Biblia Todo Logo
অনলাইন বাইবেল

- বিজ্ঞাপন -




প্রকাশিত বাক্য 11:19 - পবিএ বাইবেল CL Bible (BSI)

19 এর পর স্বর্গে ঈশ্বরের মন্দির উন্মুক্ত হল। ভিতরে তাঁর চুক্তি সিন্দুকটি দেখা গেল। তখন বিদ্যুৎ চমকাতে লাগল, নানা ধরণের ভয়াবহ শব্দ, বজ্রনাদ, ভূমিকম্প ও প্রচণ্ড শিলাবৃষ্টি হতে লাগল।

অধ্যায় দেখুন কপি


আরো সংস্করণ

কিতাবুল মোকাদ্দস

19 পরে আল্লাহ্‌র বেহেশতী এবাদতখানার দ্বার মুক্ত হল, তাতে তাঁর এবাদতখানার মধ্যে তাঁর শরীয়ত-সিন্দুক দেখা গেল এবং বিদ্যুৎ, গর্জন, মেঘধ্বনি, ভূমিকমপ ও মহা-শিলাবৃষ্টি হল।

অধ্যায় দেখুন কপি

বাংলা সমকালীন সংস্করণ

19 তারপরে স্বর্গে ঈশ্বরের মন্দির খোলা হল এবং মন্দিরের ভিতরে তাঁর নিয়ম-সিন্দুকটি দেখা গেল। আর সেখানে বিদ্যুতের ঝলক, গুরুগম্ভীর ধ্বনি, বজ্রপাতের গর্জন, ভূমিকম্প ও বড়ো বড়ো শিলাবৃষ্টি হতে লাগল।

অধ্যায় দেখুন কপি

পবিত্র বাইবেল O.V. (BSI)

19 পরে ঈশ্বরের স্বর্গস্থ মন্দিরের দ্বার মুক্ত হইল, তাহাতে তাঁহার মন্দিরের মধ্যে তাঁহার নিয়ম-সিন্দুক দেখা গেল, এবং বিদ্যুৎ ও রব ও মেঘধ্বনি ও ভূমিকম্প ও মহাশিলাবৃষ্টি হইল।

অধ্যায় দেখুন কপি

পবিত্র বাইবেল

19 পরে স্বর্গে ঈশ্বরের মন্দিরের দরজা উন্মুক্ত হলে মন্দিরের মধ্যে তাঁর চুক্তির সিন্দুকটি দেখা গেল, বিদ্যুত চমকালো, গুরু গুরু শব্দ, বজ্রপাত, ভূমিকম্প ও প্রচণ্ড শিলাবৃষ্টি হল।

অধ্যায় দেখুন কপি

ইন্ডিয়ান রিভাইজড ভার্সন (IRV) - বেঙ্গলী

19 তারপর স্বর্গে ঈশ্বরের উপাসনা ঘরের দরজা খোলা হল এবং তাঁর উপাসনালয়ের ভেতরে তাঁর নিয়মের বাক্সটা দেখা গেল। তখন বিদ্যুৎ চমকাতে ও ভীষণ আওয়াজ করে বাজ পড়তে লাগল, ভূমিকম্প ও ভীষণ শিলাবৃষ্টি হতে লাগলো।

অধ্যায় দেখুন কপি




প্রকাশিত বাক্য 11:19
33 ক্রস রেফারেন্স  

আকাশ থেকে মানুষের উপরে এক এক মণ ওজনের প্রকাণ্ড শিলা বর্ষিত হতে লাগল। শিলাবৃষ্টিতে আহত লোকেরা ঈশ্বরের নিন্দা করতে লাগল। কারণ এই আঘাত ছিল মারাত্মক।


মহামারী ও হানাহানি দিয়ে আমি তাদের শাস্তি দেব। শিলাবৃষ্টিসহ প্রবল বর্ষণ ও তার সঙ্গে আগুন ও গন্ধক বর্ষণ করব আমি তার ও তার সৈন্যবাহিনীর উপরে এবং তার পক্ষে যে সমস্ত জাতি যোগ দিয়েছিল তাদের উপরে।


সেই সিংহাসন থেকে নির্গত হচ্ছে বিদ্যুৎশিখা, ধ্বনিতরঙ্গ ও বজ্রনিনাদ। সিংহাসনের সম্মুখে জ্বলছে সাতটি দীপ্ত প্রদীপ, ঈশ্বরের সপ্ত আত্মা।


তারপর সেই স্বর্গদূত বেদীর আগুনে সেই ধূপদানীটা ভরে দিলেন এবং পৃথিবীতে নিক্ষেপ করলেন। ফলে মেঘগর্জন, নানা রকমের শব্দ, বিদ্যুৎ-চমক ও ভূমিকম্প হতে লাগল।


প্রভু পরমেশ্বর সকলকে শোনাবেন তাঁর রাজকীয় কন্ঠস্বর, অনুভব করাবেন তাঁর ক্রোধের দারুণ অগ্নিজ্বালা। বজ্রমেঘের প্রচণ্ড গর্জন, বিদ্যুতের লেলিহান শিখা ও তুমুল শিলাবৃষ্টির দাপটে চারিদিকে কাঁপতে থাকবে।


তারপর আমি দেখলাম, স্বর্গ উন্মুক্ত হল। সেখানে দেখলাম, একটি শ্বেত অশ্ব, তার আরোহীর নাম ‘বিশ্বস্ত সত্যনিষ্ঠ।’ তিনি ন্যায়সঙ্গতভাবে বিচার ও যুদ্ধ করেন।


এর পরে সপ্তম দূত তূর্যধ্বনি করলেন। তখন স্বর্গে উচ্চকণ্ঠে এই কথা ঘোষিত হল ঃ “জগতের রাজা এখন আমাদের প্রভুর অধীন,তাঁর অভিষিক্তের পদানত।রাজত্ব করবেন তিনি যুগে যুগে, চিরকাল।”


এর পর তাঁরা প্রভু পরমেশ্বরের পীঠস্থান সিনাই পর্বত থেকে তিন দিনের পথ এগিয়ে গেলেন এবং প্রভু পরমেশ্বরের চুক্তি সিন্দুকটি তাঁদের আগে শিবির স্থাপনের জন্য স্থানের সন্ধানে সর্বদা আরও তিন দিনের পথ এগিয়ে যেত।


এইভাবে শিবির তুলে যাত্রা করার সময় হারোণ ও তার পুত্রেরা পবিত্র স্থান এবং সেখানকার সাজসরঞ্জাম আসবাবপত্রাদি ঢেকে দেওয়ার পর গোষ্ঠীর লোকেরা সেগুলি বয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য যাবে। কিন্তু তারা কোন পবিত্র বস্তু স্পর্শ করবে না, তাহলে তাদের মৃত্যু হবে। সম্মিলন শিবিরের উক্ত দ্রব্যগুলি বয়ে নিয়ে যাওয়ার দায়িত্ব কোহাৎ গোষ্ঠীর উপরে থাকবে।


শিবির তুলে যাত্রা করার সময় হারোণ ও তার পুত্রেরা ভিতরে যাবে এবং ব্যবধানসূচক পর্দাটি খুলে নামিয়ে তার দ্বারা চুক্তি সিন্দুকটি ঢাকা দেবে


তখন বিদ্যুৎ চমকাতে লাগল, নানাবিধ ধ্বনি, বজ্রনাদ ও বূমিকম্প হতে লাগল পৃথিবীতে। মানুষ সৃষ্টির পর এমন প্রচণ্ড ভূমিকম্প কখনও হয়নি।


সেই মুহুর্তে প্রচণ্ড ভূমিকম্প হল এবং নগরের দশভাগের এক ভাগ ধ্বসে পড়ল। সাত হাজার লোক মারা গেল সেই ভূমিকম্পে। বাকী সবাই সন্ত্রস্ত হয়ে স্বর্গবাসী ঈশ্বরের স্তবস্তুতি করতে লাগল।


প্রথম দূত তূর্যধ্বনি করার পর পৃথিবীতে রক্ত-মিশ্রিত শিলা ও অগ্নিবৃষ্টি হতে লাগল। তার ফলে পুড়ে গেল পৃথিবীর এক-তৃতীয়াংশ, বৃক্ষরাজির এক-তৃতীয়াংশ এবং দগ্ধ হল শ্যামল তৃণদল। দগ্ধ হয়ে গেল সবই।


(কিন্তু অরণ্যে, বনানীতে হবে শিলাবৃষ্টি, নগরী হবে বিধ্বস্ত, ধূলিসাৎ।)


প্রভু পরমেশ্বর একজন মহাশক্তিধর ব্যক্তিকে প্রস্তুত করে রেখেছেন তাদের আক্রমণ করার জন্য। সে আসবে প্রচণ্ড ঘূর্ণিঝড়ের সঙ্গে শিলাবৃষ্টির মত, মুষলধারে তুমুল বৃষ্টির মত, দুর্নিবার বেগে ভয়াবহ বন্যার মত সে ছুটে আসবে, ভাসিয়ে দেবে সমগ্র দেশ।


ঐ নবীদের বল যে, সেই প্রাচীর অচিরেই ভেঙ্গে পড়বে। আমি তার উপর মুষলধারে বর্ষণ ঘটাব, প্রচণ্ড শিলাবৃষ্টি আর প্রবল ঝড় বয়ে যাবে তার উপর দিয়ে।


বর্ষার বদলে তিনি তাদের দিলেন শিলাবৃষ্টি, অগ্নিবর্ষণ করলেন তাদের দেশে।


তাঁর তেজদৃপ্ত মুখ থেকে নির্গত হল শিলা ও জ্বলন্ত অঙ্গার রাশি, ধাবিত হল মেঘপুঞ্জ ভেদ করে।


ইসরায়েলীদের সম্মুখ থেকে তারা যখন বেথ-হোরোণের গিরিপথ ধরে পালিয়ে যাচ্ছিল, প্রভু পরমেশ্বর তখন আসেকা পর্যন্ত সারা পথে তাদের উপর আকাশ থেকে ঘোরতর শিলাবৃষ্টি করলেন, ফলে ইসরায়েলীদের তরবারির আঘাতে যত লোক নিহত হয়েছিল তার চেয়ে অনেক বেশী লোক মারা পড়ল শিলাবৃষ্টিতে। সেই শিলাগুলির আকার ছিল প্রকাণ্ড।


অকস্মাৎ, অপ্রত্যাশিতভাবে প্রচণ্ড বজ্রবিদ্যুৎ ও ঝঞ্ঝা এবং ভূমিকম্পের মধ্য দিয়ে সর্বাধিপতি প্রভু পরমেশ্বর তোমাদের উদ্ধার করবেন। তিনি পাঠাবেন ঘূর্ণিঝড় ও সর্বগ্রাসী লেলিহান অগ্নি।


সর্বাধিপতি প্রভু বলেছেনঃ আমি তোমার উপর ভীষণ ক্রুদ্ধ। প্রবল ঝঞ্ঝা, মুষলধারে বর্ষণ ও প্রচণ্ড শিলাবৃষ্টি পাঠিয়ে তোমাদের ঐ প্রাচীর আমি ধূলিসাৎ করব।


এরপর আমি তাকিয়ে দেখলাম স্বর্গের একটি উন্মুক্ত দ্বার এবং তূর্যনির্ঘোষের মত যে কণ্ঠস্বর ধ্বনিত হল, ‘এখানে উঠে এস, এর পরে যা ঘটবে তা আমি তোমাকে দেখাব।’


সেইজন্যই এঁরা ঈশ্বরের সিংহাসনের সম্মুখে রয়েছেন, এঁরা দিবারাত্রি তাঁর মন্দিরে তাঁর আরাধনা করেন, সিংহাসনে যিনি আসীন তিনি স্বয়ং এঁদের আশ্রয়,


এর পরে আকাশে এক মহান অলৌকিক দৃশ্য দেখা গেল। সেখানে ছিল একটি নারী, সূর্য তাকে পরিবেষ্টন করে আছে, তার পদতলে চন্দ্র, এবং তার মাথায় দ্বাদশ নক্ষত্রখচিত মুকুট।


পরে আমি মন্দির থেকে এক তীব্র কণ্ঠস্বর শুনতে পেলাম। সেই কণ্ঠস্বর সাতজন স্বর্গদূতকে নির্দেশ দিল: “যাও, ঈশ্বরের রোষের সাতটি পাত্র পৃথিবীতে নিঃশেষে ঢেলে দাও।”


আমাদের অনুসরণ করো:

বিজ্ঞাপন


বিজ্ঞাপন