Biblia Todo Logo
অনলাইন বাইবেল

- বিজ্ঞাপন -




গালাতীয় 2:16 - পবিএ বাইবেল CL Bible (BSI)

16 তবুও আমরা জানি, মানুষ বিধানসম্মত কার্যের ফলে নয়, কেবল যীশু খ্রীষ্টেতে বিশ্বাস দ্বারা ধার্মিক প্রতিপন্ন হয়। আমরাও যীশু খ্রীষ্টে বিশ্বাস করেছি যেন বিধানসম্মত কার্যের ফলে নয়, কিন্তু খ্রীষ্টের প্রতি বিশ্বাসের গুণে ধার্মিক প্রতিপন্ন হই। কারণ বিধানসম্মত কর্মের ফলে কোন মানুষই ধার্মিক গণ্য হয় না।

অধ্যায় দেখুন কপি


আরো সংস্করণ

কিতাবুল মোকাদ্দস

16 তবুও বুঝেছি, শরীয়ত অনুযায়ী কাজের জন্য নয়, কেবল ঈসা মসীহে ঈমান আনার মধ্য দিয়েই মানুষকে ধার্মিক বলে গ্রহণ করা হয়। সেজন্য আমরাও মসীহ্‌ ঈসাতে ঈমানদার হয়েছি, যেন শরীয়ত অনুযায়ী কাজের জন্য নয়, কিন্তু মসীহে ঈমান আনার জন্য ধার্মিক বলে গৃহিত হই; কারণ শরীয়ত অনুযায়ী কাজের জন্য কোন মানুষকে ধার্মিক বলে গ্রহণ করা হবে না।

অধ্যায় দেখুন কপি

বাংলা সমকালীন সংস্করণ

16 আমরা জানি যে, বিধান পালন করে কোনো মানুষ নির্দোষ প্রতিপন্ন হয় না, কিন্তু হয় যীশু খ্রীষ্টের উপর বিশ্বাস দ্বারা। তাই আমরাও খ্রীষ্ট যীশুতে আমাদের বিশ্বাস স্থাপন করেছি, যেন আমরা খ্রীষ্টের উপর বিশ্বাস দ্বারা নির্দোষ প্রতিপন্ন হতে পারি, বিধান পালনের দ্বারা নয়, কারণ বিধান পালনের দ্বারা কেউই নির্দোষ প্রতিপন্ন হবে না।

অধ্যায় দেখুন কপি

পবিত্র বাইবেল O.V. (BSI)

16 তথাপি বুঝিয়াছি, ব্যবস্থার কার্য্য হেতু নয়, কেবল যীশু খ্রীষ্টে বিশ্বাস দ্বারা মনুষ্য ধার্ম্মিক গণিত হয়, সেই জন্য আমরাও খ্রীষ্ট যীশুতে বিশ্বাসী হইয়াছি, যেন ব্যবস্থার কার্য্য হেতু নয়, কিন্তু খ্রীষ্টে বিশ্বাস হেতু ধার্ম্মিক গণিত হই; কারণ ব্যবস্থার কার্য্য হেতু কোন মর্ত্ত্য ধার্ম্মিক গণিত হইবে না।

অধ্যায় দেখুন কপি

পবিত্র বাইবেল

16 তবু আমরা জানি যে মানুষ ঈশ্বরের সামনে বিধি-ব্যবস্থা পালনের দ্বারা নয় বরং যীশু খ্রীষ্টে বিশ্বাস দ্বারা ঈশ্বরের সাক্ষাতে নির্দোষ গণিত হয়, তাই আমরা যীশু খ্রীষ্টে বিশ্বাস করেছি, যাতে আমরা ঈশ্বরের সামনে বিধি-ব্যবস্থা পালনের দ্বারা নয় বরং খ্রীষ্টে বিশ্বাসী বলেই নির্দোষ গণিত হই। কারণ কেউই বিধি-ব্যবস্থা পালনের দ্বারা ঈশ্বরের সামনে নির্দোষ বলে বিবেচিত হয় না।

অধ্যায় দেখুন কপি

ইন্ডিয়ান রিভাইজড ভার্সন (IRV) - বেঙ্গলী

16 বুঝেছি যে কেউই ব্যবস্থার কাজের মাধ্যমে নয়, কিন্তু যীশু খ্রীষ্টে বিশ্বাসের মাধ্যমে মানুষ ধার্মিক বলে চিহ্নিত হয়। সেইজন্য আমরাও খ্রীষ্ট যীশুতে বিশ্বাসী হয়েছি, যেন ব্যবস্থার কাজের জন্য নয়, কিন্তু খ্রীষ্টে বিশ্বাসের জন্য ধার্মিক বলে চিহ্নিত হই; কারণ ব্যবস্থার কাজের জন্য কোন শরীর ধার্মিক বলে চিহ্নিত হবে না।

অধ্যায় দেখুন কপি




গালাতীয় 2:16
41 ক্রস রেফারেন্স  

চাই তাঁর সঙ্গে সংযুক্ত হতে। তখন শাস্ত্রবিধি পালনের দ্বারা অর্জিত নিজের ধার্মিকতার প্রয়োজন ফুরাবে, কেননা তখন পাব খ্রীষ্টে বিশ্বাসজনিত ধার্মিকতা। সেই বিশ্বাসলভ্য ধার্মিকতা ঈশ্বরের দান।


তেআমার এ দাসের করো না বিচার, কেউই নিষ্পাপ নয় তোমার দৃষ্টিতে।


অন্যান্য জাতি, যারা ধার্মিকতা অর্জনের কোন চেষ্টাই করত না তারা ধার্মিকতা লাভ করেছে।


কারণ খ্রীষ্ট অধার্মিকদের পাপের প্রায়শ্চিত্তের জন্য একবারই মৃত্যুবরণ করেছেন যেন তিনি আমাদের ঈশ্বরের সান্নিধ্যে নিয়ে যেতে পারেন। দৈহিকভাবে তিনি নিহত হলেন কিন্তু পুনর্জীবিত হলেন আত্মার শক্তিতে


তিনি কি অভিজ্ঞতা লাভ করেছিলেন? অব্রাহাম যদি নিজের কর্মের গুণেই ধার্মিকরূপে গণ্য হয়ে থাকেন, তাহলে তাঁর আত্মশ্লাঘার কারণ অবশ্যই রয়েছে, কিন্তু ঈশ্বরের দৃষ্টিতে নয়।


আমাদের পাপরাশি তিনি নিজের দেহে গ্রহণ করে ক্রুশবিদ্ধ হলেন, যেন আমরা পাপময় জীবনের মৃত্যু ঘটিয়ে ধর্মনিষ্ঠ জীবনে উত্তীর্ণ হই। তাঁর মৃত্যু আমাদের এনে দিয়েছে পরিত্রাণ*।


কারণ মানবিক দুর্বলতার বিধান নিষ্ক্রিয় হওয়অতে যা করতে পারেনি, ঈশ্বর তা-ই সাধান করেছেন। আমাদের পাপের জন্য বলিরূপে তিনি নিজ পুত্রকে পাপময় মানব দেহের সাদৃশ্যে প্রেরণ করে মানবিক দুর্বলতা সঞ্জাত পাপের দণ্ডবিধান করেছেন।


ঈশ্বর এক ও অদ্বিতীয়, তিনি এই বিশ্বাসের ভিত্তিতেই সুন্নত-সংস্কার প্রাপ্ত ইহুদী ও সুন্নতবিহীন অন্যান্য জাতিকে ধার্মিক প্রতিপন্ন করবেন।


মানুষের উদ্ধারের ঐশ্বরিক পন্থা এই সুসমাচারের মধ্য দিয়েই অভিব্যক্ত, এই পন্থা সর্বতোভাবে বিশ্বাসভিত্তিক। শাস্ত্রে এ কথা লেখা আছে, ‘বিশ্বাসের বলে যে ধার্মিক সেই বাঁচবে’।


তিনি যেমন জ্যোতির মাঝে বিরাজ করেন তেমনি আমরা যদি জ্যোতির মাঝে বিচরণ করি, তাহলে আমরা পরস্পর সংযুক্ত থাকি। তাঁর পুত্র যীশুর রক্ত সর্ব পাপ থেকে আমাদের শুচিশুদ্ধ করে।


ঈশ্বর এবং আমাদের পরিত্রাতা যীশু খ্রীষ্টের ধার্মিকতার গুণে যারার আমাদের ধর্মবিশ্বাসের অধিকারী হয়েছ তোমাদের সকলের কাছে আমি শিমোন পিতর, যীশু খ্রীষ্টের সেবক ও প্রেরিতশিষ্য এই পত্র লিখছি।


এর পর আমি দেখলাম, প্রত্যেক জাতির, গোষ্ঠীর, সমাজের ও ভাষার বহু লোক —তাদের সংখ্যা নির্ণয় করার সাধ্য কারও নেই, তারা সিংহাসনের ও মেষশাবকের সামনে দাঁড়িয়ে আছে। তাদের পরণে শুভ্রবসন, হাতে খর্জুর পত্র।


তোমরা যারা বিধান দ্বারা ধার্মিক গণ্য হতে চাও, তারা খ্রীষ্ট থেকে বিচ্ছিন্ন হয়েছ, অনুগ্রহ থেকে বিচ্যুত হয়েছ।


তোমরা কেউ কেউ এই ধরণের লোক ছিলে কিন্তু প্রভু যীশুর নামে এবং ঈশ্বরের আত্মা দ্বারা তোমরা ধৌত, পবিত্রীকৃত ও ধার্মিকরূপে পরিগণিত হয়েছ।


কিন্তু এইগুলি লিপিবদ্ধ হয়েছে যাতে তোমরা বিশ্বাস করতে পার যে যীশুই খ্রীষ্ট, ঈশ্বরের পুত্র এবং এই বিশ্বাসের মাধ্যমে তাঁর নামের মাহাত্ম্যে তোমরা জীবন লাভ কর।


ঈশ্বরের সম্মুখে কোন মানুষ ধার্মিক বলে গণ্য হতে পারে? কোন মর্ত্যমানব কি শুদ্ধ হতে পারে?


যেন তিনি সেই বিধানের অধীন লোকদের উদ্ধার করতে পারেন এবং আমরা ঈশ্বরের সন্তান হতে পারি।


আমি যখন দোষী সাব্যস্ত হয়েছি তাহলে কেন আর ওসব নিয়ে মাথা ঘামাব?


আমি তাঁকে বললাম, প্রভু, “আপনিই তা জানেন।” তিনি আমাকে বললেন, “এঁরা সেই লাক যাঁরা মহাসঙ্কট উত্তীর্ণ হয়ে এসেছেন। মেষশাবকের শোণিতে নিজেদর বসন ধৌত করে শুভ্র করেছেন।”


পিতা ঈশ্বরের পূর্বপরিকল্পনা অনুযায়ী যীশু খ্রীষ্টের অনুগত এবং তাঁর রক্তে সিঞ্চিত হওযার জন্য পবিত্র আত্মা তোমাদের শুচিশুদ্ধ করেছেন। করুণা ও শান্তিতে পূর্ণ হোক তোমাদের জীবন।


যিনি আমাদের প্রভু যীশুকে মৃত্যুলোক থেকে পুনরুত্থিত করেছেন, আমরা তাঁর উপরে আমাদের বিশ্বাস ন্যস্ত করেছি। তা-ই আমাদের পক্ষে ধার্মিকতা বলে গণ্য হবে।


আর কারো দ্বারা মানুষের উদ্ধারসাধন সম্ভব নয় কারণ পৃথিবীতে মানব সমাজে এছাড়া আর কোন নাম নেই যার গুণে মানুষ উদ্ধার লাভ করতে পারে।


আমাদের অনুসরণ করো:

বিজ্ঞাপন


বিজ্ঞাপন