ্রা আছে; তিনি উচ্চৈঃস্বরে ডাকিয়া, যে চারি দূতকে পৃথিবীর ও সমুদ্রের হানি করিবার ক্ষমতা প্রদত্ত হইয়াছিল, তাঁহাদিগকে কহিলেন,
নশ্বর ভক্ষ্যের নিমিত্ত শ্রম করিও না, কিন্তু সেই ভক্ষ্যের জন্য শ্রম কর, যাহা অনন্ত জীবন পর্যন্ত থাকে, যাহা মনুষ্যপুত্র তোমাদিগকে দিবেন, কেননা পিতা ঈশ্বর- তাঁহাকেই মুদ্রাঙ্কিত করিয়াছেন।
তখন অব্রাহাম ইফ্রোণের বাক্যে অবধান করিলেন; ইফ্রোণ হেতের সন্তানদের কর্ণগোচরে যে রৌপ্যের কথা বলিয়াছিলেন, অব্রাহাম তাহা, অর্থাৎ বণিক্দের মধ্যে প্রচলিত চারি শত শেকল রৌপ্য ওজন করিয়া ইফ্রোণকে দিলেন।
পরে বোয়স নগর-দ্বারে উঠিয়া গিয়া সেই স্থানে বসিলেন। আর দেখ, যে মুক্তিকর্তা জ্ঞাতির কথা বোয়স বলিয়াছিলেন, সেই ব্যক্তি পথ দিয়া আসিতেছিল; তাহাতে বোয়স তাহাকে বলিলেন, ওহে অমুক, পথ ছাড়িয়া এই স্থানে আসিয়া বস; তখন সে পথ ছাড়িয়া আসিয়া বসিল।