Biblia Todo Logo
অনলাইন বাইবেল

- বিজ্ঞাপন -




প্রকাশিত বাক্য 4:8 - পবিত্র বাইবেল O.V. (BSI)

8 সেই চারি প্রাণীর প্রত্যেকের ছয় ছয়টী পক্ষ, এবং তাঁহারা চারিদিকে ও ভিতরে চক্ষুতে পরিপূর্ণ; আর তাঁহারা দিবারাত্র অবিশ্রামে এই কথা কহিতেছেন, ‘পবিত্র, পবিত্র, পবিত্র প্রভু ঈশ্বর সর্ব্বশক্তিমান্‌, যিনি ছিলেন, ও যিনি আছেন, ও যিনি আসিতেছেন।’

অধ্যায় দেখুন কপি


আরো সংস্করণ

কিতাবুল মোকাদ্দস

8 সেই চারটি প্রাণীর প্রত্যেকের ছয় ছয়টি করে পাখা এবং তাঁরা চারদিকে ও ভিতরে চোখে পরিপূর্ণ; আর তাঁরা দিনরাত বিরামহীনভাবে এই কথা বলছেন, ‘পবিত্র, পবিত্র, পবিত্র প্রভু আল্লাহ্‌ সর্বশক্তিমান, যিনি ছিলেন, যিনি আছেন ও যিনি আসছেন।’

অধ্যায় দেখুন কপি

বাংলা সমকালীন সংস্করণ

8 এই চার জীবন্ত প্রাণীর প্রত্যেকের ছিল ছয়টি করে ডানা এবং তাদের দেহের সর্বত্র এমনকি ডানাগুলির নিচেও ছিল চোখে পরিপূর্ণ। দিনরাত, অবিরাম তারা একথা বলেন: “পবিত্র, পবিত্র, পবিত্র, প্রভু ঈশ্বর সর্বশক্তিমান, যিনি ছিলেন এবং যিনি আছেন এবং যিনি আসছেন।”

অধ্যায় দেখুন কপি

পবিএ বাইবেল CL Bible (BSI)

8 সেই প্রাণী চতুষ্টয়ের প্রত্যেকের ছয়টি পাখা। তাদের সর্বাঙ্গে, ভিতরে ও বাইরে রয়েছে অসংখ্য চক্ষু। দিবসরজনী অবিরাম তাঁরা উচ্চারণ করে চলেছেন, “পবিত্র, পবিত্র, পবিত্র প্রভু, সর্বশক্তিমান ঈশ্বর, তিনি ছিলেন, তিনি আছেন এবং তাঁর আবির্ভাব আসন্ন।”

অধ্যায় দেখুন কপি

পবিত্র বাইবেল

8 এই চারটি প্রাণীর প্রত্যেকের ছটি করে পাখা ছিল, সেই প্রাণীগুলির সর্বাঙ্গে, ভেতরে ও বাইরে ছিল চোখ, আর তাঁরা দিন-রাত সব সময় বিরত না হয়ে এই কথা বলছিলেন: “পবিত্র, পবিত্র, পবিত্র প্রভু ঈশ্বর সর্বশক্তিমান, যিনি ছিলেন, যিনি আছেন ও যিনি আসছেন।”

অধ্যায় দেখুন কপি

ইন্ডিয়ান রিভাইজড ভার্সন (IRV) - বেঙ্গলী

8 এই চারটি জীবন্ত প্রাণীর প্রত্যেকের ছয়টি করে ডানা ছিল এবং সব দিক চোখে ভরা ছিল। সেই প্রাণীরা দিন রাত এই কথাই বলছিল, “সর্বশক্তিমান প্রভু ঈশ্বর, যিনি ছিলেন, ও যিনি আছেন, ও যিনি আসছেন, তিনি পবিত্র, পবিত্র, পবিত্র।”

অধ্যায় দেখুন কপি




প্রকাশিত বাক্য 4:8
42 ক্রস রেফারেন্স  

আমি আল্‌ফা এবং ওমিগা, আদি এবং অন্ত, ইহা প্রভু ঈশ্বর কহিতেছেন, যিনি আছেন ও যিনি ছিলেন, ও যিনি আসিতেছেন, যিনি সর্ব্বশক্তিমান্‌।


আর সেই সিংহাসনের সম্মুখে যেন স্ফটিকবৎ কাচময় এক সমুদ্র আছে, এবং সিংহাসনের মধ্যে ও সিংহাসনের চারিদিকে চারি প্রাণী আছেন; তাঁহারা সম্মুখে ও পশ্চাতে চক্ষুতে পরিপূর্ণ।


যীশু খ্রীষ্ট কল্য ও অদ্য এবং অনন্তকাল যে, সেই আছেন।


হে সদাপ্রভু, দেবগণের মধ্যে কে তোমার তুল্য? কে তোমার ন্যায় পবিত্রতায় আদরণীয়, প্রশংসায় ভয়ার্হ, আশ্চর্য্য ক্রিয়াকারী?


আর তাহারা ঈশ্বরের দাস মোশির গীত ও মেষশাবকের গীত গায়, বলে, “মহৎ ও আশ্চর্য্য তোমার ক্রিয়া সকল, হে প্রভু ঈশ্বর, সর্ব্বশক্তিমান্‌; ন্যায্য ও সত্য তোমার মার্গ সকল, হে জাতিগণের রাজন্‌!


‘হে প্রভু ঈশ্বর, সর্ব্বশক্তিমান্‌, তুমি আছ ও ছিলে, আমরা তোমার ধন্যবাদ করিতেছি, কেননা তুমি আপন মহাপরাক্রম গ্রহণ করিয়া রাজত্ব করিয়াছ।


পরে আমি যজ্ঞবেদির এই বাণী শুনিলাম, হাঁ, হে প্রভু ঈশ্বর, সর্ব্বশক্তিমান্‌, তোমার বিচারাজ্ঞা সকল সত্য ও ন্যায্য।


আর প্রত্যেকের চারি চারি মুখ ও চারি চারি পক্ষ।


যে ব্যক্তি পরাৎপরের অন্তরালে থাকে, সে সর্ব্বশক্তিমানের ছায়াতে বসতি করে।


এই জন্য ইহারা ঈশ্বরের সিংহাসনের সম্মুখে আছে; এবং তাহারা দিবারাত্র তাঁহার মন্দিরে তাঁহার আরাধনা করে, আর যিনি সিংহাসনে বসিয়া আছেন, তিনি ইহাদের উপরে আপন তাম্বু বিস্তার করিবেন।


অব্রামের নিরানব্বই বৎসর বয়সে সদাপ্রভু তাঁহাকে দর্শন দিলেন ও কহিলেন, আমি সর্ব্বশক্তিমান্‌ ঈশ্বর, তুমি আমার সাক্ষাতে গমনাগমন করিয়া সিদ্ধ হও।


আর আমি নগরের মধ্যে কোন মন্দির দেখিলাম না; কারণ সর্ব্বশক্তিমান্‌ প্রভু ঈশ্বর এবং মেষশাবক স্বয়ং তাহার মন্দিরস্বরূপ।


আর তাঁহার মুখ হইতে এক তীক্ষ্ণ তরবারি নির্গত হয়, যেন তদ্দ্বারা তিনি জাতিগণকে আঘাত করেন; আর তিনি লৌহদণ্ড দ্বারা তাহাদিগকে শাসন করিবেন; এবং তিনি সর্ব্বশক্তিমান্‌ ঈশ্বরের প্রচণ্ড ক্রোধরূপ মদিরাকুণ্ড দলন করেন।


আর ফিলাদিল্‌ফিয়াস্থ মণ্ডলীর দূতকে লিখ;— যিনি পবিত্র, যিনি সত্যময়, যিনি “দায়ূদের চাবি ধারণ করেন, যিনি খুলিলে কেহ রুদ্ধ করে না, ও রুদ্ধ করিলে কেহ খুলে না,” তিনি এই কথা কহেন;


যোহন—এশিয়ায় স্থিত সপ্ত মণ্ডলীর সমীপে। যিনি আছেন, ও যিনি ছিলেন, ও যিনি আসিতেছেন, তাঁহা হইতে, এবং তাঁহার সিংহাসনের সম্মুখবর্ত্তী সপ্ত আত্মা হইতে,


আর সেই সিংহাসনের চারিদিকে চব্বিশটী সিংহাসন আছে, সেই সকল সিংহাসনে চব্বিশ জন প্রাচীন বসিয়া আছেন, তাঁহারা শুক্লবস্ত্রপরিহিত এবং তাঁহাদের মস্তকের উপরে সুবর্ণ মুকুট।


এবং তোমাদের পিতা হইব, ও তোমরা আমার পুত্র কন্যা হইবে, ইহা সর্ব্বশক্তিমান্‌ প্রভু কহেন।”


সিয়োনের নিমিত্ত আমি নীরব থাকিব না, যিরূশালেমের নিমিত্ত ক্ষান্ত থাকিব না, যাবৎ আলোকের ন্যায় তাহার ধার্ম্মিকতা, জ্বলন্ত প্রদীপের ন্যায় তাহার পরিত্রাণ উদিত না হয়।


হাহাকার কর, কেননা সদাপ্রভুর দিন নিকটবর্ত্তী; সর্ব্বশক্তিমানের নিকট হইতে বিনাশের ন্যায় উহা আসিতেছে।


হায় হায়, কেমন দিন! সদাপ্রভুর দিন ত সন্নিকট; উহা সর্ব্বশক্তিমানের নিকট হইতে প্রলয়ের ন্যায় আসিতেছে।


তাহারা ভূতদের আত্মা, নানা চিহ্ন-কার্য্য করে; তাহারা জগৎ সমুদয়ের রাজাদের নিকটে গিয়া, সর্ব্বশক্তিমান্‌ ঈশ্বরের সেই মহাদিনের যুদ্ধার্থে তাহাদিগকে একত্র করে।


তাহাদের যাতনার ধূম যুগপর্য্যায়ের যুগে যুগে উঠে”; যাহারা সেই পশু ও তাহার প্রতিমূর্ত্তির ভজনা করে, এবং যে কেহ তাহার নামের ছাব ধারণ করে, তাহারা দিবাতে কি রাত্রিতে কখনও বিশ্রাম পায় না।


তুমি বাক্য প্রচার কর, সময়ে অসময়ে কার্য্যে অনুরক্ত হও, সম্পূর্ণ সহিষ্ণুতা ও শিক্ষাদান-পূর্ব্বক অনুযোগ কর, ভর্ৎসনা কর, চেতনা দেও।


আপনার বিষয়ে ও তোমার শিক্ষার বিষয়ে সাবধান হও, এ সকলে স্থির থাক; কেননা তাহা করিলে তুমি আপনাকে ও যাহারা তোমার কথা শুনে, তাহাদিগকেও পরিত্রাণ করিবে।


বস্তুতঃ, হে ভ্রাতৃগণ, আমাদের পরিশ্রম ও আয়াস তোমাদের স্মরণে আছে; তোমাদের কাহারও ভারস্বরূপ যেন না হই, তজ্জন্য আমরা দিবারাত্র কার্য্য করিতে করিতে তোমাদের কাছে ঈশ্বরের সুসমাচার প্রচার করিয়াছিলাম।


অতএব জাগিয়া থাক; স্মরণ কর, আমি তিন বৎসর কাল রাত দিন প্রত্যেকজনকে অশ্রুপাতের সহিত চেতনা দিতে ক্ষান্ত হই নাই।


ঈশ্বর মোশিকে কহিলেন, “আমি যে আছি সেই আছি”; আরও কহিলেন, ইস্রায়েল-সন্তানদিগকে এইরূপ বলিও, “আছি” তোমাদের নিকটে আমাকে প্রেরণ করিয়াছেন।


আর তাহার মধ্য হইতে চারি প্রাণীর মূর্ত্তি প্রকাশ পাইল। তাহাদের আকৃতি এই; তাহাদের রূপ মনুষ্যবৎ।


তাহাদের নেমি উচ্চ ও ভয়ঙ্কর, এবং সেই চারিটী নেমির চারিদিক্‌ চক্ষুতে পরিপূর্ণ ছিল।


আর তাহাদের সর্ব্বাঙ্গ, তাহাদের পৃষ্ঠ, হস্ত ও পক্ষ এবং চক্র সকল চারিদিকে চক্ষুতে পরিপূর্ণ ছিল, চারিটীর চক্রে চক্ষু ছিল।


আর যিনি সিংহাসনে বসিয়া আছেন, যিনি যুগপর্য্যায়ের যুগে যুগে জীবন্ত, সেই প্রাণিবর্গ যখন তাঁহার প্রতাপ ও সমাদর ও ধন্যবাদ কীর্ত্তন করিবেন,


পরে আমি দেখিলাম, ঐ সিংহাসনের ও চারি প্রাণীর মধ্যে ও প্রাচীনবর্গের মধ্যে এক মেষশাবক দাঁড়াইয়া আছেন, তাঁহাকে যেন বধ করা হইয়াছিল; তাঁহার সপ্ত শৃঙ্গ ও সপ্ত চক্ষু; সেই চক্ষু সমস্ত পৃথিবীতে প্রেরিত ঈশ্বরের সপ্ত আত্মা।


পরে আমি দেখিলাম, যখন সেই মেষশাবক সেই সপ্তের মধ্যে প্রথম মুদ্রা খুলিলেন, তখন আমি সেই চারি প্রাণীর মধ্যে এক প্রাণীর মেঘগর্জ্জনের তুল্য এই বাণী শুনিলাম, আইস।


পরে আমি চারি প্রাণীর মধ্য হইতে নির্গত এইরূপ বাণী শুনিলাম, এক সের গোমের মূল্য এক সিকি, আর তিন সের যবের মূল্য এক সিকি, এবং তুমি তৈলের ও দ্রাক্ষারসের হিংসা করিও না।


আর, সমুদয় দূত সিংহাসনের ও প্রাচীনবর্গের ও চারি প্রাণীর চারিদিকে দাঁড়াইয়া ছিলেন; তাঁহারা সিংহাসনের সম্মুখে অধোমুখে প্রণিপাত করিয়া ঈশ্বরের ভজনা করিয়া কহিলেন,


আর তাহারা সিংহাসনের সম্মুখে ও সেই চারি প্রাণীর ও প্রাচীনবর্গের সম্মুখে নূতন একটী গীত গান করে; পৃথিবী হইতে ক্রীত সেই এক লক্ষ চোয়াল্লিশ সহস্র লোক ব্যতিরেকে আর কেহ সেই গীত শিখিতে পারিল না।


পরে চারি প্রাণীর মধ্যে এক প্রাণী ঐ সপ্ত দূতকে সপ্ত সুবর্ণ বাটি দিলেন, সেগুলি যুগপর্য্যায়ের যুগে যুগে জীবন্ত ঈশ্বরের রোষে পরিপূর্ণ।


পরে সেই চব্বিশ জন প্রাচীন ও চারি প্রাণী প্রণিপাত করিয়া সিংহাসনে উপবিষ্ট ঈশ্বরের ভজনা করিলেন, কহিলেন, আমেন; হাল্লিলূয়া।


আমাদের অনুসরণ করো:

বিজ্ঞাপন


বিজ্ঞাপন