ইব্রীয় 11:3 - পবিএ বাইবেল CL Bible (BSI)

³ বিশ্বাসেই আমরা বুঝতে পারি যে এই বিশ্বভুবন ঈশ্বরের বাক্য দ্বারা সৃষ্ট হয়েছিল, কোন প্রত্যক্ষ বস্তু থেকে এই সব দৃশ্য বস্তুর উৎপত্তি হয়নি।

আরো সংস্করণ

কিতাবুল মোকাদ্দস

³ ঈমান আনার মধ্য দিয়ে আমরা বুঝতে পারি যে, এই আসমান-জমিন আল্লাহ্‌র কালাম দ্বারা রচিত হয়েছে, সুতরাং কোন প্রত্যক্ষ বস্তু থেকে এসব দৃশ্য বস্তুর উৎপত্তি হয় নি।

বাংলা সমকালীন সংস্করণ

³ বিশ্বাসে আমরা বুঝতে পারি যে, সমগ্র বিশ্ব ঈশ্বরের আদেশে রচিত হয়েছিল; যার ফলে, যা কিছু এখন আমরা দেখি, তা কোনো দৃশ্য বস্তু থেকে নির্মিত হয়নি।

পবিত্র বাইবেল O.V. (BSI)

³ বিশ্বাসে আমরা বুঝিতে পারি যে, যুগকলাপ ঈশ্বরের বাক্য দ্বারা রচিত হইয়াছে, সুতরাং কোন প্রত্যক্ষ বস্তু হইতে এই সকল দৃশ্য বস্তুর উৎপত্তি হয় নাই।

পবিত্র বাইবেল

³ বিশ্বাসে আমরা বুঝতে পারি যে বিশ্ব ভুমণ্ডল ঈশ্বরের মুখের কথাতেই সৃষ্ট হয়েছিল, তাই চোখে যা দেখা যায় সেই দৃশ্য কোন কিছু প্রত্যক্ষ বস্তু থেকে উৎপন্ন হয় নি।

ইন্ডিয়ান রিভাইজড ভার্সন (IRV) - বেঙ্গলী

³ বিশ্বাসে আমরা বুঝিতে পারি যে, পৃথিবী ঈশ্বরের আদেশে সৃষ্টি হয়েছে, সুতরাং যা দৃশ্যমান তা ঐ সব দৃশ্যমান জিনিসের সৃষ্টি করতে পারেনা।

ইব্রীয় 11:3 ক্রস রেফারেন্স

গীত 33:6

প্রভু পরমেশ্বরের উচ্চারণে সৃষ্ট হল গগনমণ্ডল, রূপায়িত হল সূর্য-চন্দ্র তারকারাজি তাঁর একটি আদেশে।

২ পিতর 3:5

তারা ইচ্ছা করেই এ কথা এড়িয়ে যাবে যে ঈশ্বরের নির্দেশে আকাশমণ্ডল বহু পূর্বেই প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। জল থেকে এবং জলের উপাদানেই এই পৃথিবী সৃষ্টি হয়েছিল।

যোহন 1:3

সর্ববস্তু তাঁর মাধ্যমে সৃষ্ট। এমন কিছুর অস্তিত্ব নেই যা তাঁর মাধ্যমে হয়নি সম্ভব।

রোমীয় 4:17

শাস্ত্রে যেমন লেখা আছে, ‘আমি তোমাকে বহুজাতির পিতারূপে নিরূপিত করেছি।’ এই প্রতিশ্রুতি সেই ঈশ্বরের পক্ষে সঙ্গত —যে ঈশ্বরের প্রতি তিনি আস্থা স্থাপন করেছিলেন, যে ঈশ্বর মৃতকে সঞ্জীবিত করেন ও অস্তিত্বহীন যা কিছু তাকে অস্তিত্ব দান করেন।

প্রেরিত্‌ 17:24

এই ঈশ্বরই এই পৃথিবী ও তার অন্তর্গত সব কিছুই সৃষ্টি করেছেন, তিনিই স্বর্গ ও মর্ত্যের প্রভু। তিনি কখনও মানুষের হাতে গড়া মন্দিরে বাস করেন না।

প্রকাশিত বাক্য 4:11

হে আমাদের প্রভু, আমাদের আরাধ্য ঈশ্বর, গৌরব, প্রশস্তি ও পরাক্রম তোমারই, কেননা তুমিই সর্বলোকের স্রষ্টা তোমারই ইচ্ছায় সকলের সৃষ্টি ও স্থিতি।

ইব্রীয় 1:2

কিন্তু এই শেষ যুগে তিনি তাঁর পুত্রের মাধ্যমে আমাদের কাছে তাঁর বক্তব্য প্রকাশ করেছেন। পুত্রকেই তিনি সব কিছুর উত্তরাধিকারী নিযুক্ত করেছেন এবং তাঁর দ্বারাই তিনি বিশ্বজগৎ সৃষ্টি করেছেন।

যিরমিয় 10:11

(তোমরা তাদের বলবে, যে দেবতারা আকাশ ও পৃথিবী সৃষ্টি করেনি, তারা ধ্বংস হয়ে যাবে। এই পৃথিবীর কোথাও তাদের চিহ্নমাত্র থাকবে না।)

আদিপুস্তক 1:1

ঈশ্বর আকাশ ও পৃথিবী সৃষ্টির কাজ আরম্ভ করলেন। সেইরকম পৃথিবী ছিল বিশৃঙ্খল। সেখানে প্রাণের চিহ্নমাত্র ছিল না।

যিশাইয় 40:26

চেয়ে দেখ ঊর্ধ্বে, আকাশের দিকে! কে সৃষ্টি করেছে ঐ নক্ষত্ররাজি? স্রষ্টা সেই ঈশ্বর, যিনি তাদের পরিচালনা করেন সৈন্যবাহিনীর মত, তিনি জানেন তাদের সংখ্যা কত, তাদের প্রত্যেককে নাম ধরে ডাকেন তিনি! একটি নামও তাদের পড়ে না বাদ, কী অসীম ক্ষমতা তাঁর!

প্রেরিত্‌ 14:15

বন্ধুগণ, তোমরা এ কি করছ? আমরাও মানুষ, তোমাদেরই মতো নশ্বর মানুষ। আমরা এখানে তোমাদের কাছে সুসমাচার প্রচার করতে এসেছি যাতে তোমরা এই সমস্ত অসার বস্তুগুলি ত্যাগ করে জীবন্ত ঈশ্বরের প্রতি মনোনিবেশ কর। তিনি আকাশ, পৃথিবী, সমুদ্র ও তাদের মধ্যে যা কিছু আছে, সবই সৃষ্টি করেছেন।

যিরমিয় 10:16

যাকোবের ঈশ্বর তাদের মত নন, তিনিই সেই জন যিনি সর্ববস্তু করেছেন সৃজন। তিনিই ইসরায়েলকে করেছেন মনোনীত তাঁর একান্ত আপন প্রজারূপে, সর্বশক্তিমান প্রভু পরমেশ্বর তাঁর নাম।

গীত 33:9

তাঁর বাক্য উচ্চারণে সৃষ্ট হল এ বিশ্বভুবন, তাঁরই নির্দেশে হল তার স্থিতি।

১ করিন্থীয় 2:7

আমরা যে জ্ঞানের কথা প্রচার করি তা ঈশ্বরের নিগূঢ় প্রজ্ঞা, যা মানুষের কাছে রহস্যাবৃত। এই প্রজ্ঞা জগত পত্তনের পূর্বেই ঈশ্বর আমাদের গৌরবের জন্য নিরূপিত করেছিলেন।

১ তীমথিয় 4:5

কারণ ঈশ্বরের আশীর্বাদে এবং মানুষের প্রার্থনায় সবই শুচিশুদ্ধ হয়ে ওঠে।

ইব্রীয় 6:5

এবং ঈশ্বরের বাণীর মাধুর্য ও ভাবী কালে ঐশ্বরিক পরাক্রম সম্পর্কে অবহিত হয়েছে,