6 প্রভু পরমেশ্বর যখন রেশমী বস্ত্র পরিহিত ব্যক্তিকে প্রাণীদের নীচে ঘুরন্ত চাকার মাঝখান থেকে জ্বলন্ত অঙ্গার আনতে বললেন, তখন সে ভিতরে ঢুকে একটা চাকার পাশে গিয়ে দাঁড়াল।
6 আর তিনি যখন ঐ মসীনা-কাপড় পরা পুরুষকে এই হুকুম দিলেন, ‘তুমি এই ঘূর্ণায়মান চাকাগুলোর মধ্য থেকে, কারুবীদের মধ্যস্থান থেকে, আগুন নাও,’ তখন সে প্রবেশ করে একটি চাকার পাশে দাঁড়ালো।
6 সদাপ্রভু যখন মসিনা কাপড় পরা লোকটিকে এই আদেশ দিয়েছিলেন, “তুমি করূবদের মাঝখানে চাকার মধ্য থেকে আগুন নাও,” তখন লোকটি ভিতরে গিয়ে একটি চাকার পাশে দাঁড়ালেন।
6 আর তিনি যখন ঐ মসীনা-বস্ত্র পরিহিত পুরুষকে এই আজ্ঞা দিলেন, ‘তুমি এই ঘূর্ণ্যমান [চক্রগুলির] মধ্য হইতে, করূবদের মধ্যস্থান হইতে, অগ্নি লও,’ তখন সে প্রবেশ করিয়া এক চক্রের পার্শ্বে দাঁড়াইল।
6 ঈশ্বর সেই মসিনা কাপড় পরা লোকটিকে এক আজ্ঞা দিয়েছিলেন। ঈশ্বর বলেছিলেন চাকাগুলির মধ্যে করূব দূতদের মাঝখানে গিয়ে কিছু গরম কয়লা নিয়ে আসতে। তাই লোকটি সেখানে গিয়ে চাকার পাশে দাঁড়ালেন।
6 আর তিনি যখন ঐ মসীনা-পোশাক পরা লোককে এই আদেশ দিলেন, “তুমি এই চাকাগুলোর মধ্যে থেকে, করূবদের মধ্যে থেকে, আগুন নাও;” তখন সেই লোক চাকার পাশে গেল এবং দাঁড়াল।
ঈশ্বর রেশমীবস্ত্র পরিহিত ব্যক্তিকে বললেন, ঐ প্রাণীদের নীচের ঘুরন্ত চাকার মাঝখান দিয়ে ঢুকে পড়। তাদের মাঝখানে রয়েছে জ্বলন্ত অঙ্গার। দুহাত ভরে নিয়ে এস সেই অঙ্গার, ছড়িয়ে দাও সারা শহরের উপরে। আমার চোখের সামনে সে ভিতরে চলে গেল। প্রাণীগুলি সেই সময় মন্দিরের দক্ষিণ দিকে দাঁড়িয়েছিল। মন্দিরের প্রাঙ্গণ ছিল মেঘে ঢাকা।
আমি তখনও দেখছি। কয়েকটি সিংহাসন এনে রাখা হল। তার একটিতে এসে বসলেন একজন যিনি অনাদি অনন্তকাল ধরে আছেন। পরণে তাঁর তুষারশুভ্র বসন। মাথার চুল পশমের মত সাদা। তাঁর সিংহাসনটি আগুনের শিখার মত জ্বলছে। সিংহাসনটি রাখা আছে জ্বলন্ত আগুনের চাকার উপর।