13 হাতের মাপ অনুসারে কোরবানগাহ্র মাপ এই। প্রত্যেক হাত এক হাত চার আঙ্গুল পরিমিত। তার মূল এক হাত উঁচু ও এক হাত চওড়া এবং চারদিকে তার প্রান্তে অবস্থিত কিনারা এক বিঘত পরিমিত; এই কোরবানগাহ্র তল।
13 “মন্দিরের বেদির মাপ হাতের মাপ অনুসারে এইরকম, প্রত্যেক হাত ছিল এক হাত চার আঙুল করে। তার ভিত্তিটা এক হাত গভীর এবং এক হাত চওড়া, যার চারিদিকে এগারো ইঞ্চি এক চক্রবেড় হবে। আর এটাই বেদির উচ্চতা।
13 হস্তানুসারে যজ্ঞবেদির পরিমাণ সকল এই। প্রত্যেক হস্ত এক হস্ত চারি অঙ্গুলি পরিমিত। তাহার মূল এক হস্ত [উচ্চ] ও এক হস্ত প্রস্থ, এবং চারিদিকে তাহার প্রান্তে স্থিত নিকাল এক বিতস্তি পরিমিত; ইহা যজ্ঞবেদির তল।
13 “লম্বা মাপকাঠি ব্যবহার করে হাত বেদীর মাপ এইরকম। বেদীর গোড়ায় চারদিকে যে গর্ত খোঁড়া রয়েছিল তার গভীরতা 1 হাত, প্রস্থে প্রতি ধারে 1 হাত। তার ধারের কানা বুড়ো আঙ্গুল থেকে কড়ে আঙ্গুলের যে দূরত্ব তার সমান। আর বেদীটি উচ্চতায় এই রকম:
13 এগুলো হবে যজ্ঞবেদির পরিমাপ হাতের মাপ অনুযায়ী। প্রত্যেক লম্বা হাত এক স্বাভাবিক হাত এক বিঘে লম্বা। বেদির চারদিক গর্ত হবে একহাত গভীরএবং এটার চওড়াও হবে একহাত। এবং সীমানার চারদিকের ধার এক বিঘা হবে। এটা হবে বেদির ভিত।
এই ঘরগুলির বাইরের দেওয়ালের ঘনত্ব পাঁচ হাত। মন্দিরের উত্তরদিকের ঘরগুলিতে যাবার একটি মাত্র দরজা এবং দক্ষিণের ঘরগুলিরও একটিই দরজা ছিল। আমি দেখলাম, পাঁচ হাত চওড়া একটি বারান্দা মন্দিরকে ঘিরে রয়েছে। মাটি থেকে এর উচ্চতা ছ-হাত এবং মন্দিরের দেওয়ালের গায়ে তৈরী ঘরগুলির ভিত্তির সঙ্গেই একসাথে এগুলি গাঁথা হয়েছে। পুরোহিতদের ঘর ও এই বারান্দার মাঝখানে মন্দিরের পাশ বরাবর কুড়ি হাত চওড়া একটি খোলা জায়গা আছে।