9 আমরা আশার আলা দেখতে পেয়েছি। আমরা ক্রীতদাস ছিলাম কিন্তু সেই দাসত্বের মধ্যেও আমরা তোমার অনুগ্রহ লাভ করেছি। তুমি পারস্য সম্রাটদের হৃদয় আমাদের প্রতি করুণায় পূর্ণ করেছ। তোমার ভগ্ন মন্দির পুনর্নির্মাণ করার এবং যিহুদীয়া ও জেরুশালেমে আমাদের নিরাপদে বসবাস করার অনুমতি দান করেছ।
9 কারণ আমরা গোলাম, তবুও আমাদের আল্লাহ্ আমাদের গোলামীত্বের আমাদেরকে ত্যাগ করেন নি, কিন্তু আমাদের প্রাণের শান্তির জন্য, আমাদের আল্লাহ্র গৃহ স্থাপন ও তার ভাঙ্গা স্থান মেরামত করার এবং এহুদায় ও জেরুশালেমে আমাদেরকে একটি প্রাচীর দেবার জন্য তিনি পারস্য-বাদশাহ্দের দৃষ্টিতে আমাদের প্রতি অটল মহব্বত প্রকাশ করলেন।
9 যদিও আমরা ক্রীতদাস, তবুও আমাদের ঈশ্বর বন্দিদশা থেকে আমাদের ত্যাগ করে যাননি। তিনি পারস্য সম্রাটদের মাধ্যমে আমাদের প্রতি দয়া প্রদর্শন করেছেন। তিনি আমাদের আরাধ্য ঈশ্বরের মন্দির পুনর্নির্মাণ ও তার ধ্বংসাবশেষ সংস্কার করার জন্য আমাদের নতুন জীবন দান করেছেন। যিহূদায় ও জেরুশালেমে আমাদের নিরাপত্তার জন্য একটি প্রাচীর দান করেছেন।
9 কারণ আমরা দাস, তথাপি আমাদের ঈশ্বর আমাদের দাসত্বে আমাদিগকে ত্যাগ করেন নাই, কিন্তু আমাদের প্রাণ জুড়াইবার নিমিত্তে, আমাদের ঈশ্বরের গৃহ স্থাপন ও তাহার ভগ্ন স্থান মেরামৎ করিবার এবং যিহূদায় ও যিরূশালেমে আমাদিগকে একটী প্রাচীর দিবার নিমিত্ত তিনি পারস্য-রাজগণের দৃষ্টিতে আমাদিগকে দয়াপ্রাপ্ত করিলেন।
9 হ্যাঁ, আমরা দাস ছিলাম, কিন্তু তুমি আমাদের দাস থাকতে দেবে না বলে পারস্যের রাজাদের দয়ালু করে আমাদের প্রতি তোমার অনুগ্রহ প্রকাশ করেছ। তোমার মন্দিরটি যেটি ধ্বংস হয়ে গিয়েছিল, সেটি গড়বার জন্য তুমি আমাদের নবজীবন দান করেছ। যিহূদা ও জেরুশালেমকে রক্ষার্থে তুমি আমাদের একটি দেওয়াল তুলতে সাহায্য করেছ।
9 কারণ আমরা দাস, তাই আমাদের ঈশ্বর আমাদের দাসত্বে আমাদেরকে ত্যাগ করেন নি, কিন্তু আমাদের প্রাণের আরামের জন্য, আমাদের ঈশ্বরের বাড়ি স্থাপন ও তার ভাঙ্গা জায়গা মেরামত করার এবং যিহূদায় ও যিরূশালেমে আমাদেরকে একটি দেওয়াল গাঁথার জন্য তিনি পারস্যের রাজাদের চোখে আমাদেরকে দয়াবান করলেন৷
ইসরায়েলের আরাধ্য ঈশ্বর প্রভু পরমেশ্বর মোশিকে যে বিধি-বিধান দিয়েছিলেন, সে বিষয়ে ইষ্রা অত্যন্ত পারদর্শী ছিলেন। ইষ্রা তাঁর আরাধ্য ঈশ্বর প্রভু পরমেশ্বরের আশীর্বাদধন্য হওয়ায় সম্রাট তাঁকে তাঁর প্রার্থিত সব কিছুই দিয়েছিলেন। সম্রাট অর্তক্ষস্তের রাজত্বের সপ্তম বছরে ইষ্রা এক দল ইসরায়েলীকে নিয়ে ব্যাবিলন থেকে জেরুশালেমের উদ্দেশ্যে যাত্রা করেন। দলে ছিলেন যাজক, লেবীয়, গায়ক, দ্বাররক্ষী এবং মন্দিরের সেবক।
তোমরা অনেক ফসল আশা করেছিলে, পেলে কিন্তু সামান্যই–আবার যেটুকু ঘরে তুলে আনলে তাও আমি উড়িয়ে দিলাম। এর কারণ কি? কারণ, আমার মন্দির যখন ধ্বংসস্তূপ হয়ে রয়েছে তখন তোমরা নিজেদের ঘরবাড়ি নিয়ে ব্যতিব্যস্ত।
ভাল করে বুঝে নাও: জেরুশালেমের পুনর্গঠনের আদেশ জারী হওয়ার সময় থেকে জাতির কর্ণধাররূপে ঈশ্বরের অভিষিক্ত ব্যক্তির আবির্ভাবের সময় পর্যন্ত সাত সপ্তাহকাল অতিবাহিত হবে। পথঘাট, নগর রক্ষার জন্য পরিখা সমেত জেরুশালেম আবার গড়ে উঠতে সময় লাগবে বাষট্টি সপ্তাহ। সময়টি কিন্তু হবে সঙ্কটময়।
এখন আমি যা বলছি, সেই কথা তোমার নির্বাসিত ভাইদের গিয়ে বল, আমি স্বয়ং তাদের বহু দূর দেশে বিভিন্ন জাতির মধ্যে ছড়িয়ে দিয়েছি। কিন্তু তাতে কি? নির্বাসনকালে আমি স্বয়ং তাদের সাথে থাকব
এবার দেখ, এই দ্রাক্ষাকুঞ্জের কি অবস্থা আমি করতে চলেছি। এর চারিদিকের বেড়া আমি তুলে দেব, ভেঙ্গে ফেলব এর প্রাচীর। বন্য জন্তুরা এসে সব খেয়ে নেবে, পায়ে দলে সব নষ্ট করে দেবে।
সেই ভূমি খনন করে তুলে ফেললেন তিনি সমস্ত পাথর, রোপণ করলেন উৎকৃষ্ট দ্রাক্ষালতা। নির্মাণ করলেন সেখানে উচ্চ এক প্রহরা গৃহ, তৈরী করলেন দ্রাক্ষাদলনের কুণ্ডও। উৎকৃষ্ট দ্রাক্ষাফলের আশায় ছিলেন তিনি, গাছে ফল ধরল, কিন্তু সে ফল হল টক।
তারপর আমি তাদের বললাম, আমরা কি বিপর্যয়ের মধ্যে আছি তা আপনারা দেখছেনঃ জেরুশালেম ধ্বংস হয়ে গেছে, তার দ্বারগুলি হয়েছে অগ্নিদগ্ধ। আসুন, আমরা জেরুশালেমের প্রাচীরগুলি আবার নির্মাণ করি তাহলে আর আমাদের লজ্জিত হতে হবে না।
তোমার বাধ্য হতে চাইল না তারা, ভুলে গেল তারা যা কিছু করেছিলে তুমি তাদের জন্য, ভুলে গেল তোমার অলৌকিক আশ্চর্য যত কাজ। অহঙ্কারে মত্ত হয়ে মনোনীত করল এক নেতা, যে তাদের ফিরিয়ে নিয়ে যাবে মিশরে ক্রীতদাসের শৃঙ্খল পরাতে আবার। কিন্তু তুমি সেই ক্ষমাবান ঈশ্বর, প্রেমময় তুমি, ক্রোধে ধীরগতি দয়াতে মহান, তুমি তাদের করনি পরিত্যাগ।