১ বংশাবলি 24:1 - পবিএ বাইবেল CL Bible (BSI)1 হারোণের বংশধরেরা নিম্নলিখিত ভাগে বিভক্ত ছিল। হারোণের চার পুত্র: নাদব, অবিহু, ইলিয়াসর, ইথামর। অধ্যায় দেখুনআরো সংস্করণকিতাবুল মোকাদ্দস1 হারুন-বংশের পালার কথা। হারুনের পুত্র নাদোব ও অবীহূ, ইলিয়াসর ও ঈথামর। অধ্যায় দেখুনবাংলা সমকালীন সংস্করণ1 এগুলিই হল হারোণের বংশধরদের বিভিন্ন বিভাগ: হারোণের ছেলেরা হলেন নাদব, অবীহূ, ইলীয়াসর ও ঈথামর। অধ্যায় দেখুনপবিত্র বাইবেল O.V. (BSI)1 হারোণ-সন্তানদের পালার কথা। হারোণের পুত্র নাদব ও অবীহূ, ইলিয়াসর ও ঈথামর। অধ্যায় দেখুনপবিত্র বাইবেল1 হারোণের পুত্রদের নাম নাদব, অবীহূ, ইলিয়াসর আর ঈথামর। অধ্যায় দেখুনইন্ডিয়ান রিভাইজড ভার্সন (IRV) - বেঙ্গলী1 হারোণের বংশের লোকদের বিভিন্ন দলে ভাগ করা হয়েছিল। হারোণের ছেলেরা হল নাদব, অবীহূ, ইলীয়াসর ও ঈথামর। অধ্যায় দেখুন |
সেখানে উপস্থিত সমস্ত পুরোহিত গোষ্ঠী বা কুল অনুযায়ী মন্দিরে নিজেদের পালা না থাকলেও নিজেদের শুচিশুদ্ধ করলেন। সমস্ত লেবীয় গায়কেরা–আসফ, হেমন ও যেদুথূন এবং তাঁদের গোষ্ঠীর সকলে সূক্ষ্ম কাপড়ে তৈরী পোষাক পরলেন। লেবীয়রা করতাল ও বীণা হাতে বেদীর পূর্বদিকে দাঁড়ালেন, তাঁদের সঙ্গে একশো কুড়ি জন পুরোহিত তূরী বাজাতে লাগলেন। তূরী, করতাল, বীণা ইত্যাদি বাদ্যযন্ত্র সহযোগে গায়কেরা একতানে প্রভু পরমেশ্বরের মহিমা কীর্তন করতে লাগলেনঃ “প্রভু পরমেশ্বরের মহিমা হোক! তিনি মঙ্গলময়, অসীম তাঁর প্রেম,অনন্ত তাঁর করুণা!’’ পুরোহিতেরা মন্দির থেকে বেরিয়ে আসার সঙ্গে সঙ্গে হঠাৎ মন্দির মেঘে ঢেকে গেল এবং প্রভু পরমেশ্বরের মহাজ্যোতিতে মন্দির পরিপূর্ণ হল। সেই জ্যোতির প্রভায় পুরোহিতেরা সেখানে ফিরে গিয়ে আর কোন ক্রিয়াকর্ম করতে পারলেন না।
শলোমন তাঁর পিতা দাউদের প্রচলিত বিধি নিয়ম অনুসারে পুরোহিতদের এবং যারা পুরোহিতদের ক্রিয়াকর্মে সাহায্য করত ও মন্দিরে গান গাইত, সেই লেবীয়দের নিত্যনৈমিত্তিক কর্তব্যকর্মে শৃঙ্খলা বিধান করেছিলেন। ঈশ্বরভক্ত দাউদের আদেশ অনুসারে তিনি মন্দিরের প্রহরীদেরও শ্রেণীবিন্যাস করে প্রতিটি তোরণে প্রতিদিনের পাহারার কাজে নিযুক্ত করেছিলেন।
পুরোহিত ও লেবীয়দের পালাক্রমে বিশেষ বিশেষ কাজের যে সমস্ত দায়িত্ব নির্ধারণ করে দেওয়া হয়েছিল, রাজা হিষ্কিয় সেই নির্ধারিত ব্যবস্থাকে পুনরায় প্রতিষ্ঠিত করলেন। হোমবলি, স্বস্ত্যয়ন বলি উৎসর্গ করা, মন্দিরের উপাসনার কাজে অংশ গ্রহণ করা, মন্দিরের বিভিন্ন অংশে প্রশংসা ও কৃতজ্ঞতা নিবেদন করা ছিল তাঁদের কর্তব্যের অংশ।