প্রকাশিত বাক্য 13:15 - পবিত্র বাইবেল (কেরী ভার্সন)
15 আর তাহাকে এই ক্ষমতা দত্ত হইল যে, সে ঐ পশুর প্রতিমার মধ্যে নিশ্বাস প্রদান করে, যেন ঐ পশুর প্রতিমা কথা কহিতে পারে, ও এমন করিতে পারে যে, যত লোক সেই পশুর প্রতিমার ভজনা না করিবে, তাহাদিগকে বধ করা হয়।
15 আর তাকে এই ক্ষমতা দেওয়া হল যে, সে ঐ পশুর মূর্তির মধ্যে প্রাণ-বায়ু দেয়, যেন ঐ পশুর মূর্তি কথা বলতে পারে ও এমন করতে পারে যে, যারা সেই পশুর মূর্তির এবাদত করবে না, তাদেরকে হত্যা করতে পারে।
15 তাকে ক্ষমতা দেওয়া হল যেন সে প্রথম পশুটির প্রতিমায় প্রাণবায়ু দিতে পারে ও সেই প্রতিমা কথা বলতে পারে। তখন সেই পশুর প্রতিমা আদেশ দিল যে, যারাই তাকে পূজা করতে অস্বীকার করে তাদের হত্যা করা হয়।
15 আর তাহাকে এই ক্ষমতা দত্ত হইল যে, সে ঐ পশুর প্রতিমার মধ্যে নিশ্বাস প্রদান করে, যেন ঐ পশুর প্রতিমা কথা কহিতে পারে, ও এমন করিতে পারে যে, যত লোক সেই পশুর প্রতিমার ভজনা না করিবে, তাহাদিগকে বধ করা হয়।
15 একে এমন ক্ষমতা দেওয়া হল যাতে সে প্রথম পশুর প্রতিমার মধ্যে প্রাণ সঞ্চার করতে পারে, যেন সেই প্রতিমা কথা বলতে পারে ও যে সেই পশুর প্রতিমার আরাধনা না করে তাকে হত্যা করার আদেশ দেয়।
পরে আমি কয়েকটি সিংহাসন দেখিলাম; সেইগুলির উপরে কেহ কেহ বসিলেন, তাঁহাদিগকে বিচার করিবার ভার দত্ত হইল। আর যীশুর সাক্ষ্য ও ঈশ্বরের বাক্যের নিমিত্ত যাহারা কুঠার দ্বারা হত হইয়াছিল, এবং যাহারা সেই পশুকে ও তাহার প্রতিমাকে ভজনা করে নাই, আর আপন আপন ললাটে ও হস্তে তাহার ছাপ ধারণ করে নাই, তাহাদের প্রাণও দেখিলাম; তাহারা জীবিত হইয়া সহস্র বৎসর খ্রীষ্টের সহিত রাজত্ব করিল।
তাহাদের যাতনার ধূম যুগপর্যায়ের যুগে যুগে উঠে”; যাহারা সেই পশু ও তাহার প্রতিমূর্তির ভজনা করে, এবং যে কেহ তাহার নামের ছাপ ধারণ করে, তাহারা দিবাতে কি রাত্রিতে কখনও বিশ্রাম পায় না।
এইরূপে সেই পশুর সাক্ষাতে যে সকল চিহ্ন-কার্য করিবার ক্ষমতা তাহাকে দত্ত হইয়াছে, তদ্দ্বারা সে পৃথিবী-নিবাসীদের ভ্রান্তি জন্মায়; সে পৃথিবী-নিবাসীদিগকে বলে, ‘যে পশু খড়্গ দ্বারা আহত হইয়াও বাঁচিয়াছিল, তাহার এক প্রতিমা নির্মাণ কর।’
সে পরাৎপরের বিপরীতে কথা কহিবে, পরাৎপরের পবিত্রগণকে শীর্ণ করিবে, এবং নিরূপিত সময়ের ও ব্যবস্থার পরিবর্তন করিতে মনস্থ করিবে, এবং এক কাল, [দুই] কাল ও অর্ধ কাল পর্যন্ত তাহারা তাহার হস্তে সমর্পিত হইবে।
কেননা ঈশ্বর তাহাদের হৃদয়ে এই প্রবৃত্তি দিয়াছিলেন, যেন তাহারা তাঁহারই মানস পূর্ণ করে, এবং একমনা হয়; আর যে পর্যন্ত ঈশ্বরের বাক্য সকল সিদ্ধ না হয়, সেই পর্যন্ত আপন আপন রাজ্য সেই পশুকে দেয়।
সেই সকল খোদিত স্তম্ভস্বরূপ; কথা কহিতে পারে না; তাহাদিগকে বহন করিতে হয়, কারণ তাহারা চলিতে পারে না। তোমরা তাহাদের হইতে ভীত হইও না; কারণ তাহারা অহিত করিতে পারে না, হিত করিতেও তাহাদের সাধ্য নাই।
তাহারা মেষশাবকের সহিত যুদ্ধ করিবে, আর মেষশাবক তাহাদিগকে জয় করিবেন, কারণ “তিনি প্রভুদের প্রভু ও রাজাদের রাজা;” এবং যাহারা তাঁহার সহবর্তী, আহূত ও মনোনীত ও বিশ্বস্ত, তাঁহারাও জয় করিবেন।
ধিক্ তাহাকে, যে কাষ্ঠকে বলে, তুমি জাগ, অবাক্ প্রস্তরকে বলে, তুমি উঠ। সে কি শিক্ষা দিবে? দেখ, সে সুবর্ণ ও রৌপ্য মণ্ডিত, তাহার অন্তরে শ্বাসবায়ুর লেশও নাই।
আর তাহার মস্তকে স্থিত দশ শৃঙ্গের তথ্য, ও যে অন্য শৃঙ্গ উঠিয়াছিল, যাহার সাক্ষাতে তিন শৃঙ্গ পড়িয়া গেল; সেই শৃঙ্গ, যাহার চক্ষু ও দর্পবাক্যবাদী মুখ ছিল, সহচরগণ অপেক্ষা যাহার বিপুল দৃশ্য ছিল, সেই শৃঙ্গের তথ্য জানিতে চাহিলাম।
আর আমি দেখিলাম, “সমুদ্রের মধ্য হইতে এক পশু উঠিতেছে; তাহার দশটি শৃঙ্গ” ও সপ্ত মস্তক; এবং তাহার শৃঙ্গগুলিতে দশটি কিরীট, এবং তাহার মস্তকগুলিতে ঈশ্বর-নিন্দার কতিপয় নাম।
সে ঐ প্রথম পশুর সমস্ত কর্তৃত্ব তাহার সাক্ষাতে পরিচালনা করে; এবং যে প্রথম পশুর মৃত্যুজনক আঘাতের প্রতীকার করা হইয়াছিল, পৃথিবীকে ও তন্নিবাসীদিগকে তাহার ভজনা করায়।