18 যেন ব্যাবিলনীয়দের হাত এড়াতে পারে। তারা তাদের থেকে ভীত হয়েছিল, কারণ নথনিয়ের পুত্র ইশ্মায়েল অহীকামের পুত্র গদলিয়কে হত্যা করেছিল, যাঁকে ব্যাবিলনের রাজা দেশের উপরে প্রশাসকরূপে নিযুক্ত করেছিলেন।
তিনি তখনও ফিরিতেছেন না [দেখিয়া কহিলেন], ‘ভাল, তুমি শাফনের পৌত্র অহীকামের পুত্র গদলিয়ের কাছে ফিরিয়া যাও, বাবিল-রাজ তাঁহাকেই যিহূদার নগরসমূহের উপরে শাসনকর্ত্তা নিযুক্ত করিয়াছেন, তুমি লোকদের মধ্যে তাঁহার সহিত বাস কর; কিম্বা যে কোন স্থানে যাওয়া তোমার বিহিত বোধ হয়, সেই স্থানে যাও।’ পরে রক্ষক-সেনাপতি তাঁহাকে পাথেয় ও উপঢৌকন দিয়া বিদায় করিলেন।
বল দেখি, কাহা হইতে এমন ত্রাসযুক্তা ও ভীতা হইয়াছ যে, মিথ্যা কথা বলিতেছ, এবং আমাকে ভুলিয়া গিয়াছ, মনে স্থান দেও নাই? আমি কি চিরকালাবধি নীরব রহি নাই, তাই বুঝি আমাকে ভয় কর না?
কিন্তু সপ্তম মাসে রাজবংশজাত ইলীশামার পৌত্র নথনিয়ের পুত্র ইশ্মায়েল ও তাঁহার সঙ্গী দশ জন আসিলেন, আর গদলিয়কে এবং যে যিহূদীরা ও কল্দীয়েরা তাঁহার সহিত মিস্পাতে ছিল, তাহাদিগকে আঘাত করিয়া বধ করিলেন।
যিহূদা দেশে যে লোকেরা অবশিষ্ট রহিল, যাহাদিগকে বাবিল-রাজ নবূখদ্নিৎসর রাখিয়া গিয়াছিলেন, তাহাদের উপরে তিনি শাফনের পৌত্র অহীকামের পুত্র গদলিয়কে শাসনকর্ত্তা নিযুক্ত করিলেন।