5 সেখানে রাত আর হবে না এবং লোকদের আর প্রদীপের আলোর কিংবা সূর্যের আলোর প্রয়োজন হবে না, কারণ প্রভু আল্লাহ্ তাদেরকে আলোকিত করবেন এবং তারা যুগপর্যায়ের যুগে যুগে রাজত্ব করবে।
5 সেখানে আর রাত্রি হবে না। তাদের প্রদীপের আলো বা সূর্যের আলোর প্রয়োজন হবে না, কারণ প্রভু ঈশ্বরই তাদের আলো প্রদান করবেন। আর তারা যুগে যুগে চিরকাল রাজত্ব করবে।
5 সেখানে রাত্রি আর হইবে না, এবং প্রদীপের আলোকে কিম্বা সূর্য্যের আলোকে লোকদের কিছু প্রয়োজন হইবে না, কারণ “প্রভু ঈশ্বর তাহাদিগকে আলোকিত করিবেন; এবং তাহারা যুগপর্য্যায়ের যুগে যুগে রাজত্ব করিবে”।
5 সেখানে রাত্রি আর হবে না, প্রদীপের আলো বা সূর্যের আলোর কোন প্রয়োজন হবে না, কারণ প্রভু ঈশ্বর তখন সবার ওপর তাঁর আলো ছড়িয়ে দেবেন; আর তারা যুগে যুগে চিরকাল রাজার মত রাজত্ব করবে।
এর পরে আমি কয়েকটি সিংহাসন দেখলাম, সেগুলির উপরে যাঁরা উপবিষ্ট চিলেন তাঁদের হাতে বিচারের ভার দেওয়া হল। যীশুর পক্ষে সাক্ষ্য দেওয়ার জন্য এবং ঈশ্বরের বাণী প্রচারের জন্য যাদের শিরশ্ছেদ করা হয়েছিল এবং যারা সেই পশু ও তার মূর্তির পূজা করেনি, কপালে ও হাতে তার প্রতীক চিহ্ন ধারণ করেনি, তাদের সকলের আত্মা আমি দেখলাম। তারা জীবিত হয়ে সহস্র বৎসর খ্রীস্টের সঙ্গে রাজত্ব করল।
জগতের সমস্ত রাজ্য, সমস্ত কর্তৃত্ব, বিত্তবৈভব তুলে দেওয়া হবে ঈশ্বরের পবিত্র প্রজাদের হাতে। তাদের রাজক্ষমতা বজায় থাকবে চিরদিন। পৃথিবীর সব রাজা হবে তাদের অনুগত।
যদি একজনের অপরাধের দরুণ সেই একজনেরই মাধ্যমে মৃত্যু আধিপত্য লাভ করে থাকে, তাহলে সেই একমাত্র পুরুষ যীশু খ্রীষ্টের মাধ্যমে যারা সেই করুণার প্রাচুর্য লাভ করেছে, বিনামূল্যে ধার্মিক প্রতিপন্ন হয়েছে, তারা আরও কত না সুনিশ্চিতভাবে জীবনের সর্বময় কর্তৃত্বে প্রতিষ্ঠিত হবে।
এর পরে সপ্তম দূত তূর্যধ্বনি করলেন। তখন স্বর্গে উচ্চকণ্ঠে এই কথা ঘোষিত হল ঃ “জগতের রাজা এখন আমাদের প্রভুর অধীন,তাঁর অভিষিক্তের পদানত।রাজত্ব করবেন তিনি যুগে যুগে, চিরকাল।”
আমি নিজে যেমন বিজয়ী হয়েছি, আমার পিতার সঙ্গে সিংহাসনে উপবেশন করেছি তেমনি যে জয়ী হবে, তাকে আমি আমার সঙ্গে সিংহাসনে বসার অধিকার দেব। শোনার মত কান যার আছে সে শুনুক পবিত্র আত্মা সকল মণ্ডলীকে কি বলছেন।
রাজা তখন তাঁর ডান পাশের লোকদের বলবেন, এস, তোমরা আমার পিতার আশীর্বাদের পাত্র। জগৎ সৃষ্টির শুরু থেকে যে রাজ্য তোমাদের জন্য প্রস্তুত হয়ে আছে তার অধিকার গ্রহণ কর।
প্রভু পরমেশ্বরই আমাদের রক্ষক ও সহায়, আমাদের মহান রাজা, তিনি আমাদের উপর বর্ষণ করেন করুণা, ভূষিত করেন সম্মানে। যারা ন্যায়ের পথে চলে, তারা কখনও হয় না বঞ্চিত তাঁর কল্যাণ ও আশিস লাভে।
যেদিন পরমেশ্বরের ভাস্বর মহিমায় চাঁদ-সূর্য লজ্জায় মুখ ঢাকবে, চাঁদের বুকে নেমে আসবে অন্ধকার, সূর্য আর আলো দেবে না কারণ সর্বশক্তিমান প্রভু পরমেশ্বরই রাজ্যভার গ্রহণ করবেন। সিয়োন পর্বতের উপরে রাজধানী জেরুশালেম থেকেই তিনি পরিচালনা করবেন, সমগ্র রাজ্য এবং জননায়কেরা দেখবে তাঁর মহিমা।
সেদিন চন্দ্র হবে সূর্যের মত উজ্জ্বল এবং সূর্যের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি পাবে সাতগুণ। অস্বাভাবিক দ্যুতিসম্পন্ন হয়ে সূর্য যেন সাত দিনের আলো বিকিরণ করবে এক দিনে। প্রভু পরমেশ্বর তাঁর প্রজাদের যত আঘাত দিয়েছেন সেই আঘাতের ক্ষত যেদিন তিনি নিরাময় করে দেবেন, সেইদিন এই সমস্ত ঘটনা ঘটবে।
যীশু তাঁদের বললেন, আমি সত্যই তোমাদের বলছি, তোমরা যারা আমার অনুগামী হয়েছ, নূতন সৃষ্টির সূচনায় মানবপুত্র যখন তাঁর গৌরবের সিংহাসনে উপবেশন করবেন, তখন তোমরাও বারোটি সিংহাসনে বসে ইসরায়েলের দ্বাদশ বংশের বিচার করবে।
এটি হচ্ছে প্রথম পুনরুত্থান। এই প্রথম পুনরুত্থানে যে অংশ গ্রহণ করবে সে ধন্য ও পবিত্র এঁদের উপর দ্বিতীয় মৃত্যুর কোন ক্ষমতা নেই। তাঁরা ঈশ্বর ও খ্রীস্টের পুরোহিত হবেন, তাঁর সঙ্গে সহস্র বৎসর রাজত্ব করবেন।